স্টারকিড না হলে সবার ছোটবেলা সুখের হয় না। অনেক অভিনেতা-অভিনেত্রীকে কষ্ট করে জায়গা করতে হয়। তাঁদের মধ্যে অন্যতম রূপা গঙ্গোপাধ্যায়। মহাভারত-এর দ্রৌপদী হিসেবে ৩৫ বছর পরেও যিনি মানুষের মনে জায়গা করে আছেন। আজ তিনি অভিনয়ের পাশাপাশি গায়িকা, রাজনীতিবিদ। নানা অবতারে মানুষ তাঁকে দেখছে। কিন্তু একটা সময় এমনটা ছিল না। ছোটবেলা খুব কষ্টের মধ্যে কেটেছে রূপার। ১৯৬৩ সালে যৌথ পরিবারে জন্ম। বাবা বাংলাদেশে থাকতেন। মা একার চেষ্টায় তাঁকে বড় করেছেন। আজকের প্রতিবেদনে রূপা গাঙ্গুলীর ছেলেবেলার (childhood) গল্প।
সম্প্রতি একটি সাক্ষাৎকারে নিজের ছেলেবেলা নিয়ে মুখ খুলেছেন রূপা গঙ্গোপাধ্যায়। তিনি জানিয়েছেন, রাসবিহারী মাতৃসদন হাসপাতালে জন্মেছিলেন। ছোটবেলায় খুব অভাব থাকলেও তিনি ভালোভাবেই বড় হয়েছেন। এরজন্য মা দিনরাত পরিশ্রম করতেন। আর্থিক সামর্থ্য না থাকায় অনেকবার ভাড়ার বাড়ি পাল্টাতে হয়েছে অভিনেত্রীর পরিবারকে। অভিনেত্রী জানিয়েছেন, খুব ছোটবেলায় যাদবপুর সুলেখার কাছে একটি বাড়িতে ভাড়া থাকতেন। তারপর সেখান থেকে যোধপুর পার্ক। সেখান থেকে কল্যাণী। একটা সময় বাবা রোজগারের আশায় বাংলাদেশে থাকতেন।
পাঠভবনে ভর্তি হয়েও আর্থিক অসামর্থ্যের জন্য স্কুল ছেড়ে বেলতলা গার্লস স্কুলে যান। তখন তাঁর মায়ের উপার্জন ছিল মাত্র ২০০ টাকা। রূপা জানিয়েছেন, তাঁর মা বড়বাজার থেকে জামা কাপড় কিনে এনে বাড়িতে সেলাই করতেন। সায়া, পর্দা, বালিসের কভার, কুশনের কভার ইত্যাদি বানাতেন। মায়ের হাতের কাজ ছিল খুব সুন্দর। কাপড়ের সুন্দর পুতুল বানাতেন। যেটা রূপা দেবীর খুব পচ্ছন্দ ছিল। আত্মীয়পরিজনদের সায়া, ব্লাউজও তাঁর মা সেলাই করতেন। সেখান থেকে মাসে ২০০ টাকা আয় হত। তিনি আরও বলেন, ‘একটা ঘরে থাকতাম। সেখানে একটি চৌকি আর সেলাই মেশিন থাকত। জানালার রেলিংয়ে পা ঝুলিয়ে গান করতাম। একটা ঘরেই রান্না বান্না, খাওয়া দাওয়া সব হত। অত অভাবের মধ্যেও ছোটবেলা খুব সুন্দর ছিল’।
সম্প্রতি একটি সাক্ষাৎকারে নিজের ছেলেবেলা নিয়ে মুখ খুলেছেন রূপা গঙ্গোপাধ্যায়। তিনি জানিয়েছেন, রাসবিহারী মাতৃসদন হাসপাতালে জন্মেছিলেন। ছোটবেলায় খুব অভাব থাকলেও তিনি ভালোভাবেই বড় হয়েছেন। এরজন্য মা দিনরাত পরিশ্রম করতেন। আর্থিক সামর্থ্য না থাকায় অনেকবার ভাড়ার বাড়ি পাল্টাতে হয়েছে অভিনেত্রীর পরিবারকে। অভিনেত্রী জানিয়েছেন, খুব ছোটবেলায় যাদবপুর সুলেখার কাছে একটি বাড়িতে ভাড়া থাকতেন। তারপর সেখান থেকে যোধপুর পার্ক। সেখান থেকে কল্যাণী। একটা সময় বাবা রোজগারের আশায় বাংলাদেশে থাকতেন।
পাঠভবনে ভর্তি হয়েও আর্থিক অসামর্থ্যের জন্য স্কুল ছেড়ে বেলতলা গার্লস স্কুলে যান। তখন তাঁর মায়ের উপার্জন ছিল মাত্র ২০০ টাকা। রূপা জানিয়েছেন, তাঁর মা বড়বাজার থেকে জামা কাপড় কিনে এনে বাড়িতে সেলাই করতেন। সায়া, পর্দা, বালিসের কভার, কুশনের কভার ইত্যাদি বানাতেন। মায়ের হাতের কাজ ছিল খুব সুন্দর। কাপড়ের সুন্দর পুতুল বানাতেন। যেটা রূপা দেবীর খুব পচ্ছন্দ ছিল। আত্মীয়পরিজনদের সায়া, ব্লাউজও তাঁর মা সেলাই করতেন। সেখান থেকে মাসে ২০০ টাকা আয় হত। তিনি আরও বলেন, ‘একটা ঘরে থাকতাম। সেখানে একটি চৌকি আর সেলাই মেশিন থাকত। জানালার রেলিংয়ে পা ঝুলিয়ে গান করতাম। একটা ঘরেই রান্না বান্না, খাওয়া দাওয়া সব হত। অত অভাবের মধ্যেও ছোটবেলা খুব সুন্দর ছিল’।
No comments:
please do not enter any spam link in the comment box