যতই নিন্দা বা সোশ্যাল সাইটে ট্রোল্ড হোক, শিল্প চর্চা থেকে আমাদের রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে (Mamata Banerjee) কেউ সরাতে পারবে না। রাজ্যের কাজের ফাঁকে ফাঁকে সাহিত্য, গান, কবিতা ইত্যাদি কতকিছু রচনা করেন তিনি। ইতিমধ্যেই ৫০০ বই লিখে ফেলেছেন। যা নাকি বেস্ট সেলার। বইপাড়া থেকে তেমনি দাবি করা হয়। যদিও সেই সব কবিতা বা গান শুনে মুচকি হাসি হাসেন অনেকেই। সামনে অবশ্য কারও কিছু বলার ক্ষমতা নেই। গান তিনি প্রথম লিখছেন না। এর আগে সুরুচি সঙ্ঘের হয়ে ফিবছর পুজোর থিম সং লিখে দিতেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। যাতে সুর দিয়েছেন জিত গাঙ্গুলীর মতো সুরকার। গেয়েছিলেন শ্রেয়া ঘোষালের মতো শিল্পী। কিছুদিন আগেই দুটি সিরিয়ালের টাইটেল সং লিখে দিয়ে পেয়েছেন টেলি অ্যাকাডেমি পুরস্কার। যদিও তা না নিয়েই মঞ্চ ছাড়েন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। গত বছরও পুজোর গান লিখেছিলেন তিনি। এবছর ফের গান লিখেছেন। শুধু তাই নয়, সুরও দিয়েছেন।
মোট আটটি গান লিখেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সুরও দিয়েছেন। গেয়েছেন বিভিন্ন খ্যাতনামা শিল্পীরা। হাতে আর কিছুদিন বাকি আছে। তারপর বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব দুর্গোৎসব। আগেকার দিনে পুজোতে নতুন গানের ক্যাসেট বের করার একটা হিড়িক থাকত। এখন আর সেই দিন নেই। তাতে কী ? মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে আটকায় কে ? তিনি গান লিখে চলেছেন। আর সেই গান গাইছেন বাংলার শিল্পীরা। জানা গিয়েছে, ইতিমধ্যে ছ’টি গান রেকর্ড হয়ে গিয়েছে। বাকি দুটি গান খুব তাড়াতাড়ি রেকর্ড হবে। তবে মুখ্যমন্ত্রীর স্পেন সফরের আগে হবে না বলে সূত্রের খবর। আটটি গানের মধ্যে একটি আবার হ্যাপি বার্থ ডে’র (Happy Birthday) বাংলা ভার্সন।
গানগুলি বিভিন্ন সফরের বিমানের মধ্যেই লিখতেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। রেকর্ড করার জন্য পাঠিয়ে দিতেন একসময়ের শিল্পী এখন মন্ত্রী ইন্দ্রনীল সেনের কাছে। বৃহস্পতিবার বিধানসভা শেষ হওয়ার পর মুখ্যমন্ত্রী নিজের ঘরে বসে গানটি গুনগুন করছিলেন। তখন ইন্দ্রনীল সেন সেখানে আসেন। তাঁকে গানটি গেয়ে শোনাবার জন্য বলেন মুখ্যমন্ত্রী। ইন্দ্রনীল সেন গাইলে সবাই বাহবা দেয়। ‘শুভ জন্মদিন’টি গেয়ে শোনান ইন্দ্রনীল সেন। এই গানটি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় লিখেছিলেন স্কটল্যান্ড যাওয়ার পথে। তখন মুখ্যসচিব মলয় দে’র জন্মদিন ছিল। এই গানটি লিখে দিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। সেখান থেকে গানটি ইন্দ্রনীল সেনকে পাঠান। তিনি রেকর্ড করে আবার স্কটল্যান্ডে পাঠালে তবে মুখ্যমন্ত্রীর অনুমোদন মেলে।
মোট আটটি গান লিখেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সুরও দিয়েছেন। গেয়েছেন বিভিন্ন খ্যাতনামা শিল্পীরা। হাতে আর কিছুদিন বাকি আছে। তারপর বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব দুর্গোৎসব। আগেকার দিনে পুজোতে নতুন গানের ক্যাসেট বের করার একটা হিড়িক থাকত। এখন আর সেই দিন নেই। তাতে কী ? মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে আটকায় কে ? তিনি গান লিখে চলেছেন। আর সেই গান গাইছেন বাংলার শিল্পীরা। জানা গিয়েছে, ইতিমধ্যে ছ’টি গান রেকর্ড হয়ে গিয়েছে। বাকি দুটি গান খুব তাড়াতাড়ি রেকর্ড হবে। তবে মুখ্যমন্ত্রীর স্পেন সফরের আগে হবে না বলে সূত্রের খবর। আটটি গানের মধ্যে একটি আবার হ্যাপি বার্থ ডে’র (Happy Birthday) বাংলা ভার্সন।
গানগুলি বিভিন্ন সফরের বিমানের মধ্যেই লিখতেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। রেকর্ড করার জন্য পাঠিয়ে দিতেন একসময়ের শিল্পী এখন মন্ত্রী ইন্দ্রনীল সেনের কাছে। বৃহস্পতিবার বিধানসভা শেষ হওয়ার পর মুখ্যমন্ত্রী নিজের ঘরে বসে গানটি গুনগুন করছিলেন। তখন ইন্দ্রনীল সেন সেখানে আসেন। তাঁকে গানটি গেয়ে শোনাবার জন্য বলেন মুখ্যমন্ত্রী। ইন্দ্রনীল সেন গাইলে সবাই বাহবা দেয়। ‘শুভ জন্মদিন’টি গেয়ে শোনান ইন্দ্রনীল সেন। এই গানটি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় লিখেছিলেন স্কটল্যান্ড যাওয়ার পথে। তখন মুখ্যসচিব মলয় দে’র জন্মদিন ছিল। এই গানটি লিখে দিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। সেখান থেকে গানটি ইন্দ্রনীল সেনকে পাঠান। তিনি রেকর্ড করে আবার স্কটল্যান্ডে পাঠালে তবে মুখ্যমন্ত্রীর অনুমোদন মেলে।
No comments:
please do not enter any spam link in the comment box