Simple Kapadia: জামাইবাবুর সঙ্গে রোমান্স কাল হল, কোথায় হারিয়ে গেলেন রাজেশ খান্নার শ্যালিকা সিম্পল কাপাডিয়া
সিম্পল কাপাডিয়া। না, ভুল করে ডিম্পল লিখতে গিয়ে সিম্পল লিখিনি। অভিনেত্রী ডিম্পল কাপাডিয়ার একজন বোন ছিলেন জানেন ? যিনি বেশ কিছু সিনেমায় নায়িকা হিসেবে কাজ করে ছিলেন। কিন্তু নিয়তির নির্মম পরিণতির কাছে হার মানেন। দিদির মতো খ্যাতি পাননি। শুধু তাই নয়, একসময় সিনেমা ইন্ডাস্ট্রি থেকে নিঃশব্দে হারিয়ে যান এই অভিনেত্রী। এখন কোথায়, কেমন আছেন সিম্পল কাপাডিয়া ?
সিম্পলের জন্ম ১৯৫৮ সালের ১৫ই আগস্ট মুম্বাইয়ে। একজন অভিনেত্রী হওয়ার পাশাপাশি তিনি ছিলেন কস্টিউম ডিজাইনার। কস্টিউম ডিজাইন করে জাতীয় পুরস্কার জিতে ছিলেন। প্রথম অভিনয় ১৯৭৭ সালে রাজেশ খান্নার বিপরীতে ‘অনুরোধ’ ছবিতে। জামাইবাবুর নায়িকা হয়ে সিনেমা জগতে প্রবেশ। এরপর জীতেন্দ্রের বিপরীতে ‘সাক্কা’ ও ‘চক্রব্যূহ’ সিনেমায় অভিনয় করে কিছুটা খ্যাতি অর্জন করেন। ১৯৮৫ সালে শেখর সুমনের বিপরীতে ‘রেহগুজার’ ছবিতে শেষ অভিনয় করেন। তারপর সিনেমা জগতকে কার্যত বিদায় জানান তিনি। কয়েক বছরের কেরিয়ারে ‘দুলহা বিকতা হ্যায়’, ‘লুটমার’, ‘জীবন ধারা’ এবং ‘জামানে কো দিখানা হ্যায়’ ইত্যাদি কিছু সিনেমায় অভিনয় করেন।
অভিনয় যে তাঁর জন্য নয়, তা বুঝতে পেরেই সিনেমা জগত থেকে সরে দাঁড়ান। তবে অভিনয় ছাড়লেও সিনেমা পুরোপুরো ছাড়েননি। কস্টিউম ডিজাইনার হিসেবে বেশ খ্যাতি পেয়েছিলেন। শ্রীদেবী থেকে প্রিয়াঙ্কা চোপড়া সবার জন্য পোষাক ডিজাইন করেছেন। ‘রুদালি’ ছবিতে কস্টিউম ডিজাইনার হিসেবে কাজ করে জাতীয় পুরস্কার পেয়েছিলেন। ‘রোক সাকো তো রোক লো’, ‘শহীদ’, ‘চাচি ৪২০’, ‘ডর’ এবং ‘হিরো-লাভ স্টোরি অফ এ স্পাই’ ছবিতে পোষাক ডিজাইনার হিসেবে কাজ করেন। একটি সাক্ষাৎকারে সিম্পল জানিয়েছিলেন, ‘আমি দিদির মতো নায়িকা হতে পারিনি কারণ ক্যামেরার সামনে আমি তেমন স্বচ্ছন্দ বোধ করতাম না। জামাইবাবুকে আগে থেকেই চিনতাম। তাই ভেবেছিলাম, সিনেমায় অভিনয়ে সুবিধা হবে। কিন্তু বাস্তবে তা হয়নি। রাজেশ খান্নাও আমার সঙ্গে কাজ করতে সাবলীল ছিলেন না’।
১৯৯২ সালে রাজেন্দ্র সিংয়ের সঙ্গে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। এক পুত্র সন্তানের জন্ম দিয়েছিলেন। নাম করণ কাপাডিয়া। প্রথম কয়েক বছর বিবাহিত জীবন খুব সাবলীল ছিল। কিন্তু কয়েক বছরের মধ্যে বিবাহ বিচ্ছেদ হয়ে যায়। অবশেষে ২০০৯ সালে ৫১ বছর বয়সে ক্যান্সারের সঙ্গে লড়াই করে না ফেরার দেশে পাড়ি দেন সিম্পল কাপাডিয়া।
সিম্পলের জন্ম ১৯৫৮ সালের ১৫ই আগস্ট মুম্বাইয়ে। একজন অভিনেত্রী হওয়ার পাশাপাশি তিনি ছিলেন কস্টিউম ডিজাইনার। কস্টিউম ডিজাইন করে জাতীয় পুরস্কার জিতে ছিলেন। প্রথম অভিনয় ১৯৭৭ সালে রাজেশ খান্নার বিপরীতে ‘অনুরোধ’ ছবিতে। জামাইবাবুর নায়িকা হয়ে সিনেমা জগতে প্রবেশ। এরপর জীতেন্দ্রের বিপরীতে ‘সাক্কা’ ও ‘চক্রব্যূহ’ সিনেমায় অভিনয় করে কিছুটা খ্যাতি অর্জন করেন। ১৯৮৫ সালে শেখর সুমনের বিপরীতে ‘রেহগুজার’ ছবিতে শেষ অভিনয় করেন। তারপর সিনেমা জগতকে কার্যত বিদায় জানান তিনি। কয়েক বছরের কেরিয়ারে ‘দুলহা বিকতা হ্যায়’, ‘লুটমার’, ‘জীবন ধারা’ এবং ‘জামানে কো দিখানা হ্যায়’ ইত্যাদি কিছু সিনেমায় অভিনয় করেন।
অভিনয় যে তাঁর জন্য নয়, তা বুঝতে পেরেই সিনেমা জগত থেকে সরে দাঁড়ান। তবে অভিনয় ছাড়লেও সিনেমা পুরোপুরো ছাড়েননি। কস্টিউম ডিজাইনার হিসেবে বেশ খ্যাতি পেয়েছিলেন। শ্রীদেবী থেকে প্রিয়াঙ্কা চোপড়া সবার জন্য পোষাক ডিজাইন করেছেন। ‘রুদালি’ ছবিতে কস্টিউম ডিজাইনার হিসেবে কাজ করে জাতীয় পুরস্কার পেয়েছিলেন। ‘রোক সাকো তো রোক লো’, ‘শহীদ’, ‘চাচি ৪২০’, ‘ডর’ এবং ‘হিরো-লাভ স্টোরি অফ এ স্পাই’ ছবিতে পোষাক ডিজাইনার হিসেবে কাজ করেন। একটি সাক্ষাৎকারে সিম্পল জানিয়েছিলেন, ‘আমি দিদির মতো নায়িকা হতে পারিনি কারণ ক্যামেরার সামনে আমি তেমন স্বচ্ছন্দ বোধ করতাম না। জামাইবাবুকে আগে থেকেই চিনতাম। তাই ভেবেছিলাম, সিনেমায় অভিনয়ে সুবিধা হবে। কিন্তু বাস্তবে তা হয়নি। রাজেশ খান্নাও আমার সঙ্গে কাজ করতে সাবলীল ছিলেন না’।
১৯৯২ সালে রাজেন্দ্র সিংয়ের সঙ্গে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। এক পুত্র সন্তানের জন্ম দিয়েছিলেন। নাম করণ কাপাডিয়া। প্রথম কয়েক বছর বিবাহিত জীবন খুব সাবলীল ছিল। কিন্তু কয়েক বছরের মধ্যে বিবাহ বিচ্ছেদ হয়ে যায়। অবশেষে ২০০৯ সালে ৫১ বছর বয়সে ক্যান্সারের সঙ্গে লড়াই করে না ফেরার দেশে পাড়ি দেন সিম্পল কাপাডিয়া।
No comments:
please do not enter any spam link in the comment box