মাধুরী দীক্ষিতের সৌন্দর্য নিয়ে লিখে শেষ করা সম্ভব নয়। বলিউড সুন্দরীদের মধ্যে সেরা হাসি যদি কারও থাকে তিনি মাধুরী দীক্ষিত (Madhuri Dixit) । শুধু রূপ দিয়ে নয়, হাসি দিয়েও মাত করেছেন তামাম দুনিয়া। তাঁর চোখের চাহনি দেখে হৃদ স্পন্দন বেড়ে যায় পুরুষের। অথচ জানেন এই অপার রূপের অধিকারী মাধুরী দীক্ষিতকে একবার ন্যাড়া হতে হয়েছিল। মাধুরী দীক্ষিত শুধু ভারতে নয়, সারা দুনিয়ার সিনেমা প্রেমী মানুষের পচ্ছন্দ। কার্গিল যুদ্ধের সময় পাকিস্তান মাধুরীর বদলে কাশ্মীর ছেড়ে দিতে প্রস্তুত ছিল। এতটাই প্রভাবশালী অভিনেত্রী তিনি। দেশীয় সৌন্দর্যের এমন ঝলক আগামী দিনে আর পাওয়া যাবে কিনা তা সন্দেহ।
১৯৬৭ সালের ১৫ মে মাধুরীর জন্ম মুম্বাইয়ে। ৫৬ বছরের এই অভিনেত্রী দীর্ঘদিন অভিনয় জগত থেকে নিজেকে সরিয়ে নিয়েছিলেন। তারপর দুই সন্তান বড় হওয়ার পর আবার অভিনয়ে ফেরেন। ১৯৯৯ সালে ডক্টর নেনেকে বিয়ে করেন। বিয়ের পর আমেরিকা বাসী হয়েছিলেন। কেরিয়ারের শীর্ষে থাকতে থাকতে মাধুরীর এই সিদ্ধান্ত সবাইকে অবাক করে। অবশ্য মাধুরীর কাছে তখন তাঁর পরিবার সবথেকে বড় ছিল। সিনেমা নয়।
দীর্ঘ কেরিয়ারে ‘তেজাব’, ‘কোয়লা’, ‘বেটা’, ‘হাম আপকে হ্যায় কৌন’, ‘সাজন’, ‘রাজা’, ‘দেবদাস’, ‘আজা নাচলে’ সহ ৭০টি ছবিতে নায়িকা হিসেবে অভিনয় করেছেন। অনিল কাপুর থেকে সালমান খান সবার সঙ্গে কাজ করলেও মাধুরীর দীক্ষিতের সঙ্গে নায়ক হিসেবে অনিল কাপুরের জুটি মানুষ সবথেকে বেশি পচ্ছন্দ করত। একসময় মাধুরীর প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন শ্রীদেবী। কিন্তু তাঁর মৃত্যুর পর শ্রীদেবীর না করা সিনেমা ‘কলঙ্ক’-এ কাজ করতে রাজি হয়ে গিয়েছিলেন মাধুরী।
এহেন অভিনেত্রীকে একবার ন্যাড়া হতে হয়েছিল। বাজির আগুনে চুল পুড়ে যায়। তাই সব চুল কেটে ন্যাড়া হতে হয়। ঘটনাটি ছোটবেলার হলেও আজও ভুলতে পারেননি মাধুরী। ছেলেবেলায় খুব বাজি পোড়াতে ভালোবাসতেন তিনি। একবার বাজি পোড়াতে গিয়ে একটি ছেলের বাজি ছুটে এসে মাধুরীর গায়ের উপর পড়ে। আগুন ধরে যায় চুলে। সেই আগুনে চুলের অধিকাংশ অংশ পুড়ে গিয়েছিল। যদিও ভাগ্যক্রমে মুখ বেঁচে যায়। এই ঘটনার পর থেকে ভুল করেও আর বাজির ধারে কাছে যান না মাধুরী দীক্ষিত।
১৯৬৭ সালের ১৫ মে মাধুরীর জন্ম মুম্বাইয়ে। ৫৬ বছরের এই অভিনেত্রী দীর্ঘদিন অভিনয় জগত থেকে নিজেকে সরিয়ে নিয়েছিলেন। তারপর দুই সন্তান বড় হওয়ার পর আবার অভিনয়ে ফেরেন। ১৯৯৯ সালে ডক্টর নেনেকে বিয়ে করেন। বিয়ের পর আমেরিকা বাসী হয়েছিলেন। কেরিয়ারের শীর্ষে থাকতে থাকতে মাধুরীর এই সিদ্ধান্ত সবাইকে অবাক করে। অবশ্য মাধুরীর কাছে তখন তাঁর পরিবার সবথেকে বড় ছিল। সিনেমা নয়।
দীর্ঘ কেরিয়ারে ‘তেজাব’, ‘কোয়লা’, ‘বেটা’, ‘হাম আপকে হ্যায় কৌন’, ‘সাজন’, ‘রাজা’, ‘দেবদাস’, ‘আজা নাচলে’ সহ ৭০টি ছবিতে নায়িকা হিসেবে অভিনয় করেছেন। অনিল কাপুর থেকে সালমান খান সবার সঙ্গে কাজ করলেও মাধুরীর দীক্ষিতের সঙ্গে নায়ক হিসেবে অনিল কাপুরের জুটি মানুষ সবথেকে বেশি পচ্ছন্দ করত। একসময় মাধুরীর প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন শ্রীদেবী। কিন্তু তাঁর মৃত্যুর পর শ্রীদেবীর না করা সিনেমা ‘কলঙ্ক’-এ কাজ করতে রাজি হয়ে গিয়েছিলেন মাধুরী।
এহেন অভিনেত্রীকে একবার ন্যাড়া হতে হয়েছিল। বাজির আগুনে চুল পুড়ে যায়। তাই সব চুল কেটে ন্যাড়া হতে হয়। ঘটনাটি ছোটবেলার হলেও আজও ভুলতে পারেননি মাধুরী। ছেলেবেলায় খুব বাজি পোড়াতে ভালোবাসতেন তিনি। একবার বাজি পোড়াতে গিয়ে একটি ছেলের বাজি ছুটে এসে মাধুরীর গায়ের উপর পড়ে। আগুন ধরে যায় চুলে। সেই আগুনে চুলের অধিকাংশ অংশ পুড়ে গিয়েছিল। যদিও ভাগ্যক্রমে মুখ বেঁচে যায়। এই ঘটনার পর থেকে ভুল করেও আর বাজির ধারে কাছে যান না মাধুরী দীক্ষিত।
No comments:
please do not enter any spam link in the comment box