হিন্দি সিনেমার জগতে অন্যতম জনপ্রিয় জুটি ছিলেন অনিল কাপুর ও শ্রীদেবী। দুজনে একসঙ্গে অনেক হিট ছবি উপহার দিয়েছেন। পরে অনিলের দাদা বনি কাপুরকে বিয়ে করেন শ্রীদেবী। সম্পর্কে হয়ে ওঠেন বৌদি ও দেওর। যদিও পর্দায় তাঁরা অনেকবার স্বামী-স্ত্রী হিসেবে অভিনয় করেছেন। তেমনি একটি সিনেমা ছিল ‘জুদাই’। ১৯৯৭ সালে রিলিজ হয়। সেই বছরের অন্যতম সেরা হিট ছিল ‘জুদাই’। অনিল কাপুর, শ্রীদেবীর পাশাপাশি ঊর্মিলা মাতণ্ডকর ছিলেন ছবির নায়িকা। ১৯৯৪ সালের তামিল ছবি ‘শুভলগ্নাম’-এর অফিসিয়াল রিমেক ছিল ‘জুদাই’। সেই বছরের সবথেকে উপার্জনকারী সিনেমাগুলির মধ্যে অষ্টম স্থানে ছিল ‘জুদাই’। গল্পও বেশ অভিনব। টাকার লোভে স্বামীর বিয়ে ঊর্মিলার সাথে দিয়ে দেন শ্রীদেবী। ওই সময়ে ২৮ কোটি ৭৭ লক্ষ টাকা আয় করেছিল ‘জুদাই’। ছবিতে অনিল ও শ্রীদেবীর দুই সন্তান দেখানো হয়েছিল। তাদের মধ্যে বড় ছেলে রোমির ভূমিকায় অভিনয় করেন ওমকার কাপুর। অনিল কাপুর, শ্রীদেবী ও ঊর্মিলাদের মধ্যে শিশুশিল্পী (Child artist) ওমকার বেশ নজরে পড়েছিলেন।
শ্রীদেবী ও অনিল কাপুরের ছেলে রোমির অভিনয় দেখে মুগ্ধ হয়েছিল দর্শক। যদিও ‘জুদাই’-এর আগে শিশুশিল্পী হিসেবে ‘মাসুম’ সিনেমাতেও অভিনয় করেন ওমকার। তারপর তাঁকে দেখা গিয়েছিল গোবিন্দার ‘হিরো নম্বর ওয়ান’ এবং সলমান খানের ‘জুড়ুয়া’ ছবিতে। সেখানে তিনি সলমান খানের ছেলেবেলার চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন। প্রথম ছবি ‘মাসুম’ থেকেই নজরে পড়ে গিয়েছিলেন ওমকার। এখন আর সে ছোট্টটি নেই। বড়ং অনেক বেশি হ্যান্ডসাম দেখতে হয়েছেন। এখন তাঁর বয়স ৩৬ বছর। বড় হয়ে পড়াশোনা শেষ করার পর ফের অভিনয় জগতে ফিরে এসেছেন ওমকার। তাঁকে দেখতে কোনও হিরোর থেকে কম কিছু নয়।
ওমকারকে ‘প্যায়ার কা পঞ্চনামা’, ‘ঝুটা কাহি কা’-এর মতো ছবিতে দেখা গিয়েছে। শুধু সিনেমা নয়, সিরিয়াল ও ওয়েবসিরিজেও দেখা গিয়েছে ওমকারকে। তাঁর অভিনীত উল্লেখযোগ্য সিরিয়াল হল ‘সিয়াসত’, ‘ফিল্মি চক্কর’ ইত্যাদি। এছাড়া ‘ভূতপূর্বা’, ‘ভ্রম’, ‘কৌশিকী’, ‘বিসাত’, ‘ফরবিডেন লাভ’ ইত্যাদি ওয়েব সিরিজে অভিনয় করতে দেখা গিয়েছে। তবে সিনেমার হিরো হিসেবে এখনও নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে পারেননি ওমকার কাপুর। এটা বলিউডের ধারা, যেসব শিশুশিল্পী ছোটবেলায় হিট করেন বড় হয়ে তাঁরা হারিয়ে যান।
কেমন আছেন ওমকার কাপুর ?
শ্রীদেবী ও অনিল কাপুরের ছেলে রোমির অভিনয় দেখে মুগ্ধ হয়েছিল দর্শক। যদিও ‘জুদাই’-এর আগে শিশুশিল্পী হিসেবে ‘মাসুম’ সিনেমাতেও অভিনয় করেন ওমকার। তারপর তাঁকে দেখা গিয়েছিল গোবিন্দার ‘হিরো নম্বর ওয়ান’ এবং সলমান খানের ‘জুড়ুয়া’ ছবিতে। সেখানে তিনি সলমান খানের ছেলেবেলার চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন। প্রথম ছবি ‘মাসুম’ থেকেই নজরে পড়ে গিয়েছিলেন ওমকার। এখন আর সে ছোট্টটি নেই। বড়ং অনেক বেশি হ্যান্ডসাম দেখতে হয়েছেন। এখন তাঁর বয়স ৩৬ বছর। বড় হয়ে পড়াশোনা শেষ করার পর ফের অভিনয় জগতে ফিরে এসেছেন ওমকার। তাঁকে দেখতে কোনও হিরোর থেকে কম কিছু নয়।
ওমকারকে ‘প্যায়ার কা পঞ্চনামা’, ‘ঝুটা কাহি কা’-এর মতো ছবিতে দেখা গিয়েছে। শুধু সিনেমা নয়, সিরিয়াল ও ওয়েবসিরিজেও দেখা গিয়েছে ওমকারকে। তাঁর অভিনীত উল্লেখযোগ্য সিরিয়াল হল ‘সিয়াসত’, ‘ফিল্মি চক্কর’ ইত্যাদি। এছাড়া ‘ভূতপূর্বা’, ‘ভ্রম’, ‘কৌশিকী’, ‘বিসাত’, ‘ফরবিডেন লাভ’ ইত্যাদি ওয়েব সিরিজে অভিনয় করতে দেখা গিয়েছে। তবে সিনেমার হিরো হিসেবে এখনও নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে পারেননি ওমকার কাপুর। এটা বলিউডের ধারা, যেসব শিশুশিল্পী ছোটবেলায় হিট করেন বড় হয়ে তাঁরা হারিয়ে যান।
No comments:
please do not enter any spam link in the comment box