বোন আলিয়া ভাটের মতো সাফল্য তিনি পাননি। কিন্তু ৯০-এর দশকে বলিউডের অন্যতম হিরোইন ছিলেন পূজা ভাট। অনেক হিট সিনেমা উপহার দিয়েছেন তিনি। নায়িকা হয়েছেন শাহরুখ, আমির, সঞ্জয় দত্তের মতো নায়কদের। এখন আর তিনি শুধু অভিনেত্রী নন। পরিচালক-প্রযোজক হিসেবে বেশি বিখ্যাত। অনেকেই হয়ত জানেন না, পূজা ভাট বিবাহিত। সেই পরিচয় দীর্ঘদিন গোপন রেখেছিলেন তিনি। কিন্তু কেন ? ১৭ বছর বয়সে বাবার পরিচালনায় ‘ড্যাডি’ সিনেমা দিয়ে অভিনয়ে পা রাখেন তিনি। যদিও সিনেমাটি হলে নয়, দূরদর্শনে মুক্তি পেয়েছিল ১৯৮৯ সালে। এই ছবিতে তাঁর সঙ্গে ছিলেন অনুপম খের। ‘ড্যাডি’ ছবির জন্য সেরা অভিনেত্রীর ফিল্মফেয়ার পুরস্কার পেয়েছিলেন পূজা ভাট। এরপর ১৯৯১ সালে আমির খানের সঙ্গে ‘দিল হ্যায় কে মানতা নেহি’ ছবিতে অভিনয়। সিনেমাটি সেই বছরের অন্যতম সফল ছবি ছিল। গানগুলি আজও হিট।
কেরিয়ারের শুরু থেকেই বিতর্কে অভিনেত্রী পূজা ভাট। প্রথম ছবির পর স্টারডাস্ট ম্যাগাজিনে বোল্ড লুকে ধরা দিয়েছিলেন তিনি। সেই ধাক্কা কাটিয়ে ওঠার আগেই ফের ধাক্কা। বাবা মহেশ ভাটের সঙ্গে লিপলক ছবি ম্যাগাজিনের কভার পেজে ছাপা হয়। এই ছবি দেখার পর সিনেমা ইন্ডাস্ট্রিতে হইচই পড়ে যায়। কেরিয়ারেও কিছুটা ধাক্কা লাগে। কোনও নায়িকার এত সাহসিক ছবি মোটেই দর্শকদের হজম হয়নি। শেষের দিকে ছবি ফ্লপ করতে শুরু করে। ধীরে ধীরে অভিনয় জগত থেকে সরতে শুরু করেন পূজা। ২০০১ সালে একটি ইংরেজি ছবিতে শেষ অভিনয় করেন। তারপর প্রযোজক ও পরিচালনার দিকে বেশি মন দিয়ে ছিলেন।
২০০৩ সালে গোপনে বিয়ে করেন পূজা ভাট। জানেন তাঁর স্বামী (husband) কে ? ভিডিও জকি মনিষ মাখিজার সঙ্গে সাত পাকে ঘোরেন পূজা। নিজের প্রথম পরিচালিত ছবি ‘পাপ’-এর সেটে আলাপ হয় মনিষের সঙ্গে। একমাস ডেট করার পর তাঁরা বিয়ে করেন। তবে সেই বিয়ে বেশিদিন টেকেনি। ২০১৪ সালে তাঁদের বিচ্ছেদ হয়ে যায়। কিন্তু কেন ভেঙে গেল বিয়ে ? পূজা জানিয়েছেন, ‘আমার জীবনের সবথেকে খারাপ সময় ছিল বিয়ে ভেঙে যাওয়া। ১১ বছরের বিয়েতে ভাঙন মুখের কথা নয়। সেই সময়টায় আমি জীবনের সবথেকে খারাপ সময় কাটায়। তবে সিদ্ধান্ত সম্পূর্ণ আমার ছিল। আমি নিজেকে মিথ্যা বলতে চাইনি। বিয়ে টেনে নিয়ে যাওয়া আমার পক্ষে সম্ভব ছিল না’।
তিনি আরও জানান, ‘আমার স্বামী খারাপ মানুষ ছিলেন না। আমাদের মধ্যে কোনও ঝামেলা হয়নি। সব ঠিকঠাক ছিল। কিন্তু বারবার মনে হত, আমি নিজেকে হারিয়ে ফেলছি। ১১ বছরের বিয়ে বলে তাকে টেনে নিয়ে যেতে হবে, তার কোনও মানে নেই। সেটা যেমন আছে, তেমন রেখে বেরিয়া আসা উচিত। আমার জীবন কারও উন্নতির জন্য উৎসর্গ করতে পারব না’।
কেরিয়ারের শুরু থেকেই বিতর্কে অভিনেত্রী পূজা ভাট। প্রথম ছবির পর স্টারডাস্ট ম্যাগাজিনে বোল্ড লুকে ধরা দিয়েছিলেন তিনি। সেই ধাক্কা কাটিয়ে ওঠার আগেই ফের ধাক্কা। বাবা মহেশ ভাটের সঙ্গে লিপলক ছবি ম্যাগাজিনের কভার পেজে ছাপা হয়। এই ছবি দেখার পর সিনেমা ইন্ডাস্ট্রিতে হইচই পড়ে যায়। কেরিয়ারেও কিছুটা ধাক্কা লাগে। কোনও নায়িকার এত সাহসিক ছবি মোটেই দর্শকদের হজম হয়নি। শেষের দিকে ছবি ফ্লপ করতে শুরু করে। ধীরে ধীরে অভিনয় জগত থেকে সরতে শুরু করেন পূজা। ২০০১ সালে একটি ইংরেজি ছবিতে শেষ অভিনয় করেন। তারপর প্রযোজক ও পরিচালনার দিকে বেশি মন দিয়ে ছিলেন।
২০০৩ সালে গোপনে বিয়ে করেন পূজা ভাট। জানেন তাঁর স্বামী (husband) কে ? ভিডিও জকি মনিষ মাখিজার সঙ্গে সাত পাকে ঘোরেন পূজা। নিজের প্রথম পরিচালিত ছবি ‘পাপ’-এর সেটে আলাপ হয় মনিষের সঙ্গে। একমাস ডেট করার পর তাঁরা বিয়ে করেন। তবে সেই বিয়ে বেশিদিন টেকেনি। ২০১৪ সালে তাঁদের বিচ্ছেদ হয়ে যায়। কিন্তু কেন ভেঙে গেল বিয়ে ? পূজা জানিয়েছেন, ‘আমার জীবনের সবথেকে খারাপ সময় ছিল বিয়ে ভেঙে যাওয়া। ১১ বছরের বিয়েতে ভাঙন মুখের কথা নয়। সেই সময়টায় আমি জীবনের সবথেকে খারাপ সময় কাটায়। তবে সিদ্ধান্ত সম্পূর্ণ আমার ছিল। আমি নিজেকে মিথ্যা বলতে চাইনি। বিয়ে টেনে নিয়ে যাওয়া আমার পক্ষে সম্ভব ছিল না’।
তিনি আরও জানান, ‘আমার স্বামী খারাপ মানুষ ছিলেন না। আমাদের মধ্যে কোনও ঝামেলা হয়নি। সব ঠিকঠাক ছিল। কিন্তু বারবার মনে হত, আমি নিজেকে হারিয়ে ফেলছি। ১১ বছরের বিয়ে বলে তাকে টেনে নিয়ে যেতে হবে, তার কোনও মানে নেই। সেটা যেমন আছে, তেমন রেখে বেরিয়া আসা উচিত। আমার জীবন কারও উন্নতির জন্য উৎসর্গ করতে পারব না’।
No comments:
please do not enter any spam link in the comment box