Sabitri Chatterjee lifestory: উত্তম কুমারের সঙ্গে কী আদৌ বিয়ে হয়েছিল ? কেন সারাজীবন একা থেকে গেলেন সাবিত্রী চট্টোপাধ্যায়
তিনি বাংলা সিনেমার সাবু দি। সবার প্রিয় সাবিত্রী চট্টোপাধ্যায়। লোকে বলত, সাবিত্রীর চোখে টালার ট্যাঙ্ক ফিট করা আছে। এতটাই সাবলীলভাবে কাঁদতে পারতেন তিনি। কমেডি হোক বা ট্রাজিডি। যেকোনও দৃশ্যে তিনি ছিলেন সাবলীল। উত্তম কুমারের প্রিয় পাত্রী ছিলেন অভিনেত্রী সাবিত্রী চট্টোপাধ্যায়। এখনও তিনি সমানভাবে অভিনয় করে চলেছেন। তবে সাবিত্রী চট্টোপাধ্যায়কে (lifestory) নিয়ে ভক্তদের কৌতুহলের শেষ নেই। সবথেকে বড় কৌতুহল, কেন তিনি সারাজীবন বিয়ে করলেন না ? একাই কেন থেকে গেলেন ? এর উত্তর অত্যন্ত মজার ছলে দিদি নম্বর ওয়ানে এসে দিয়েছিলেন সাবিত্রী চট্টোপাধ্যায়। কী সেই উত্তর ?
১৯৩৭ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশের কুমিল্লা জেলায় জন্মগ্রহণ করেন সাবিত্রী চট্টোপাধ্যায়। বাবা শশধর চট্টোপাধ্যায় ছিলেন স্টেশন মাস্টার। সাবিত্রীরা ১০ বোন। তাঁদের কোনও ভাই ছিল না। জীবনের শুরুটা অত্যন্ত আর্থিক কষ্টের মধ্যে কেটেছিল। দেশ ভাগ হওয়ার পর এদেশে চলে আসেন। সংসারে টাকা জোগান দেওয়ার জন্য অভিনয় জগতে পা রাখেন সাবিত্রী চট্টোপাধ্যায়। অভিনেতা ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাত ধরে প্রথম নাটকে অভিনয়। নাম ‘নতুন ইহুদি’। ১৯৫১ সালে রূপালি পর্দায় সুযোগ পান। প্রথম ছবি ‘সহযাত্রী’। প্রথম ছবিতে উত্তম কুমারের পার্শ্ব নায়িকা হিসেবে অভিনয় করেন। প্রথম দেখাতেই উত্তম কুমারকে ভালোবেসে ফেলেন তিনি। কিন্তু সেই ভালোবাসা কোনওদিন পূর্ণতা পায়নি। তবে একসঙ্গে একাধিক ছবিতে অভিনয় করেছেন। মৌচাক, নিশিপদ্ম, ধন্যি মেয়ে, রাতভোর ইত্যাদি।
মহানায়ককে যে ভালোবেসে ছিলেন তা প্রকাশ্যেই স্বীকার করতেন সাবিত্রী চট্টোপাধ্যায়। তবে তিনি বলতেন, ‘উত্তম কুমারকে পাইনি বলে আর বিয়ে করিনি তা নয়। উত্তম কুমারের সঙ্গে প্রেম ছিল। ভালোবাসা এক জিনিস, আর ঘর ভেঙে দেওয়া অন্য জিনিস। আমি কোনওদিন চাইনি, কারও ঘর ভেঙে দিতে। সেই জন্য আমার নিজের ঘর হয়নি’। অবশ্য বিয়ে না করার কারণ হিসেবে নিজের মুখে অন্য কথা জানিয়েছিলেন তিনি। বেশ কয়েক বছর আগে দিদি নম্বর ওয়ানে এসেছিলেন অভিনেত্রী। সঙ্গে ছিলেন চিত্রা সেন, মাধবী মুখোপাধ্যায়, রত্না ঘোষাল প্রমুখ। সেখানে সাবিত্রী চট্টোপাধ্যায় বলেন, ‘আমি যখন কোনও পুরুষকে ভালোবেসেছি, তখনই দেখি সে আগে থেকে সংসারী। একজনও তেমন কেউ পেলাম না। এখনও যদি কাউকে পাই ফাঁকা বিয়ে করে নেব’। সাবিত্রী চট্টোপাধ্যায়ের কথা শুনে হেসে লুটোপাটি খেয়েছিল সবাই।
১৯৩৭ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশের কুমিল্লা জেলায় জন্মগ্রহণ করেন সাবিত্রী চট্টোপাধ্যায়। বাবা শশধর চট্টোপাধ্যায় ছিলেন স্টেশন মাস্টার। সাবিত্রীরা ১০ বোন। তাঁদের কোনও ভাই ছিল না। জীবনের শুরুটা অত্যন্ত আর্থিক কষ্টের মধ্যে কেটেছিল। দেশ ভাগ হওয়ার পর এদেশে চলে আসেন। সংসারে টাকা জোগান দেওয়ার জন্য অভিনয় জগতে পা রাখেন সাবিত্রী চট্টোপাধ্যায়। অভিনেতা ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাত ধরে প্রথম নাটকে অভিনয়। নাম ‘নতুন ইহুদি’। ১৯৫১ সালে রূপালি পর্দায় সুযোগ পান। প্রথম ছবি ‘সহযাত্রী’। প্রথম ছবিতে উত্তম কুমারের পার্শ্ব নায়িকা হিসেবে অভিনয় করেন। প্রথম দেখাতেই উত্তম কুমারকে ভালোবেসে ফেলেন তিনি। কিন্তু সেই ভালোবাসা কোনওদিন পূর্ণতা পায়নি। তবে একসঙ্গে একাধিক ছবিতে অভিনয় করেছেন। মৌচাক, নিশিপদ্ম, ধন্যি মেয়ে, রাতভোর ইত্যাদি।
মহানায়ককে যে ভালোবেসে ছিলেন তা প্রকাশ্যেই স্বীকার করতেন সাবিত্রী চট্টোপাধ্যায়। তবে তিনি বলতেন, ‘উত্তম কুমারকে পাইনি বলে আর বিয়ে করিনি তা নয়। উত্তম কুমারের সঙ্গে প্রেম ছিল। ভালোবাসা এক জিনিস, আর ঘর ভেঙে দেওয়া অন্য জিনিস। আমি কোনওদিন চাইনি, কারও ঘর ভেঙে দিতে। সেই জন্য আমার নিজের ঘর হয়নি’। অবশ্য বিয়ে না করার কারণ হিসেবে নিজের মুখে অন্য কথা জানিয়েছিলেন তিনি। বেশ কয়েক বছর আগে দিদি নম্বর ওয়ানে এসেছিলেন অভিনেত্রী। সঙ্গে ছিলেন চিত্রা সেন, মাধবী মুখোপাধ্যায়, রত্না ঘোষাল প্রমুখ। সেখানে সাবিত্রী চট্টোপাধ্যায় বলেন, ‘আমি যখন কোনও পুরুষকে ভালোবেসেছি, তখনই দেখি সে আগে থেকে সংসারী। একজনও তেমন কেউ পেলাম না। এখনও যদি কাউকে পাই ফাঁকা বিয়ে করে নেব’। সাবিত্রী চট্টোপাধ্যায়ের কথা শুনে হেসে লুটোপাটি খেয়েছিল সবাই।
No comments:
please do not enter any spam link in the comment box