হিন্দি সিনেমা তো বটেই, ভারতীয় সিনেমার ১০০ বছরের ইতিহাসে সব থেকে বড় আইকনিক ছবি ছিল শোলে (Sholay)। ১৯৭৫ সালে রিলিজ এই ছবি শুধু বক্স অফিসে নয়, তৈরি করেছিল একাধিক রেকর্ড। যা আজ পর্যন্ত কোনও সিনেমা ভাঙতে পারেনি। তাইতো হিন্দি সিনেমার ইতিহাসে ‘শোলে’ অন্যতম সফল ছবি। আর হবে নাই বা কেন ? মাত্র ২ টাকায় টিকিট বিক্রি করে শোলে বক্স অফিসে ৩৫ কোটি টাকার কালেকশন করেছিল। যা সেই সময়ের প্রেক্ষাপটে দাঁড়িয়ে ছিল একটি বিরাট রেকর্ড। শোলে যদি এখন রিলিজ হত, তাহলে কত কোটি উপার্জন হতে পারত ?
এখন কোনও মাল্টিপ্লেক্সে বসে সিনেমা দেখতে গেলে কম করে ২০০ থেকে ২৫০ টাকা খরচ করতে হয়। যত দিন যাচ্ছে টিকিটের দাম আরও বাড়ছে। তাই কোনও সিনেমা ১০০ কোটির ক্লাবে পৌঁছতে বেশি সময় লাগছে না। কিন্তু আজ থেকে ৫০ বছর আগে যখন ‘শোলে’ রিলিজ করেছিল, তখন টিকিটের দাম ছিল অনেক কম। সব থেকে বেশি ২ টাকা। সেটাই তখন অনেক বেশি। আর এখনকার দিনের মতো তখন সিনেমা হিট বা ফ্লপ নির্ধারণ হত না। সিনেমা হলে কত দিন চলল, তার উপর ঠিক হত হিট না ফ্লপ। আর বক্স অফিসে কত টাকার টিকিট বিক্রি হল, তাও দেখা হত। মিডিয়া রিপোর্ট অনুযায়ী, শোলে সারা ভারতে ২৫ কোটি টিকিট বিক্রি হয়েছিল। ৩ কোটি টাকার বাজেটের এই ছবি আয় করেছিল ৩৫ কোটি টাকা।
বর্তমান সময়ে কোনও ছবি যদি ৩৫ কোটি টাকা আয় করে, তাহলে ৩৫ কোটির আগে ‘মাত্র’ শব্দটি লিখতে হবে। আর সেই সিনেমা ফ্লপ হিসেবেই ধরা হবে। কিন্তু তখনকার সময়ে দাঁড়িয়ে ‘শোলে’ ছিল ব্লকবাস্টার হিট। অমিতাভ-ধর্মেন্দ্র-হেমা মালিনী ও আমজাদ খানের এই সিনেমা যদি এখনকার সময়ের প্রেক্ষাপটে দেখা হয়, তাহলে যা বক্স অফিস কালেকশন হবে তা দেখে অবাক হওয়া ছাড়া কিছু করার নেই। একটি সংবাদমাধ্যম তাদের প্রতিবেদনে দাবি করেছে, ‘শোলে’ এখনকার দিনের হিসেবে আয় হত ৯৮১ কোটি টাকা। অর্থাৎ প্রায় হাজার কোটি। এর থেকে বোঝা যায়, কেন শোলে হিন্দি ছবির জগতে সর্বকালীন ব্লকবাস্টার ছবি।
এখন কোনও মাল্টিপ্লেক্সে বসে সিনেমা দেখতে গেলে কম করে ২০০ থেকে ২৫০ টাকা খরচ করতে হয়। যত দিন যাচ্ছে টিকিটের দাম আরও বাড়ছে। তাই কোনও সিনেমা ১০০ কোটির ক্লাবে পৌঁছতে বেশি সময় লাগছে না। কিন্তু আজ থেকে ৫০ বছর আগে যখন ‘শোলে’ রিলিজ করেছিল, তখন টিকিটের দাম ছিল অনেক কম। সব থেকে বেশি ২ টাকা। সেটাই তখন অনেক বেশি। আর এখনকার দিনের মতো তখন সিনেমা হিট বা ফ্লপ নির্ধারণ হত না। সিনেমা হলে কত দিন চলল, তার উপর ঠিক হত হিট না ফ্লপ। আর বক্স অফিসে কত টাকার টিকিট বিক্রি হল, তাও দেখা হত। মিডিয়া রিপোর্ট অনুযায়ী, শোলে সারা ভারতে ২৫ কোটি টিকিট বিক্রি হয়েছিল। ৩ কোটি টাকার বাজেটের এই ছবি আয় করেছিল ৩৫ কোটি টাকা।
বর্তমান সময়ে কোনও ছবি যদি ৩৫ কোটি টাকা আয় করে, তাহলে ৩৫ কোটির আগে ‘মাত্র’ শব্দটি লিখতে হবে। আর সেই সিনেমা ফ্লপ হিসেবেই ধরা হবে। কিন্তু তখনকার সময়ে দাঁড়িয়ে ‘শোলে’ ছিল ব্লকবাস্টার হিট। অমিতাভ-ধর্মেন্দ্র-হেমা মালিনী ও আমজাদ খানের এই সিনেমা যদি এখনকার সময়ের প্রেক্ষাপটে দেখা হয়, তাহলে যা বক্স অফিস কালেকশন হবে তা দেখে অবাক হওয়া ছাড়া কিছু করার নেই। একটি সংবাদমাধ্যম তাদের প্রতিবেদনে দাবি করেছে, ‘শোলে’ এখনকার দিনের হিসেবে আয় হত ৯৮১ কোটি টাকা। অর্থাৎ প্রায় হাজার কোটি। এর থেকে বোঝা যায়, কেন শোলে হিন্দি ছবির জগতে সর্বকালীন ব্লকবাস্টার ছবি।
No comments:
please do not enter any spam link in the comment box