কষ্ট না করলে কেষ্ট পাওয়া যায় না। এই কথাটি বাংলা ছবি সুপারস্টার দেবের ক্ষেত্রে চরম সত্য। একটা সময় বাবা-মার সঙ্গে চরম কষ্ট করেছিলেন। ধৈর্য ধরে শত বাধা টপকে নিজের লক্ষ্যে এগিয়েছিলেন। তবেই না আজ তিনি বাংলা সিনেমা জগতের অন্যতম সুপারস্টার। এক আলাদা পরিচিতি গড়ে তুলতে পেরেছেন দেব। কোন গডফাদার ছিল না তাঁর। বলতে গেলে বাংলা ছবির জগতে দেব একজন বহিরাগত। তাই তাঁর বাস্তব জীবনের লড়াইটাও সিনেমার থেকে কম কিছু ছিল না।
একটা সময় দেবের বাবা মুম্বাইয়ে ক্যাটারিং এর ব্যবসা করতেন। কলেজে পড়াশোনা করতে করতেই বাবাকে সাহায্য করতেন তিনি। বাবা ছেলে মিলে সিনেমা জগতে খাবার সরবরাহে কাজ করতেন। তখন থেকেই সিনেমার প্রতি আগ্রহ তৈরি হয়। তবে সেই সময় বাসন ধোয়া থেকে শুরু করে ঘর মোছা সব কাজ নিজেই করতেন দেব। এই নিয়ে বলিউড পরিচালক অনুরাগ বসুর একটি টক শোতে অনেক কথা বলেছিলেন দেব। তিনি জানিয়েছিলেন, এক সময় মুম্বাইতে অনেকের এঁটো বাসন নিজের হাতে মেজেছেন তিনি। আর আজ অনুরাগ বসুর সামনে বসে ইন্টারভিউ দিচ্ছেন। এটা তাঁর কাছে স্বপ্ন ছাড়া অন্য কিছু নয়। যদি তিনি অভিনেতা না হতেন তাহলে বাবার সঙ্গে ক্যাটারিং এর কাজটাই করে যেতেন। দেবের এই কথা শুনে তাঁকে বুকে টেনে নিয়ে অনুরাগ বলেন, প্রত্যেক ছেলে মেয়ের এভাবেই তাদের সাপোর্ট করা উচিত।
দেব তাঁর জীবনে যা কিছু সফলতা অর্জন করেছেন সবটাই নিজের বাবা-মাকে উৎসর্গ করেছেন। বিভিন্ন সাক্ষাৎকারে তিনি বারবার বলেছেন, তাঁকে বড় করাটা বাবা-মায়ের কাছে সব থেকে বড় চ্যালেঞ্জ ছিল। দেবের কথায় আমার জীবনে সবথেকে বড় সাপোর্ট সিস্টেম বাবা-মা। তাঁরা যেভাবে আমাকে মানুষ করেছেন তাতে এটুকু বোঝা যায় আমি যদি স্ট্রাগল করে থাকি ওরা তাহলে নরক দেখেছেন।
আজ সফলতার শিখর ছুঁয়ে তাই মা-বাবাকে ভালো রাখাটাই তার সব থেকে বড় লক্ষ্য হয়ে দাঁড়িয়েছে। তিনি নিজের থেকেও বাবা-মাকে নিয়ে বেশি ভাবেন। নিজের জীবনের প্রথম উপার্জনটাও তিনি বাবার নামেই নিয়েছিলেন। দেব যখন সবে ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ শুরু করেন তখন একটা মিউজিক ভিডিওতে মডেল হিসেবে কাজ করে তিনি ৫-৬ হাজার টাকা পারিশ্রমিক পেয়েছিলেন। সেই চেকটা তিনি বাবার নামেই নিয়েছিলেন।ইন্টারভিউতে দেব জানান, বাবা আমায় বলেন, “তোমার প্রথম টাকা তুমি যা খুশি করো। আমিও সেই টাকা দিয়ে দাদর থেকে জামা কাপড় কিনলাম। আর মাকে আমি নিজের সব ছবির পারিশ্রমিক দিয়ে মাকে একটা শাড়ি কিনে দি। সেইটা পরেই মা ছবির প্রিমিয়ারে যান।” আজ সুপারস্টার হলেও অতীতের দিনগুলোর কথা মনে পড়ে গেলে আবেগে ভাসেন দেব।
একটা সময় দেবের বাবা মুম্বাইয়ে ক্যাটারিং এর ব্যবসা করতেন। কলেজে পড়াশোনা করতে করতেই বাবাকে সাহায্য করতেন তিনি। বাবা ছেলে মিলে সিনেমা জগতে খাবার সরবরাহে কাজ করতেন। তখন থেকেই সিনেমার প্রতি আগ্রহ তৈরি হয়। তবে সেই সময় বাসন ধোয়া থেকে শুরু করে ঘর মোছা সব কাজ নিজেই করতেন দেব। এই নিয়ে বলিউড পরিচালক অনুরাগ বসুর একটি টক শোতে অনেক কথা বলেছিলেন দেব। তিনি জানিয়েছিলেন, এক সময় মুম্বাইতে অনেকের এঁটো বাসন নিজের হাতে মেজেছেন তিনি। আর আজ অনুরাগ বসুর সামনে বসে ইন্টারভিউ দিচ্ছেন। এটা তাঁর কাছে স্বপ্ন ছাড়া অন্য কিছু নয়। যদি তিনি অভিনেতা না হতেন তাহলে বাবার সঙ্গে ক্যাটারিং এর কাজটাই করে যেতেন। দেবের এই কথা শুনে তাঁকে বুকে টেনে নিয়ে অনুরাগ বলেন, প্রত্যেক ছেলে মেয়ের এভাবেই তাদের সাপোর্ট করা উচিত।
দেব তাঁর জীবনে যা কিছু সফলতা অর্জন করেছেন সবটাই নিজের বাবা-মাকে উৎসর্গ করেছেন। বিভিন্ন সাক্ষাৎকারে তিনি বারবার বলেছেন, তাঁকে বড় করাটা বাবা-মায়ের কাছে সব থেকে বড় চ্যালেঞ্জ ছিল। দেবের কথায় আমার জীবনে সবথেকে বড় সাপোর্ট সিস্টেম বাবা-মা। তাঁরা যেভাবে আমাকে মানুষ করেছেন তাতে এটুকু বোঝা যায় আমি যদি স্ট্রাগল করে থাকি ওরা তাহলে নরক দেখেছেন।
আজ সফলতার শিখর ছুঁয়ে তাই মা-বাবাকে ভালো রাখাটাই তার সব থেকে বড় লক্ষ্য হয়ে দাঁড়িয়েছে। তিনি নিজের থেকেও বাবা-মাকে নিয়ে বেশি ভাবেন। নিজের জীবনের প্রথম উপার্জনটাও তিনি বাবার নামেই নিয়েছিলেন। দেব যখন সবে ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ শুরু করেন তখন একটা মিউজিক ভিডিওতে মডেল হিসেবে কাজ করে তিনি ৫-৬ হাজার টাকা পারিশ্রমিক পেয়েছিলেন। সেই চেকটা তিনি বাবার নামেই নিয়েছিলেন।ইন্টারভিউতে দেব জানান, বাবা আমায় বলেন, “তোমার প্রথম টাকা তুমি যা খুশি করো। আমিও সেই টাকা দিয়ে দাদর থেকে জামা কাপড় কিনলাম। আর মাকে আমি নিজের সব ছবির পারিশ্রমিক দিয়ে মাকে একটা শাড়ি কিনে দি। সেইটা পরেই মা ছবির প্রিমিয়ারে যান।” আজ সুপারস্টার হলেও অতীতের দিনগুলোর কথা মনে পড়ে গেলে আবেগে ভাসেন দেব।
No comments:
please do not enter any spam link in the comment box