Nusrat Jahan fraud case: শুধু টাকার ভাগ নয়, ডিরেক্টর হিসেবে আর কী কী সুবিধা নিয়েছিলেন নুসরাত জাহান, ফাঁস সব কীর্তি
অভিনেত্রী হিসেবে যত না আলোচনায় ছিলেন, বিতর্ক তার থেকে অনেক বেশি। বিয়ে নিয়ে বিতর্ক, সন্তান জন্ম দেওয়া, বাচ্চার বাবা কে ? আবার মুসলিম হয়ে হিন্দুদের ধর্মীয় অনুষ্ঠানে সিঁথিতে সিঁদুর পরে হাজির হয়ে যাওয়া থেকে কী নেই। সিনেমা কেরিয়ার বেশি দিনের নয়। ছবিও হাতে গোনা কয়েকটা। তার মধ্যে কটা হিট, তা নিয়ে প্রশ্ন আছে। সিনেমাতে এক নম্বর না হলে কী হবে ? বিতর্কে তিনি নম্বর ওয়ান। ধুমধাম করে ব্যবসায়ী নিখিল জৈনকে বিয়ে করে কয়েকদিনের মধ্যে দাবি করলেন, না, না ওটা বিয়ে ছিল না। তাহলে কী ছিল ? প্রশ্নের কোনও উত্তর নেই। অবশ্য কে কাকে বিয়ে করবেন, কাকে ছাড়বেন, সেটা তাঁর সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত বিষয়। এনিয়ে স্বাধীন সমাজে কিছু বলার নেই। তবে আর্থিক কেলেঙ্কারিতে (fraud) নাম জড়িয়ে গেলে প্রশ্ন তো উঠবেই। যেমন এখন উঠতে শুরু করেছে। শুধু কী টাকা ? আর কী কী সুবিধা ডিরেক্টর হিসেবে ভোগ করেছেন অভিনেত্রী-সাংসদ নুসরাত জাহান ?
প্রায় ৪০০ বেশি মানুষের কাছ থেকে ৫ লক্ষের বেশি টাকা ফ্ল্যাট দেওয়ার নামে নেওয়া হয়েছিল। বয়স্ক মানুষের সেই টাকায় কলকাতার অভিজাত এলাকায় বিলাসবহুল ফ্ল্যাট কিনেছেন নুসরাত জাহান। এই অভিযোগের ভিত্তিতে থানায় মামলা দায়ের হয়েছে। আদালতের সমন পেয়েও অভিনেত্রী যাননি। ঘটনাটি আজকের নয়। কমপক্ষে ১০ বছরের পুরনো। এতদিন ধরে আদালত আর পুলিশের কাছে ঘুরছেন প্রতারিতরা। কিন্তু কোনও সুরাহা হয়নি। উল্টে মামলা তুলে নেওয়ার জন্য চাপ দেওয়া হচ্ছে বলেও অভিযোগ।
যে কোম্পানি টাকা তুলেছিল, তার ডিরেক্টর ছিলেন অভিনেত্রী নুসরাত জাহান। অভিযোগ, বয়স্ক অবসরপ্রাপ্তদের কাছ থেকে ৫ লক্ষ করে টাকা তোলা হয়। সেই টাকা ডিরেক্টরদের মধ্যে ভাগাভাগি হয়ে যায়। কোনও ফ্ল্যাট তৈরি হয়নি। টাকার ভাগ পেয়েছেন নুসরাতও। তিনি সেই টাকায় বালিগঞ্জে বিলাসবহুল ফ্ল্যাট কিনেছেন। তবে অভিযোগের এখানেই শেষ নয়, আরও আছে। ওই অভিযুক্ত সংস্থার বর্তমান ডিরেক্টর রূপলেখা মিত্র জানিয়েছেন, এখন কোম্পানির সঙ্গে নুসরাতের কোনও যোগ নেই। কিন্তু একসময় তিনি যুক্ত ছিলেন। শুধু যুক্ত ছিলেন তাই নয়, রীতিমতো প্রভাবশালী ছিলেন। রূপলেখা আরও জানান, ওই সময় আর এক ডিরেক্টর ছিলেন রাকেশ সিং। যার সঙ্গে অভিনেত্রী নুসরাতের ‘বিশেষ ঘনিষ্ঠতা’ ছিল। রাকেশ অভিনেত্রীর জন্য অনেক কিছু করেছেন। এমনকি অভিনেত্রীর বোন নুজহাত জাহানের পড়াশোনার খরচ দিয়েছিলেন রাকেশ সিং। পরে অবশ্য দুজনের ছাড়াছাড়ি হয়। নুসরাতও কোম্পানি ছেড়ে দেন।
প্রায় ৪০০ বেশি মানুষের কাছ থেকে ৫ লক্ষের বেশি টাকা ফ্ল্যাট দেওয়ার নামে নেওয়া হয়েছিল। বয়স্ক মানুষের সেই টাকায় কলকাতার অভিজাত এলাকায় বিলাসবহুল ফ্ল্যাট কিনেছেন নুসরাত জাহান। এই অভিযোগের ভিত্তিতে থানায় মামলা দায়ের হয়েছে। আদালতের সমন পেয়েও অভিনেত্রী যাননি। ঘটনাটি আজকের নয়। কমপক্ষে ১০ বছরের পুরনো। এতদিন ধরে আদালত আর পুলিশের কাছে ঘুরছেন প্রতারিতরা। কিন্তু কোনও সুরাহা হয়নি। উল্টে মামলা তুলে নেওয়ার জন্য চাপ দেওয়া হচ্ছে বলেও অভিযোগ।
যে কোম্পানি টাকা তুলেছিল, তার ডিরেক্টর ছিলেন অভিনেত্রী নুসরাত জাহান। অভিযোগ, বয়স্ক অবসরপ্রাপ্তদের কাছ থেকে ৫ লক্ষ করে টাকা তোলা হয়। সেই টাকা ডিরেক্টরদের মধ্যে ভাগাভাগি হয়ে যায়। কোনও ফ্ল্যাট তৈরি হয়নি। টাকার ভাগ পেয়েছেন নুসরাতও। তিনি সেই টাকায় বালিগঞ্জে বিলাসবহুল ফ্ল্যাট কিনেছেন। তবে অভিযোগের এখানেই শেষ নয়, আরও আছে। ওই অভিযুক্ত সংস্থার বর্তমান ডিরেক্টর রূপলেখা মিত্র জানিয়েছেন, এখন কোম্পানির সঙ্গে নুসরাতের কোনও যোগ নেই। কিন্তু একসময় তিনি যুক্ত ছিলেন। শুধু যুক্ত ছিলেন তাই নয়, রীতিমতো প্রভাবশালী ছিলেন। রূপলেখা আরও জানান, ওই সময় আর এক ডিরেক্টর ছিলেন রাকেশ সিং। যার সঙ্গে অভিনেত্রী নুসরাতের ‘বিশেষ ঘনিষ্ঠতা’ ছিল। রাকেশ অভিনেত্রীর জন্য অনেক কিছু করেছেন। এমনকি অভিনেত্রীর বোন নুজহাত জাহানের পড়াশোনার খরচ দিয়েছিলেন রাকেশ সিং। পরে অবশ্য দুজনের ছাড়াছাড়ি হয়। নুসরাতও কোম্পানি ছেড়ে দেন।
No comments:
please do not enter any spam link in the comment box