তিনি বাংলা গানের ‘আগুনপাখি’। দেখতে দেখতে সঙ্গীত জগতে ৩০ বছরের বেশি অতিক্রান্ত করে ফেললেন। যাঁর ‘এই বেশ ভালো আছি’ ক্যাসেটের পাঁচ লক্ষ কপি বিক্রি হয়েছিল। আজ এই বয়সেও যাঁর কণ্ঠে শুধুই আগুন ঝড়ে। সেই মানুষটার গান শুনে প্রেমে পড়তে শিখেছিল ৯০-এর দশকের কিশোর। সেই কিশোর মনে দোলা দিয়ে জেত ‘নীলাঞ্জনা’ নামের কোনও এক কাল্পনিক মেয়ে। সেই মেয়ের কল্পনায় ভালোবাসার জাল বুনত কিশোর মন। সেই কল্পনার নাম নচিকেতা চক্রবর্তী। তাঁর দীর্ঘ সঙ্গীত জীবনকে সম্মান জানাতে গত শনিবার কলকাতার রবীন্দ্রসদনে আয়োজিত হয়েছিল একক অনুষ্ঠান ‘তিন দশকে নচিকেতা’। অনুষ্ঠান ঘোষণার সাত দিনের মধ্যেই সব টিকিট শেষ হয়ে গিয়েছিল। আজ এত বছর পরেও মানুষটাকে নিয়ে সমান ক্রেজ। কিন্তু মাঝে শোনা গিয়েছিল, নচিকেতা চক্রবর্তী নাকি ক্যান্সারে (cancer) আক্রান্ত। সেই খবর কতটা ঠিক ? উত্তর দিয়েছেন গায়ক নিজেই।
তিন দশকের সুরেলা সফর পেরিয়ে এসেছেন। বরাবর তাঁর গানে প্রাধান্য পেয়েছে বাস্তবতা। গান মানেই শুধু গীতিকাব্য নয়। গানের ভিতরেও বাস্তবের কঠোর ভাষা ব্যবহার করা যায়, তা দেখিয়ে দিয়েছিলেন নচিকেতা চক্রবর্তী। এরজন্য অনেক সময় তাঁকে অশ্লীল তকমাও পেতে হয়েছে। কিন্তু শিল্পী মন তো এসবের পরোয়া করে না। সে তার মত গানের শব্দ তৈরি করতে থাকে। যার সঙ্গে সুর যুক্ত হয়ে গান হয়ে যায়। কীভাবে তৈরি হল নচিকেতা ? একটি সাক্ষাৎকারে শিল্পী জানিয়েছেন, নচিকেতা তৈরি হয় না। নচিকেতা জন্মায়।
তিনি আরও বলেছেন, এক অস্থির সময়ে তাঁর জন্ম। যেখান থেকেই গানের উৎস খুঁজে পেয়েছেন। সেই অস্থির সময় না থাকলে হয়ত নচিকেতা হওয়া হত না। তবে আগামী ৫০ বছরেও আর একটি নচিকেতা জন্মাবে না। স্পষ্ট কথা গায়কের। চারপাশে রটছে তাঁর ক্যান্সার হয়েছে। এর উত্তরে নচিকেতা বলেন, ‘দিব্যি দাপিয়ে শো করে বেড়াচ্ছি। কারা যেন রটিয়ে দিয়েছে আমার নাকি ক্যান্সার হয়েছে। বলে বলে আমায় অসুস্থ করে দেবেন না’। এর পর স্বভাবসিদ্ধ ভঙ্গীতে নচিকেতা চক্রবর্তী জানান, হৃদয়ে রাখিস পাগলা, আমার আর কিছু চাওয়ার নেই।
নচিকেতার ক্যান্সার
তিন দশকের সুরেলা সফর পেরিয়ে এসেছেন। বরাবর তাঁর গানে প্রাধান্য পেয়েছে বাস্তবতা। গান মানেই শুধু গীতিকাব্য নয়। গানের ভিতরেও বাস্তবের কঠোর ভাষা ব্যবহার করা যায়, তা দেখিয়ে দিয়েছিলেন নচিকেতা চক্রবর্তী। এরজন্য অনেক সময় তাঁকে অশ্লীল তকমাও পেতে হয়েছে। কিন্তু শিল্পী মন তো এসবের পরোয়া করে না। সে তার মত গানের শব্দ তৈরি করতে থাকে। যার সঙ্গে সুর যুক্ত হয়ে গান হয়ে যায়। কীভাবে তৈরি হল নচিকেতা ? একটি সাক্ষাৎকারে শিল্পী জানিয়েছেন, নচিকেতা তৈরি হয় না। নচিকেতা জন্মায়।
তিনি আরও বলেছেন, এক অস্থির সময়ে তাঁর জন্ম। যেখান থেকেই গানের উৎস খুঁজে পেয়েছেন। সেই অস্থির সময় না থাকলে হয়ত নচিকেতা হওয়া হত না। তবে আগামী ৫০ বছরেও আর একটি নচিকেতা জন্মাবে না। স্পষ্ট কথা গায়কের। চারপাশে রটছে তাঁর ক্যান্সার হয়েছে। এর উত্তরে নচিকেতা বলেন, ‘দিব্যি দাপিয়ে শো করে বেড়াচ্ছি। কারা যেন রটিয়ে দিয়েছে আমার নাকি ক্যান্সার হয়েছে। বলে বলে আমায় অসুস্থ করে দেবেন না’। এর পর স্বভাবসিদ্ধ ভঙ্গীতে নচিকেতা চক্রবর্তী জানান, হৃদয়ে রাখিস পাগলা, আমার আর কিছু চাওয়ার নেই।
No comments:
please do not enter any spam link in the comment box