নেপোটিজমে ভরা বলিউডে (Bollywood) নিজের দক্ষতার জোরে জায়গা করেছেন শাহরুখ খান (Shah rukh khan)। দিল্লির এক সাধারণ মধ্যবিত্ত মুসলিম পরিবার থেকে উঠে এসেছিলেন তিনি। আজ তাঁর খ্যাতি, নাম, যশ সব আছে। হাজার কোটি টাকার সম্পত্তির মালিক। ধন-সম্পত্তি থেকে কোটি কোটি অনুরাগীর ভালোবাসা -সব আছে তাঁর কাছে। শুধু একটি যন্ত্রণা বলিউডের বাদশাকে কুড়ে কুড়ে খান। আর তা হল বাবা-মায়ের অকালে মৃত্যু। ১৯৮১ সালে বাবা মীর তাজ মহম্মদ খানের মৃত্যু হয়। বাবার মৃত্যুর ১০ বছর পর মাকে হারান শাহরুখ খান। ছেলের খ্যতি, যশ কিছুই দেখে যেতে পারেননি। এত বছরের কেরিয়ার, এত সফলতা থাকা সত্ত্বেও সেই দুঃখ কোনওদিন ভুলতে পারেন না কিংখান। তবে বাবা-মায়ের আশীর্বাদ সব-সময় তাঁর মাথার উপর আছে। একটি লকেটের আকারে সেই আশীর্বাদ নিজের কাছে রেখে দিয়েছেন শাহরুখ খান।
একই সঙ্গে কিংখান বলেন, ‘রইস’ ছবির নির্মাতারা চরিত্রটির সঙ্গে একটি তাবিজ যোগ করতে চেয়েছিলেন। তিনি তখন সেই লকেটটা তাঁদের দেখান। সঙ্গে সঙ্গে তাঁরা রাজি হয়ে যান। কারণ লকেটটি দেখতে অনেকটা তাবিজের মতো। এরপর সিনেমাতে বিশেষ লকেট পড়েন শাহরুখ। বাবা-মা পাশে না থাকলেও তাঁদের লকেটের আকারে বুকের কাছে আগলে রেখেছেন বলিউডের কিং খান।
কী আছে লকেটে ?
২০১৬ সালে ‘রইস’ (Raees) রিলিজের সময় প্রথমবার লকেটের ব্যাপারে প্রথমবার মুখ খোলেন শাহরুখ খান। ছবি নিয়ে সাংবাদিক সম্মেলনে এক সাংবাদিক তাঁকে প্রশ্ন করেন, সিনেমাতে একটি বিশেষ লকেট পড়েছেন। এর পিছনে রহস্য কী ? উত্তরে কিংখান জানান, ‘আমি সাধারণত কোনও জিনিসের প্রতি অ্যাটাচড হই না। একবার এক জন্মদিনে এই লকেটটা বানিয়েছিলাম। এটা আশীর্বাদ। যা আমি বাবা-মায়ের কাছ থেকে সব সময় পাই। এতে আমার বাবা-মায়ের ছবি আছে’। এই বলে শাহরুখ খান লকেটটি খুলে সবাইকে দেখান।একই সঙ্গে কিংখান বলেন, ‘রইস’ ছবির নির্মাতারা চরিত্রটির সঙ্গে একটি তাবিজ যোগ করতে চেয়েছিলেন। তিনি তখন সেই লকেটটা তাঁদের দেখান। সঙ্গে সঙ্গে তাঁরা রাজি হয়ে যান। কারণ লকেটটি দেখতে অনেকটা তাবিজের মতো। এরপর সিনেমাতে বিশেষ লকেট পড়েন শাহরুখ। বাবা-মা পাশে না থাকলেও তাঁদের লকেটের আকারে বুকের কাছে আগলে রেখেছেন বলিউডের কিং খান।
No comments:
please do not enter any spam link in the comment box