Kar kache koi moner kotha serial cast: শট দিতে গিয়ে ভাইয়ের মুখ মনে পড়ে, ‘পুতুল’ হওয়া নিয়ে মুখ খুললেন শ্রীতমা ভট্টাচার্য
একাধিক বাংলা বিনোদনের চ্যানেল। ততোধিক বাংলা সিরিয়াল। এর মধ্যে কিছু সিরিয়াল হিট হয়, আর কিছু টিআরপির অভাবে অকালে বন্ধ হয়ে যায়। তবে ইদানিং জি বাংলার ‘কার কাছে কই মনের কথা’ সিরিয়াল নিয়ে চর্চা তুঙ্গে। ৩ জুলাই থেকে সিরিয়ালটির সম্প্রচার শুরু হয়েছে। বধূ নির্যাতনের কঠোর বাস্তব তুলে ধরা হয়েছে এই সিরিয়ালে। যা নিয়ে সমালোচনার অন্ত নেই। কেউ সিরিয়ালটি পচ্ছন্দ করছেন। আবার কেউ বিরক্ত হয়ে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছেন। তবে এই ধারাবাহিকের একটি চরিত্র সবার মনে ধরেছে। ‘পুতুল’ নামের চরিত্রে অভিনয় করছেন শ্রীতমা ভট্টাচার্য। পুতুল হাবাগোবা একটি মেয়ে। যাকে বলে স্পেশাল চাইল্ড। সেই চরিত্র নিয়েও নানা ধরণের মন্তব্য শোনা গিয়েছে। অনেকেই দাবি করেছেন, ‘জলনূপুর’ সিরিয়ালের পরি চরিত্রের আদলে পুতুল তৈরি করা হয়েছে।
পাশাপাশি, শ্রীতমা জানান, ‘আমি যখন ক্যামেরার সামনে শট দিতে যাই, তখন আমার মাসির ছেলে আমার ভাইয়ের কথা মনে পড়ে। ওর মুখটা চোখের সামনে ভেসে ওঠে। আমার ভাই একজন স্পেশাল চাইল্ড। বাড়িতে দেখি ও কী চাইছে ? কীভাবে কথা বলছে ? নিজের চাহিদাগুলো কীভাবে সবার সামনে ফুটিয়ে তুলছে। সেই সব আমি ক্যামেরার সামনে ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করি। নিজের সেরাটুকু দিয়ে অভিনয় করি। সেই অভিনয় যখন মানুষের ভালো লাগে। তার চেয়ে ভালো আর কিছু হতে পারে না। সেটাই শিল্পী হিসেবে আমার সার্থকতা’।
কতটা চ্যালেঞ্জ ছিল পুতুলের চরিত্র ?
কার কাছে কই মনের কথা’য় পুতুলের চরিত্র (Kar kache koi moner kotha serial cast) করে অল্প দিনের মধ্যে খ্যাতি পেয়েছেন শ্রীতমা ভট্টাচার্য। পর্দায় স্পেশাল চাইল্ডের চরিত্র করা কতটা কঠিন ছিল? কতটা চ্যালেঞ্জিং ছিল ? এর উত্তরে অভিনেত্রী জানিয়েছেন, এই ধরণের চরিত্র করা সত্যি চ্যালেঞ্জের। যিনি এই চরিত্রটি লিখেছেন, তিনি লেখার সময় কোনও অভিনেতার কথা মাথায় রেখেই লেখেন। তাই গল্পের লেখক আর অভিনেতার কাছে চরিত্রটি নিখুঁতভাবে ফুটিয়ে তোলা সত্যি চ্যালেঞ্জের। শ্রীতমার কথায়, সাধারণ মানুষের কাছে স্পেশাল চাইল্ডের ভূমিকায় অভিনয় করতে গেলে চরিত্রটির মধ্যে পুরোপুরি ডুবে যেতে হয়। তবেই বাস্তবে ফুটিয়ে তোলা সম্ভব।পাশাপাশি, শ্রীতমা জানান, ‘আমি যখন ক্যামেরার সামনে শট দিতে যাই, তখন আমার মাসির ছেলে আমার ভাইয়ের কথা মনে পড়ে। ওর মুখটা চোখের সামনে ভেসে ওঠে। আমার ভাই একজন স্পেশাল চাইল্ড। বাড়িতে দেখি ও কী চাইছে ? কীভাবে কথা বলছে ? নিজের চাহিদাগুলো কীভাবে সবার সামনে ফুটিয়ে তুলছে। সেই সব আমি ক্যামেরার সামনে ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করি। নিজের সেরাটুকু দিয়ে অভিনয় করি। সেই অভিনয় যখন মানুষের ভালো লাগে। তার চেয়ে ভালো আর কিছু হতে পারে না। সেটাই শিল্পী হিসেবে আমার সার্থকতা’।
No comments:
please do not enter any spam link in the comment box