বলিউডে এমন অনেক নায়ক-নায়িকা আছেন, যাঁদের উত্থান বিরাট তারকার মতো হলেও ছবি ফ্লপ করায় একসময় হারিয়ে যান। এই সংখ্যা গুনে শেষ করা যাবে না। আবার অনেক নায়কের প্রথম সিনেমা বক্স অফিসে রেকর্ড ভেঙেছিল, কিন্তু তারপর আর সফল ছবি দিতে না পেরে ধীরে ধীরে ভ্যানিশ হয়ে যান। যার অন্যতম উদাহরণ কুমার গৌরব, রাজীব কাপুর। এমন কিছু নায়ক আছেন, যাঁরা ফ্লপের বিচারে রেকর্ড গড়েছেন। কিন্তু তা সত্ত্বেও সিনেমা জগত তাঁদের দ্বিতীয় সুযোগ দিয়েছিল। আজকের প্রতিবেদনে তেমনি এক হিরোর কথা বলব, যিনি জীবনে ৩০০ টি সিনেমায় অভিনয় করেছেন। যার মধ্যে ফ্লপ করেছে ১৮০ টি সিনেমা। তবুও তিনি দ্বিতীয় সুযোগ পেয়েছিলেন। তিনি কিন্তু বাঙালি। বুঝেই গিয়েছেন কার কথা বলছি। তিনি সুপারস্টার মিঠুন চক্রবর্তী (Mithun Chakraborty flop movies)।
সারা জীবনের কেরিয়ারে ১৮০ টি সিনেমা ফ্লপ করেছিল মিঠুনের। এর মধ্যে ৪০ টি সিনেমাকে রীতিমতো বিপর্যয় বলা যায়। জীবনের ৬০ শতাংশ সিনেমা ফ্লপ করার পরও মিঠুন চক্রবর্তী সুপারস্টার। হিন্দিতে কাজ করলেও বাংলা তিনি কোনওদিন ভোলেননি। বাংলাতেও সমানতালে কাজ চালিয়ে গিয়েছেন। সম্প্রতি তাঁর ‘প্রজাপতি’ ১০ কোটি টাকার ব্যবসা করেছে। মিঠুন ইন্ডাস্ট্রিতে সবথেকে বেশি ফ্লপ ছবি দেওয়া নায়ক। তবে অন্যরাও পিছিয়ে নেই। ফ্লপের তালিকায় মিঠুনের পরে আছেন জীতেন্দ্র। যাঁর সারা জীবনে ফ্লপের সংখ্যা ১০৬টি। বলিউডের ইতিহাস বলছে, মিঠুন এবং জীতেন্দ্র সবথেকে বেশি ফ্লপ সিনেমার নায়ক।
অন্যান্য নায়কদের মধ্যে ধর্মেন্দ্রের ফ্লপের সংখ্যা ৯৯। ঋষি কাপুরের ৭৬টি সিনেমা ফ্লপ করেছিল। গোবিন্দার ৭৫টি ফ্লপ। সঞ্জয় দত্তের ফ্লপের সংখ্যা ৭০। অমিতাভ বচ্চনের ৬৮। বিনোদ খান্নার ৬৪, অক্ষয় কুমারের ৫৭ টি ফ্লপ আর রাজেশ খান্নার ৫৫ টি সিনেমা ফ্লপ করেছে।
কেন সুপারস্টার ?
এত ফ্লপ দেওয়া পরও মিঠুন শুধু বাংলার নয়, সারা ভারতের সুপারস্টার। তার কারণ তিনি ৮০ টি সিনেমা সুপারহিট করেছে। যার মধ্যে ১৯৮৩ সালে ‘ডিস্কো ডান্সার’ (Disco Dancer) তখনকার দিনে ১০০ কোটি টাকার ব্যবসা করেছিল। যা ভাবা যায় না। সিনেমা জগতে সবথেকে হিট সিনেমাগুলির মধ্যে অন্যতম ডিস্কো ডান্সার। তারপর থেকেই মিঠুন চক্রবর্তী বলিউডের সুপারস্টার। কিন্তু একটা সময় এসেছিল যখন পরপর ৩৩ টি সিনেমা ফ্লপ করেছিল মিঠুনের। তবুও তাঁকে সিনেমা জগত দ্বিতীয় সুযোগ দিয়েছিল।সারা জীবনের কেরিয়ারে ১৮০ টি সিনেমা ফ্লপ করেছিল মিঠুনের। এর মধ্যে ৪০ টি সিনেমাকে রীতিমতো বিপর্যয় বলা যায়। জীবনের ৬০ শতাংশ সিনেমা ফ্লপ করার পরও মিঠুন চক্রবর্তী সুপারস্টার। হিন্দিতে কাজ করলেও বাংলা তিনি কোনওদিন ভোলেননি। বাংলাতেও সমানতালে কাজ চালিয়ে গিয়েছেন। সম্প্রতি তাঁর ‘প্রজাপতি’ ১০ কোটি টাকার ব্যবসা করেছে। মিঠুন ইন্ডাস্ট্রিতে সবথেকে বেশি ফ্লপ ছবি দেওয়া নায়ক। তবে অন্যরাও পিছিয়ে নেই। ফ্লপের তালিকায় মিঠুনের পরে আছেন জীতেন্দ্র। যাঁর সারা জীবনে ফ্লপের সংখ্যা ১০৬টি। বলিউডের ইতিহাস বলছে, মিঠুন এবং জীতেন্দ্র সবথেকে বেশি ফ্লপ সিনেমার নায়ক।
অন্যান্য নায়কদের মধ্যে ধর্মেন্দ্রের ফ্লপের সংখ্যা ৯৯। ঋষি কাপুরের ৭৬টি সিনেমা ফ্লপ করেছিল। গোবিন্দার ৭৫টি ফ্লপ। সঞ্জয় দত্তের ফ্লপের সংখ্যা ৭০। অমিতাভ বচ্চনের ৬৮। বিনোদ খান্নার ৬৪, অক্ষয় কুমারের ৫৭ টি ফ্লপ আর রাজেশ খান্নার ৫৫ টি সিনেমা ফ্লপ করেছে।
No comments:
please do not enter any spam link in the comment box