Mithun Chakraborty secret: মিঠুনের জন্য পদ্মিনী পালিয়ে বিয়ে করে ছিলেন, ৩৩ বছর পর সত্যটা ফাঁস করলেন অভিনেত্রী
প্রত্যেক অভিনেতা-অভিনেত্রীর জীবনে এক বা একাধিক গোপনীয়তা থাকে (secret)। যা কোনওদিন বাইরে আসে, আবার কখনও আসে না। অনেক বছর পরে যখন সেই সত্যের আর তেমন গুরুত্ব থাকে না, তখন সেটি বাইরে বেরিয়ে আসে। আসলে সত্য কোনওদিন চাপা থাকে না। পদ্মিনী কোলাপুরি আর মিঠুন চক্রবর্তী এক সময়ের সুপারহিট জুটি ছিলেন। তাঁদের ‘প্যায়ার ঝুঁকতা নেহি’ বাম্পার হিট হয়। আশির দশকের এই সুপারহিট জুটি বাস্তব জীবনে ছিলেন খুব ভালো বন্ধু। একে অপরের সহকারী। আবার প্রয়োজন পড়লে পিছনেও লাগতেন। এতটাই ভালো ছিল সম্পর্ক। আর সেই বন্ধুত্ব অন্যভাবে পালন করেছিলেন মিঠুন চক্রবর্তী (Mithun Chakraborty) । এত বছর সেই তথ্য গোপন ছিল। মিঠুনের জন্য পালিয়ে গিয়ে লুকিয়ে বিয়ে করতে পেরে ছিলেন পদ্মিনী। এতদিন কেউ সেটা জানত না। একটি রিয়ালিটি শোতে এসে সেই তথ্য ফাঁস করেন অভিনেত্রী।
সেদিন মিঠুনের অভিনয় এত নিখুঁত হয়েছিল যে কেউ ধরতে পারেনি। কিছুদিন আগে একটি রিয়ালিটি শোতে এসে ৩৩ বছর আগের সেই ঘটনা ফাঁস করলেন অভিনেত্রী। তিনি আরও জানান, শ্যুটিং সেটে ইচ্ছা করে মিঠুনের সামনে এক চোখ চুল্কাতেন। তিনি জানেন, বাঙালিরা এক চোখ চুল্কানো দেখলে অপয়া ভাবে। মিঠুন রেগে যেতেন। রাগে গজগজ করতেন। মজা লাগত পদ্মিনীর। তবে মিঠুন চিরদিন ভালো বন্ধুর দায়িত্ব পালন করেছেন। কোনওদিন পদ্মিনীর লুকিয়ে আগে বিয়ের কথা মিঠুন কাউকে জানতে দেননি।
পদ্মিনী কোলাপুরির বিবাহ অভিযান
১৯৮৬ সালে পদ্মিনী কোলাপুরির বিয়ে হয় প্রদীপ শর্মার সঙ্গে। তখনকার দিনে নায়িকার একবার বিয়ে এলে আর সিনেমায় সুযোগ পাওয়া মুশকিল ছিল। কিন্তু প্রেমে পাগল পদ্মিনী বিয়ে না করে উপায় ছিল না। তখন তিনি শরণাপন্ন হন মিঠুনের। দুজনে তখন একটি ছবির শ্যুটিং করছিলেন। বিয়ের কথা বলে ছাড়া পাওয়া তো সম্ভব নয়। মিঠুন একটি বুদ্ধি বের করলেন। তিনি শ্যুটিংয়ের সেটে প্রচন্ড পেটে ব্যাথার অভিনয় শুরু করে দিলেন। প্রায় শুয়ে পড়লেন। সবাই তাঁকে নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়ল। শ্যুটিং বানচাল হয়ে গেল। সেই সুযোগে পালিয়ে গেলেন পদ্মিনী। লুকিয়ে বিয়েটা সেরে আবার চুপচাপ ফিরে এলেন।সেদিন মিঠুনের অভিনয় এত নিখুঁত হয়েছিল যে কেউ ধরতে পারেনি। কিছুদিন আগে একটি রিয়ালিটি শোতে এসে ৩৩ বছর আগের সেই ঘটনা ফাঁস করলেন অভিনেত্রী। তিনি আরও জানান, শ্যুটিং সেটে ইচ্ছা করে মিঠুনের সামনে এক চোখ চুল্কাতেন। তিনি জানেন, বাঙালিরা এক চোখ চুল্কানো দেখলে অপয়া ভাবে। মিঠুন রেগে যেতেন। রাগে গজগজ করতেন। মজা লাগত পদ্মিনীর। তবে মিঠুন চিরদিন ভালো বন্ধুর দায়িত্ব পালন করেছেন। কোনওদিন পদ্মিনীর লুকিয়ে আগে বিয়ের কথা মিঠুন কাউকে জানতে দেননি।



No comments:
please do not enter any spam link in the comment box