শোভন চট্টোপাধ্যায় এবং বৈশাখী বন্দ্যোপাধ্যায়ের মত অভিনেত্রী শ্রীময়ী চট্টরাজ ও কাঞ্চন মল্লিক বর্তমানে হট টপিক। শোনা যায়, কাঞ্চন মল্লিক ও তাঁর স্ত্রী পিংকি ব্যানার্জীর বিচ্ছেদের নেপথ্যে নাকি শ্রীময়ী। অন্তত সোশ্যাল মিডিয়াতে এমনই ধারণা পোষণ করা হয়। যদিও প্রকাশ্যে শ্রীময়ী দাবি কাঞ্চন তাঁর শুধুই বন্ধু। গত তিন বছর ধরে বিভিন্ন জায়গাতে একসঙ্গে দেখা যাচ্ছে কাঞ্চন মল্লিক ও শ্রীময়ী চট্টরাজকে। দুর্গাপুজো, কালী পুজো থেকে কাঞ্চনের বাড়িতে রাস উৎসব যেকোনো অনুষ্ঠানে জোড়ায় জোড়ায় উপস্থিত হন কাঞ্চন ও শ্রীময়ী। এই দেখে তাঁদের শুধু বন্ধু ভাবতে অসুবিধা হচ্ছে। কেউ কেউ বলেন তাঁরা সহবাস করছেন। সত্যিই কি তাই? অবশেষে মুখ খুললেন শ্রীময়ী চট্টরাজ।
সম্প্রতি একটি সাক্ষাৎকারে নিজের সম্পর্ক নিয়ে মুখ খুলেছেন শ্রীময়ী। তিনি বলেন, প্রায় ১২ বছর ধরে তিনি কাঞ্চন মল্লিককে চেনেন। কাঞ্চন তাঁকে খুব ছোট থেকেই দেখেছেন। কাঞ্চনের মা মারা যাওয়ার পর তাঁদের বন্ধুত্ব গভীর হয়। ওই সময় খুব একা হয়ে পড়েন কাঞ্চন দা। সবসময় অন্যদের হাসালেও ভিতরে ভিতরে তিনি ভীষণ মুখচোরা। সেই কঠিন সময়ে কাঞ্চন মল্লিকের পাশে দাঁড়ান শ্রীময়ী। কাঞ্চনকে একা ঘরে বসে কাঁদতে দেখেছেন তিনি। তখন তাঁকে বলেন, তুমি পশ্চিমবঙ্গের কোনায় কোনায় পারফর্ম করেছ। দশ হাজার মানুষের মুখে হাসি ফোটাচ্ছো। সেই মানুষগুলো তোমায় দেখার জন্য অপেক্ষা করে থাকে। তোমার ছাতার তলায় তারা আছে। তাই আমি মনে করি তোমায় নিজেকে আগে বাঁচতে হবে। জীবন তো একটাই।
সম্প্রতি একটি সাক্ষাৎকারে নিজের সম্পর্ক নিয়ে মুখ খুলেছেন শ্রীময়ী। তিনি বলেন, প্রায় ১২ বছর ধরে তিনি কাঞ্চন মল্লিককে চেনেন। কাঞ্চন তাঁকে খুব ছোট থেকেই দেখেছেন। কাঞ্চনের মা মারা যাওয়ার পর তাঁদের বন্ধুত্ব গভীর হয়। ওই সময় খুব একা হয়ে পড়েন কাঞ্চন দা। সবসময় অন্যদের হাসালেও ভিতরে ভিতরে তিনি ভীষণ মুখচোরা। সেই কঠিন সময়ে কাঞ্চন মল্লিকের পাশে দাঁড়ান শ্রীময়ী। কাঞ্চনকে একা ঘরে বসে কাঁদতে দেখেছেন তিনি। তখন তাঁকে বলেন, তুমি পশ্চিমবঙ্গের কোনায় কোনায় পারফর্ম করেছ। দশ হাজার মানুষের মুখে হাসি ফোটাচ্ছো। সেই মানুষগুলো তোমায় দেখার জন্য অপেক্ষা করে থাকে। তোমার ছাতার তলায় তারা আছে। তাই আমি মনে করি তোমায় নিজেকে আগে বাঁচতে হবে। জীবন তো একটাই।
অনেকে ধারণা কাঞ্চন এবং শ্রীময়ী সহবাস করছেন। এই প্রসঙ্গে অভিনেত্রী সরাসরি বলেন, না। আমাদের এই সম্পর্ককে সহবাসের নাম দেওয়া যায় না। আমরা দুজনে তো লিভ ইন করি না। একসঙ্গে বাসও করি না। তো সহবাস হবে কিভাবে? আমাদের সম্পর্ককে বন্ধুত্বের নাম দিতে পারি। ভালো লাগার ব্যাপার তো একটা আছে। শ্রীময়ী আরো বলেন, অফিসিয়ালি একটা স্বাক্ষর করে নিলাম অথচ সম্পর্কে ভালো নেই। প্রত্যেকদিন আমায় অত্যাচার সহ্য করতে হচ্ছে কিছু পাওয়ার আশায় মিথ্যে সম্পর্কে থাকার চেয়ে ভালো থাকা জরুরি। যেভাবে মনে হয় সেভাবে ভালো থাকুন। সবসময় যে সম্পর্কের নাম দিতে হবে স্বামী-স্ত্রী বা ভাই-বোন তা নয়। আমরা বন্ধুত্বের সম্পর্কে ভালো আছি।
No comments:
please do not enter any spam link in the comment box