South film star Surya: কারখানার শ্রমিক থেকে সুপারস্টার, বর্তমানে দেশের অন্যতম ধনী নায়কদের মধ্যে অন্যতম এই অভিনেতা
সিনেমা জগতে এমন অনেক অভিনেতা আছেন, যাঁরা এই পেশায় আসার আগে অন্য কাজের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। তারপর ভাগ্য একদিন অন্যদিকে মোড় নেয়। কঠোর পরিশ্রমের জেরে তাঁরা বিনোদন জগতে পাকাপাকি জায়গা করতে পারেন। বলিউড থেকে আঞ্চলিক ভাষার সিনেমা, প্রতিটি জায়গায় এমন উদাহরণ অনেক মিলবে। তেমনি একজন স্টার আছেন সাউথের ফিল্মি জগতে। যিনি একটা সময় কাপড়ের কারখানায় সামান্য মজুরির বিনিময়ে কাজ করতেন।
সাউথ সুপারস্টার রজনীকান্ত বাসের কন্ডাক্টরি করতেন। সেখান থেকে তিনি আজ এই জায়গায়। আবার অনেকেই জানেন না, সাউথের অন্যতম বড় তারকা সুরিয়া একসময় কাপড়ের কারখানায় সামান্য মজুরিতে কাজ করেছেন। অথচ, তাঁর বাবা ছিলেন সাউথের অন্যতম বড় অভিনেতা। সুরিয়ার বাবা শিবকুমার ছিলেন তামিল সিনেমার নায়ক। বাবা নায়ক হওয়া সত্ত্বেও সুরিয়ার প্রথম দিকে সিনেমার প্রতি আগ্রহ ছিল না। নিজের আলাদা পরিচয় গড়ে তুলতে তিনি চাকরি করতেন।
১৯৭৫ সালের ২৩ শে জুলাই জন্ম সারাভান শিবকুমার বা সুরিয়ার। প্রথমদিকে সুরিয়ার সিনেমার প্রতি বিশেষ আগ্রহ ছিল না। তাই তিনি একটি কাপড়ের কারখানায় কাজ নিয়েছিলেন। সেখান নিজের পরিচয় গোপন রাখতেন। তিনি যে অভিনেতা শিবকুমারের ছেলে তা কাউকে জানতে দিতেন না। প্রতি মাসে মাইনে পেতেন হাজার টাকা। কিন্তু ভাগ্য দেবীর অন্য ইচ্ছা ছিল। শিবকুমারের ছেলের কাছে প্রথম দিকে অনেকগুলি সিনেমার প্রস্তাব আসে। কিন্তু সে সব না বলে দিয়েছিলেন। পরে মণিরত্নমের ছবিতে সুযোগ পান। ছবির নাম ছিল ‘নেরুক্কু নের’ (১৯৯৭)। মণি রত্নমের সিনেমা না বলতে পারেননি সুরিয়া। ছবি সুপারহিট হয়। এইভাবে সুরিয়া একজন সুপারস্টার হয়ে ওঠেন।
একজন তারকা হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে অনেক পরিশ্রম করেছেন তিনি। একটি সাক্ষাৎকারে তিনি জানান, প্রথম দিকে নানা ধরণের অসুবিধার মধ্যে পড়তে হয়েছে। বাবা শিবকুমারের সঙ্গে প্রতি পদে তুলনা হত। এরপর তাঁর পরামর্শদাতা হয়ে আসেন অভিনেতা রঘুবরণ। তিনি শিখিয়েছিলেন কীভাবে নিজের আলাদা পরিচয় গড়ে তুলতে হয়। সুরিয়া দুটি জাতীয় পুরস্কার এবং ছ’টি ফিল্মফেয়ার পুরস্কার জিতেছেন। এছাড়া Forbes India সেরা একশ জনের তালিকায় ছ’বার স্থান পেয়েছেন। একসময় মাসে হাজার টাকার মাইনে চাকরি করা সুরিয়া এখন সবথেকে বেশি পারিশ্রমিক নেওয়া অভিনেতাদের মধ্যে একজন। তিনি সিনেমা পিছু ২৫ কোটি টাকা নিয়ে থাকেন।
সাউথ সুপারস্টার রজনীকান্ত বাসের কন্ডাক্টরি করতেন। সেখান থেকে তিনি আজ এই জায়গায়। আবার অনেকেই জানেন না, সাউথের অন্যতম বড় তারকা সুরিয়া একসময় কাপড়ের কারখানায় সামান্য মজুরিতে কাজ করেছেন। অথচ, তাঁর বাবা ছিলেন সাউথের অন্যতম বড় অভিনেতা। সুরিয়ার বাবা শিবকুমার ছিলেন তামিল সিনেমার নায়ক। বাবা নায়ক হওয়া সত্ত্বেও সুরিয়ার প্রথম দিকে সিনেমার প্রতি আগ্রহ ছিল না। নিজের আলাদা পরিচয় গড়ে তুলতে তিনি চাকরি করতেন।
১৯৭৫ সালের ২৩ শে জুলাই জন্ম সারাভান শিবকুমার বা সুরিয়ার। প্রথমদিকে সুরিয়ার সিনেমার প্রতি বিশেষ আগ্রহ ছিল না। তাই তিনি একটি কাপড়ের কারখানায় কাজ নিয়েছিলেন। সেখান নিজের পরিচয় গোপন রাখতেন। তিনি যে অভিনেতা শিবকুমারের ছেলে তা কাউকে জানতে দিতেন না। প্রতি মাসে মাইনে পেতেন হাজার টাকা। কিন্তু ভাগ্য দেবীর অন্য ইচ্ছা ছিল। শিবকুমারের ছেলের কাছে প্রথম দিকে অনেকগুলি সিনেমার প্রস্তাব আসে। কিন্তু সে সব না বলে দিয়েছিলেন। পরে মণিরত্নমের ছবিতে সুযোগ পান। ছবির নাম ছিল ‘নেরুক্কু নের’ (১৯৯৭)। মণি রত্নমের সিনেমা না বলতে পারেননি সুরিয়া। ছবি সুপারহিট হয়। এইভাবে সুরিয়া একজন সুপারস্টার হয়ে ওঠেন।
একজন তারকা হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে অনেক পরিশ্রম করেছেন তিনি। একটি সাক্ষাৎকারে তিনি জানান, প্রথম দিকে নানা ধরণের অসুবিধার মধ্যে পড়তে হয়েছে। বাবা শিবকুমারের সঙ্গে প্রতি পদে তুলনা হত। এরপর তাঁর পরামর্শদাতা হয়ে আসেন অভিনেতা রঘুবরণ। তিনি শিখিয়েছিলেন কীভাবে নিজের আলাদা পরিচয় গড়ে তুলতে হয়। সুরিয়া দুটি জাতীয় পুরস্কার এবং ছ’টি ফিল্মফেয়ার পুরস্কার জিতেছেন। এছাড়া Forbes India সেরা একশ জনের তালিকায় ছ’বার স্থান পেয়েছেন। একসময় মাসে হাজার টাকার মাইনে চাকরি করা সুরিয়া এখন সবথেকে বেশি পারিশ্রমিক নেওয়া অভিনেতাদের মধ্যে একজন। তিনি সিনেমা পিছু ২৫ কোটি টাকা নিয়ে থাকেন।
No comments:
please do not enter any spam link in the comment box