Tollywood corruption system: টলিউডের অন্দরে প্রতারণার শিকার খোদ অঙ্কুশ ! দুর্নীতি ফাঁস করলেন খোদ অভিনেতা
এক সময় বাংলা সিনেমা ছিল সারা ভারতের পথপ্রদর্শক। এখন সেই বাংলা সিনেমার অবস্থা দিনে দিনে বেহাল হয়ে উঠছে। রাজ্য রাজনীতি থেকে শুরু করে কালোবাজারি দুর্নীতি সবকিছুতেই জুড়ে গিয়েছে বাংলা ইন্ডাস্ট্রির নাম। বাংলা সিনেমার অন্যতম হিরো অঙ্কুশ নিজেও এই দুর্নীতির জলে ফেঁসে গিয়েছিলেন। সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে সেই কথা এবার জনসমক্ষে তুলে ধরলেন তিনি। অঙ্কুশের করা এই ফেসবুক পোস্ট নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া উত্তাল হয়ে উঠেছে।
কি লিখেছেন অঙ্কুশ? যা নিয়ে এত আলোচনা চলছে। অভিনেতা সমাজ মাধ্যমের পাতায় লিখেছেন, বাইরে থেকে প্রচুর ভুল ভাল মানুষ এসে নতুন অভিনেতা অভিনেত্রীদের স্বপ্ন দেখিয়ে ঠকিয়ে নিচ্ছে। যাঁরা পুরনো তাদেরও জাল কাগজ আর ফলস ব্যাংক একাউন্ট দেখিয়ে ঠকাচ্ছে। আমি নিজে এইরকম সমস্যার সম্মুখীন হয়েছি। তাই বাকিদের সাবধান করে দিচ্ছি। অঙ্কুশের এই কথার মধ্যে অনেকেই রাজনীতির দুর্নীতির কালো ছায়ার হাত সিনেমা জগতের উপর দেখতে পাচ্ছেন। কালো টাকার বিনিময়ে সিনেমায় হয় বাংলা ইন্ডাস্ট্রিতে এমন কথা বারবার শুনতে হচ্ছে সকলকে। কখনো কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হচ্ছে ইম্পাকে। কখনো বা নবাগত পরিচালক বা প্রযোজকদের প্রশ্নের মুখে পড়তে হচ্ছে। স্বজনপোষণ নিয়েও সমালোচনা হয়েছে। শুধু অঙ্কুশ নয়, এই প্রসঙ্গে মুখ খুলেছেন পরিচালক কমলেশ্বর মুখোপাধ্যায়ও।
এই প্রসঙ্গে পরিচালক কমলেশ্বর মুখোপাধ্যায় বলেন, “বরাবরই সিনেমার সঙ্গে কালো টাকার একটা গভীর সম্পর্ক রয়েছে। কালো টাকা সবার আগে এই সিনেমাতেই বিনিয়োগ করা হয়। আমরা যারা স্টার তারা বুঝতে পারি না, আমাদের পারিশ্রমিকের অর্থ কোথা থেকে আসে?” মুখ খুলেছেন জনপ্রিয় অভিনেতা টোটা রায়চৌধুরীও। সম্প্রতি একটি সাক্ষাৎকারে টোটা রায় চৌধুরী বলেন, “আমরা শুধু কাজ করি। যারা পরিচালক বা প্রযোজক তারা কোথা থেকে টাকা পাচ্ছেন তা জানার কথা আমাদের নয়। আপনারা যদি জেনে থাকেন কোন পরিচালক কালো টাকা সিনেমায় ঢালছেন তাহলে আমাদের বলুন আমরা তাহলে সাবধান হতে পারব কিন্তু আপনারা যদি না জানেন তাহলে কোন আজেবাজে কমেন্ট করবেন না। কারণ আপনারা যেমন সব কিছু জানেন না তেমন আমরাও জানি না আমাদের পারিশ্রমিকের টাকা কোথা থেকে আসছে।”
প্রসঙ্গত, পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের গ্রেফতারের পর অর্পিতা চট্টোপাধ্যায় এবং সিনেমা জগতের সঙ্গে যোগসূত্রের কথা সামনে উঠে আসায় বাংলা ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিকে নিয়ে কাটা ছেঁড়া করা হয়েছিল। আবার বনি সেনগুপ্তের সঙ্গে তৃণমূল নেতা কুন্তলের সম্পর্ক থাকার কথাটি সামনে উঠে আসায় ফের কালিমালিপ্ত হয়েছে টলিউড। এবার অঙ্কুশ হাজরার এই সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট ঘিরে ফের আরো একবার সেই পুরনো প্রসঙ্গ উঠে এলো সকলের সামনে।
কি লিখেছেন অঙ্কুশ? যা নিয়ে এত আলোচনা চলছে। অভিনেতা সমাজ মাধ্যমের পাতায় লিখেছেন, বাইরে থেকে প্রচুর ভুল ভাল মানুষ এসে নতুন অভিনেতা অভিনেত্রীদের স্বপ্ন দেখিয়ে ঠকিয়ে নিচ্ছে। যাঁরা পুরনো তাদেরও জাল কাগজ আর ফলস ব্যাংক একাউন্ট দেখিয়ে ঠকাচ্ছে। আমি নিজে এইরকম সমস্যার সম্মুখীন হয়েছি। তাই বাকিদের সাবধান করে দিচ্ছি। অঙ্কুশের এই কথার মধ্যে অনেকেই রাজনীতির দুর্নীতির কালো ছায়ার হাত সিনেমা জগতের উপর দেখতে পাচ্ছেন। কালো টাকার বিনিময়ে সিনেমায় হয় বাংলা ইন্ডাস্ট্রিতে এমন কথা বারবার শুনতে হচ্ছে সকলকে। কখনো কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হচ্ছে ইম্পাকে। কখনো বা নবাগত পরিচালক বা প্রযোজকদের প্রশ্নের মুখে পড়তে হচ্ছে। স্বজনপোষণ নিয়েও সমালোচনা হয়েছে। শুধু অঙ্কুশ নয়, এই প্রসঙ্গে মুখ খুলেছেন পরিচালক কমলেশ্বর মুখোপাধ্যায়ও।
এই প্রসঙ্গে পরিচালক কমলেশ্বর মুখোপাধ্যায় বলেন, “বরাবরই সিনেমার সঙ্গে কালো টাকার একটা গভীর সম্পর্ক রয়েছে। কালো টাকা সবার আগে এই সিনেমাতেই বিনিয়োগ করা হয়। আমরা যারা স্টার তারা বুঝতে পারি না, আমাদের পারিশ্রমিকের অর্থ কোথা থেকে আসে?” মুখ খুলেছেন জনপ্রিয় অভিনেতা টোটা রায়চৌধুরীও। সম্প্রতি একটি সাক্ষাৎকারে টোটা রায় চৌধুরী বলেন, “আমরা শুধু কাজ করি। যারা পরিচালক বা প্রযোজক তারা কোথা থেকে টাকা পাচ্ছেন তা জানার কথা আমাদের নয়। আপনারা যদি জেনে থাকেন কোন পরিচালক কালো টাকা সিনেমায় ঢালছেন তাহলে আমাদের বলুন আমরা তাহলে সাবধান হতে পারব কিন্তু আপনারা যদি না জানেন তাহলে কোন আজেবাজে কমেন্ট করবেন না। কারণ আপনারা যেমন সব কিছু জানেন না তেমন আমরাও জানি না আমাদের পারিশ্রমিকের টাকা কোথা থেকে আসছে।”
প্রসঙ্গত, পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের গ্রেফতারের পর অর্পিতা চট্টোপাধ্যায় এবং সিনেমা জগতের সঙ্গে যোগসূত্রের কথা সামনে উঠে আসায় বাংলা ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিকে নিয়ে কাটা ছেঁড়া করা হয়েছিল। আবার বনি সেনগুপ্তের সঙ্গে তৃণমূল নেতা কুন্তলের সম্পর্ক থাকার কথাটি সামনে উঠে আসায় ফের কালিমালিপ্ত হয়েছে টলিউড। এবার অঙ্কুশ হাজরার এই সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট ঘিরে ফের আরো একবার সেই পুরনো প্রসঙ্গ উঠে এলো সকলের সামনে।
No comments:
please do not enter any spam link in the comment box