শাবানা রাজা। এই নাম বললে অনেকেই চিনতে পারবেন না। এই নামে কোনও অভিনেত্রী হিন্দি সিনেমা ইন্ডাস্ট্রিতে কেউ ছিলেন, তাই অনেকে জানেন না। অবশ্য না জানাটা অপরাধ নয়। কারণ, সিনেমা জগতে সেই অভিনেত্রীর নাম ছিল অন্যকিছু। গ্লামারের আর এক নাম বিনোদন জগত। এই জগতে অনেক শিল্পী আসেন, আবার কেউ কেউ খ্যাতির শীর্ষে পৌঁছে যান। তারপর কোথায় যেন হারিয়ে যান। তেমনি একজন অভিনেত্রী শাবানা রাজা। যাঁর আর এক নাম নেহা। এবার হয়তো অনেকের স্মৃতিতে এসেছে আজ থেকে ২০ বছর আগে এই নামে একজন অভিনেত্রী ছিলেন। যিনি বেশ কিছু ছবিতে কাজ করেছিলেন। তার মধ্যে কোনওটি হিট, কোনওটি আবার ফ্লপ। তবে মানুষ তাঁকে মনে রেখেছে সৌন্দর্যয়ের জন্য। এমন প্রাকৃতিক রূপ খুব কম অভিনেত্রীর থাকে।
১৯৭৫ সালে মহারাষ্ট্রের কোলাপুরে জন্ম শাবানা রাজার। তাঁর পরিবার ছিল অভিজাত মুসলিম পরিবার। অভিনয়ের পাশাপাশি সিনেমা প্রযোজনাও করেছেন তিনি। ১৯৯৮ সালে ববি দেওলের ‘করিব’ ছবি দিয়ে বলিউডে প্রবেশ। কিন্তু নায়িকার নাম পালটে দিয়েছিলেন পরিচালক বিধু বিনোদ চোপড়া। সিনেমায় চরিত্রের নাম ছিল নেহা। সেই নামেই পরিচয় হল শাবানার। কিন্তু পরিচয় বদলে যাওয়া মানতে পারেননি তিনি। পরে এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছিলেন, নাম পালটে যাওয়ায় তিনি অস্তিত্বহীনতায় ভুগতেন। শাবানার মতো সুন্দরী নায়িকা খুব কম পাওয়া যায়। তখন অনেক নায়িকাকে চ্যালেঞ্জ ছুঁড়েছিলেন রূপের গরিমায়। কিন্তু তাও বেশি সাফল্য তিনি পেলেন না।
‘করিব’, ‘ফিজা’, ‘হোগি প্যায়ার কি জিত’, ‘কোই মেরে দিল পে’ ইত্যাদি বেশ কিছু সিনেমায় তিনি অভিনয় করেন। একজন নামী অভিনেত্রী হিসেবে তিনি দর্শক মহলে স্থান পেয়েছিলেন। ‘ফিজা’ ছবিতে তাঁর ভূমিকা ছোট হলেও ঋত্বিক রোশনের বিপরীতে দারুন অভিনয় করেছিলেন। এই ছবির ‘আ ধুপ মলু ম্যায়’ গানটি সেই সময়ের সবথেকে হিট গান ছিল। কিন্তু কেরিয়ারের মধ্য গগনে অভিনয় ছেড়ে দিয়েছিলেন। তার কারণ সংসার। ‘করিব’ ছবির শ্যুটিংয়ের সময় থেকেই অভিনেতা মনোজ বাজপেয়ীর সঙ্গে আলাপ হয়। আলাপ থেকে প্রেম। প্রায় আট বছর প্রেম করার পর ২০০৩ সালে বিয়ে করেন তাঁরা। একটি কন্যাসন্তান হয়। বিয়ের পর আর অভিনয় করেননি। পুরোপুরি সংসারে মন দিয়েছেন শাবানা রাজা ওরফে নেহা।
১৯৭৫ সালে মহারাষ্ট্রের কোলাপুরে জন্ম শাবানা রাজার। তাঁর পরিবার ছিল অভিজাত মুসলিম পরিবার। অভিনয়ের পাশাপাশি সিনেমা প্রযোজনাও করেছেন তিনি। ১৯৯৮ সালে ববি দেওলের ‘করিব’ ছবি দিয়ে বলিউডে প্রবেশ। কিন্তু নায়িকার নাম পালটে দিয়েছিলেন পরিচালক বিধু বিনোদ চোপড়া। সিনেমায় চরিত্রের নাম ছিল নেহা। সেই নামেই পরিচয় হল শাবানার। কিন্তু পরিচয় বদলে যাওয়া মানতে পারেননি তিনি। পরে এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছিলেন, নাম পালটে যাওয়ায় তিনি অস্তিত্বহীনতায় ভুগতেন। শাবানার মতো সুন্দরী নায়িকা খুব কম পাওয়া যায়। তখন অনেক নায়িকাকে চ্যালেঞ্জ ছুঁড়েছিলেন রূপের গরিমায়। কিন্তু তাও বেশি সাফল্য তিনি পেলেন না।
‘করিব’, ‘ফিজা’, ‘হোগি প্যায়ার কি জিত’, ‘কোই মেরে দিল পে’ ইত্যাদি বেশ কিছু সিনেমায় তিনি অভিনয় করেন। একজন নামী অভিনেত্রী হিসেবে তিনি দর্শক মহলে স্থান পেয়েছিলেন। ‘ফিজা’ ছবিতে তাঁর ভূমিকা ছোট হলেও ঋত্বিক রোশনের বিপরীতে দারুন অভিনয় করেছিলেন। এই ছবির ‘আ ধুপ মলু ম্যায়’ গানটি সেই সময়ের সবথেকে হিট গান ছিল। কিন্তু কেরিয়ারের মধ্য গগনে অভিনয় ছেড়ে দিয়েছিলেন। তার কারণ সংসার। ‘করিব’ ছবির শ্যুটিংয়ের সময় থেকেই অভিনেতা মনোজ বাজপেয়ীর সঙ্গে আলাপ হয়। আলাপ থেকে প্রেম। প্রায় আট বছর প্রেম করার পর ২০০৩ সালে বিয়ে করেন তাঁরা। একটি কন্যাসন্তান হয়। বিয়ের পর আর অভিনয় করেননি। পুরোপুরি সংসারে মন দিয়েছেন শাবানা রাজা ওরফে নেহা।
No comments:
please do not enter any spam link in the comment box