সোশ্যাল সাইটে সেলিব্রটিরা নানা বিষয়ে কমেন্ট করেন, আবার লাইভ করে নিজেদের কথা ভক্তদের সঙ্গে শেয়ার করেন। সেই সব পোস্টে ভক্তরা সাড়া দিয়ে নানা ধরণের মন্তব্য করে। কখনও সেই মন্তব্যে ভালোবাসা ঝরে পরে। কখনও আবার থাকে চরম নিন্দা আর সমালোচনা। যাকে নেটিজেনরা বলেন ট্রোল্ড করা। টেলিভিশনের জনপ্রিয় সঞ্চালিকা সুদীপা চট্টোপাধ্যায় ইদানিং যা করেন, তা দেখে গা পিত্তি জ্বলে যাচ্ছে নেটিজেনদের। আগে ছিল রেস্টুরেন্ট, এখন শাড়ির ব্যবসা। তা নিয়েও কম অভিযোগ নেই। অনেকেই বলেন, হাজার টাকার শাড়ি পাঁচ হাজারে বিক্রি করেন সুদীপা। যাক সে অন্য ব্যাপার। খাবার ডেলিভেরি বয়কে নিয়ে অপমানজনক মন্তব্য করে চরম সমালোচিত হয়েছিলেন সুদীপা। আরও আছে, শাড়ি নিয়ে ফেসবুক লাইভের সময় আজানের ধ্বনি শুনে বিরক্তি প্রকাশ করায় তাঁকে ধুয়ে দিয়েছিল নেটিজেনরা। এবার তো সব কিছু ছাপিয়ে গেল। পান্তা ভাত খেতে বসে হাত নয়, কাঁটা চামচের ব্যবহার করলেন সুদীপা। আর তা দেখে হেসে খুন নেট নাগরিকরা।
দিন কয়েক আগে ফেসবুক পেজে পান্তা ভাত খাওয়ার লাইভ করেন সুদীপা। তাও আবার কলকাতায় নয়, গুয়াহাটির একটি ফাইভ স্টার হোটেলে বসে পান্তা খাচ্ছিলেন তিনি। গুয়াহাটি কেন গিয়েছেন, তা জানা যায়নি। লাইভে ক্যাজুয়াল লুকে এসেছিলেন। কাঁটা চামচ দিয়ে পান্তা ভাত খাওয়া দেখে চক্ষু চড়কগাছ সবার। এক ব্যক্তি লেখেন, ‘কাঁটা চামচের আঘাতে জর্জরিত পান্তা ভাত তুমি ভালো থেকো’। শুধু এক বা দুটো নয়, কমেন্টের বন্যা বয়ে যায়। সুদীপাকে বলতে শোনা যায়, জীবনে প্রথমবার নাকি তিনি পান্তা খাচ্ছেন। যা শুনে হাসি চাপতে পারেনি কেউ।
কেউ লিখেছেন, কাঁটা চামচ দিয়ে পান্তা ? কোথা থেকে আসে এই ধরনের লোক ? অন্যজন লিখেছেন, ওই উহুহু টা করবেন না তো, শুনলে অসহ্য লাগে। আর একজন লিখেছেন, আপনি ইতিহাস তৈরি করলেন। পান্তা ভাতের ইতিহাসে এটা স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে। এই ন্যাকামি ক’জন পারে ? হাজারো কমেন্টের বন্যা বয়ে যায়। একজন আবার লিখেছেন, ফাইভ স্টার হোটেলে পান্তা ? আম্বানি মেয়ে মনে হচ্ছে। আর কত কী দেখব ? উনি দীর্ঘদিন রান্নার শো করেছেন, অথচ নাকি পান্তা ভাত দেখেননি। এত ন্যাকামি ? বাংলার লজ্জা।
কাঁটা চামচ দিয়ে পান্তা ভাত
দিন কয়েক আগে ফেসবুক পেজে পান্তা ভাত খাওয়ার লাইভ করেন সুদীপা। তাও আবার কলকাতায় নয়, গুয়াহাটির একটি ফাইভ স্টার হোটেলে বসে পান্তা খাচ্ছিলেন তিনি। গুয়াহাটি কেন গিয়েছেন, তা জানা যায়নি। লাইভে ক্যাজুয়াল লুকে এসেছিলেন। কাঁটা চামচ দিয়ে পান্তা ভাত খাওয়া দেখে চক্ষু চড়কগাছ সবার। এক ব্যক্তি লেখেন, ‘কাঁটা চামচের আঘাতে জর্জরিত পান্তা ভাত তুমি ভালো থেকো’। শুধু এক বা দুটো নয়, কমেন্টের বন্যা বয়ে যায়। সুদীপাকে বলতে শোনা যায়, জীবনে প্রথমবার নাকি তিনি পান্তা খাচ্ছেন। যা শুনে হাসি চাপতে পারেনি কেউ।
কেউ লিখেছেন, কাঁটা চামচ দিয়ে পান্তা ? কোথা থেকে আসে এই ধরনের লোক ? অন্যজন লিখেছেন, ওই উহুহু টা করবেন না তো, শুনলে অসহ্য লাগে। আর একজন লিখেছেন, আপনি ইতিহাস তৈরি করলেন। পান্তা ভাতের ইতিহাসে এটা স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে। এই ন্যাকামি ক’জন পারে ? হাজারো কমেন্টের বন্যা বয়ে যায়। একজন আবার লিখেছেন, ফাইভ স্টার হোটেলে পান্তা ? আম্বানি মেয়ে মনে হচ্ছে। আর কত কী দেখব ? উনি দীর্ঘদিন রান্নার শো করেছেন, অথচ নাকি পান্তা ভাত দেখেননি। এত ন্যাকামি ? বাংলার লজ্জা।
No comments:
please do not enter any spam link in the comment box