Sandhyatara serial actor: রাজ চক্রবর্তীর কাছের মানুষ ! ‘সন্ধ্যাতারা’ সিরিয়ালের নায়ক নীলআকাশ আসলে কে জানেন ?
এখন বিনোদনের একাধিক চ্যানেল। সেখানে রোজ নতুন নতুন সিরিয়াল আসছে আর যাচ্ছে। কোনও সিরিয়াল হিট করছে। আবার কোনটা ভালো TRP-এর অভাবে অকালে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। সম্প্রতি স্টার জলসায় শুরু হয়েছে ‘সন্ধ্যাতারা’। ‘মেয়েবেলা’ সিরিয়াল বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর সেই সাড়ে সাতটার স্লটে নতুন এই সিরিয়াল শুরু হয়েছে। ভর সন্ধ্যাবেলায় ‘সন্ধ্যাতারা’ ভালো টিআরপি জেনারেট করতে পারছে। নতুন সিরিয়ালের নায়ক আকাশনীল একদম নতুন মুখ। তাঁর অভিনয় দর্শকের ভালো লেগেছে। এমনি মহিলাকেন্দ্রিক সিরিয়াল, পুরুষ অভিনেতাদের বেশি কিছু করার থাকে না। তবু নবাগত সৌরজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায় (Sandhyatara serial actor) ভালো জমিয়ে দিতে পেরেছেন। মুখ্য ভূমিকায় অভিনয় করছেন অন্বেষা হাজরা। নতুন অভিনেতা সৌরজিৎ আসলে কে জানেন ?
অভিনেতা হওয়ার স্বপ্ন নিয়ে মুম্বাই গিয়েছিলেন। সেখানে দুটি মিউজিক ভিডিওতে কাজ করেন। কিন্তু মুম্বাইয়ে টিকে থাকা খুব কঠিন হয়ে উঠছিল। ফিরে আসেন কলকাতায়। এখানে এসে একটি বহু জাতিক সংস্থায় চাকরি করেছেন কিছুদিন। কিন্তু মন থেকে অভিনেতা হওয়ার খিদেটা মরে যায়নি। চেষ্টা চালিয়ে যান। আলাপ হয় পরিচালক-বিধায়ক রাজ চক্রবর্তীর সঙ্গে। তাঁর সহকারী হিসেবে বেশ কিছু কাজ করেছেন। রাজ চক্রবর্তীর সঙ্গে আলাপ হওয়াটা ‘আশীর্বাদ’ বলে মনে করেন সৌরজিৎ। সেখান থেকেই জীবনের মোড় ঘোরে। তিনি আরও জানান, ‘প্রোডাকশন হাউসের কাছ থেকে প্রথম ফোন এসেছিল। সেটা আমার কাছে স্বপ্নের মতো ছিল। ৮ দফা অডিশনের পর নির্বাচিত হই। খুব ভালো লাগছে। পরিচালক ভীষণ আন্তরিক। টিমের সবাই খুব ভালো’।
রাজ চক্রবর্তীর আশীর্বাদ মাথায়
সৌরজিৎ আসলে মেদিনীপুরের ছেলে। পড়াশোনার জন্য হাওড়ার বেলুড়ে থাকেন। বাড়িতে বাবা-মা ছাড়া দিদি আছেন। লিলুয়ার ডন বস্কো স্কুলে পড়াশোনা শেষ করার পর আশুতোষ কলেজে পড়েছেন। বর্তমানে ২৮ বছরের সৌরজিতের ছোট থেকেই অভিনয়ের শখ। বাড়িতে অভিনয়ের চর্চা না থাকলেও তিনি ছোট থেকেই ইংরেজি নাটক করতেন। ইতিমধ্যে কয়েকটি মিউজিক ভিডিওতে অভিনয় করেছেন। আবার রাজ চক্রবর্তীর ঘনিষ্ঠ। তাঁর ‘আবার প্রলয়’ সিরিজের সহকারী হিসেবে কাজ করেছেন। তবে টলি পাড়ায় একেবারে নতুন মুখ সৌরজিৎ। ‘সন্ধ্যাতারা’ তাঁর প্রথম সিরিয়াল। এখানে তাঁর চরিত্রের নাম আকাশনীল।অভিনেতা হওয়ার স্বপ্ন নিয়ে মুম্বাই গিয়েছিলেন। সেখানে দুটি মিউজিক ভিডিওতে কাজ করেন। কিন্তু মুম্বাইয়ে টিকে থাকা খুব কঠিন হয়ে উঠছিল। ফিরে আসেন কলকাতায়। এখানে এসে একটি বহু জাতিক সংস্থায় চাকরি করেছেন কিছুদিন। কিন্তু মন থেকে অভিনেতা হওয়ার খিদেটা মরে যায়নি। চেষ্টা চালিয়ে যান। আলাপ হয় পরিচালক-বিধায়ক রাজ চক্রবর্তীর সঙ্গে। তাঁর সহকারী হিসেবে বেশ কিছু কাজ করেছেন। রাজ চক্রবর্তীর সঙ্গে আলাপ হওয়াটা ‘আশীর্বাদ’ বলে মনে করেন সৌরজিৎ। সেখান থেকেই জীবনের মোড় ঘোরে। তিনি আরও জানান, ‘প্রোডাকশন হাউসের কাছ থেকে প্রথম ফোন এসেছিল। সেটা আমার কাছে স্বপ্নের মতো ছিল। ৮ দফা অডিশনের পর নির্বাচিত হই। খুব ভালো লাগছে। পরিচালক ভীষণ আন্তরিক। টিমের সবাই খুব ভালো’।



No comments:
please do not enter any spam link in the comment box