Bollywood actress Renuka Shahane Biography: হাসি মুখের আড়ালে আছে ভীষণ বেদনা, কষ্টে ভরা মাধুরী দীক্ষিতের দিদির জীবন
দূরদর্শনের অন্যতম জনপ্রিয় অনুষ্ঠান ছিল ‘সুরভি’। এই অনুষ্ঠানের সঞ্চালিকা ছিলেন রেনুকা সাহানে (Renuka Shahane)। সুরভির মাধ্যমে ভারতের ঘরে ঘরে পৌঁছে গিয়েছিলেন তিনি। তাঁর জনপ্রিয়তার অন্যতম কারণ ছিল হাসি মুখে উপস্থাপনা। সদা সর্বদা রেনুকা সাহানে হাসি মুখে থাকেন। কিন্তু এই হাসির আড়ালে লুকিয়ে আছে অনেক কষ্ট ও বেদনা। আজকের প্রতিবেদনে জানাব রেনুকা সাহানের জীবনের অজানা দিক।
সুরভি দিয়ে শুরু হলেও ১৯৯৪ সালের ‘হাম আপকে হ্যায় কৌন’ (Hum Aapke Hai Kaun) সিনেমাতে সালমান খানের বৌদির ভূমিকায় অভিনয় করে সবথেকে বেশি জনপ্রিয়তা পেয়েছিলেন। অনেকেই জানেন না, শাহরুখ খানের প্রথম সিরিয়াল ‘সার্কাস’-এর নায়িকাও ছিলেন তিনি। গত বছর ভিকি কৌশলের ‘গোবিন্দা মেরা নাম’ সিনেমাতে মায়ের ভূমিকায় কাজ করেন। রেনুকা অভিনেত্রী হওয়ার পাশাপাশি একজন পরিচালকও বটে। ২০২১ সালে রেণুকা পরিচালিত ‘ত্রিভঙ্গ’ নামের একটি ছোট ছবি নেটফ্লিক্সে মুক্তি পায়। প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন কাজল। নিজের জীবনের ছোটবেলা থেকে বড় হওয়া প্রতিটি ক্ষেত্রে যে কষ্ট তিনি ভোগ করেছেন সেটাই সিনেমাতে তুলে ধরে ছিলেন রেনুকা সাহানে।
রেনুকার বাবা বিজয় সাহানে ছিলেন ভারতীয় নৌবাহিনীর উচ্চতম আধিকারিক। মা শান্তা গোখেল একজন লেখিকা। ১৯৬৫ সালে মহারাষ্ট্রে জন্ম হয় রেনুকার। সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজ থেকে সাইকোলজি নিয়ে পাস করার পর মুম্বাই বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্লিনিক্যাল সাইকোলজি নিয়ে পড়াশোনা করেন। খুব ছোট বেলায় বাবা-মায়ের মধ্যে বিচ্ছেদ হয়ে যায়। এই বিচ্ছেদ ছোট রেনুকাকে মানসিকভাবে বিধ্বস্ত করেছিল। স্কুল এবং বাড়িতে সব ক্ষেত্রে অপমানিত হতে হতে তাঁকে। ২০০১ সালে আশুতোষ রানা কে বিয়ে করেন। অনেকেই হয়তো জানেন না রেনুকা একজন ডিভোর্সি। আশুতোষ এর আগে বিজয় কিঙ্করকে বিয়ে করেছিলেন তিনি। কিন্তু সেই বিয়ে বেশিদিন স্থায়ী হয়নি।
বিচ্ছেদের কারণ ছিল, বিজয় চেয়েছিলেন রেনুকার শুধুমাত্র মারাঠি ছবিতে অভিনয় করুক। এই প্রস্তাব রেনুকা মেনে নিতে পারেননি। যার যেটা সংসার ভেঙে যায়। বিচ্ছেদের কয়েক বছরের মধ্যে রেনুকা এবং আশুতোষ এর মধ্যে সম্পর্ক গড়ে ওঠে। প্রথম দেখা হয়েছিল হংসল মেহতার একটি ছবির শুটিং ফ্লোরে। রেনুকাকে দেখামাত্রই আশুতোষ রানা তাঁর প্রেমে পড়ে যান। রেনুকার ফোন নম্বর জোগাড় করে তাঁকে ফোন করেন। প্রায় তিন বছর ফোনের মধ্যে কথাবার্তা চলে। এরপর একদিন বিয়ের প্রস্তাব দেন রেনুকাকে। সেই প্রস্তাবে রাজি হয়ে যান অভিনেত্রী।
প্রথম বিয়ে ভেঙে যাওয়ার পর রেনুকা ঠিক করেছিলেন তিনি আর কখনো বিয়ে করবেন না। কিন্তু ৩৫ বছর বয়সে আশুতোষ রানাকে ভালবেসে বিয়ে করেন। যদিও বিয়ের আগে রেনুকাকে নিয়ে যথেষ্ট সন্দেহ ছিল আশুতোষ রানার পরিবারের মধ্যে। কারণ রেনুকা একজন শহুরে মেয়ে, আর আশুতোষ গ্রামের একান্নবর্তী পরিবারের ছেলে। তাই আশুতোষ এর সঙ্গে রেনুকা কতটা মানিয়ে নিতে পারবেন সে নিয়ে দুই পরিবারের মধ্যে চিন্তা ছিল। যদিও সেই চিন্তা ভুল প্রমাণিত করে রেনুকা এবং আশুতোষ রানা সুখে সংসার করছেন। তাঁদের দুই পুত্রের নাম শৌরযমান এবং সত্যেন্দ্র।
সুরভি দিয়ে শুরু হলেও ১৯৯৪ সালের ‘হাম আপকে হ্যায় কৌন’ (Hum Aapke Hai Kaun) সিনেমাতে সালমান খানের বৌদির ভূমিকায় অভিনয় করে সবথেকে বেশি জনপ্রিয়তা পেয়েছিলেন। অনেকেই জানেন না, শাহরুখ খানের প্রথম সিরিয়াল ‘সার্কাস’-এর নায়িকাও ছিলেন তিনি। গত বছর ভিকি কৌশলের ‘গোবিন্দা মেরা নাম’ সিনেমাতে মায়ের ভূমিকায় কাজ করেন। রেনুকা অভিনেত্রী হওয়ার পাশাপাশি একজন পরিচালকও বটে। ২০২১ সালে রেণুকা পরিচালিত ‘ত্রিভঙ্গ’ নামের একটি ছোট ছবি নেটফ্লিক্সে মুক্তি পায়। প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন কাজল। নিজের জীবনের ছোটবেলা থেকে বড় হওয়া প্রতিটি ক্ষেত্রে যে কষ্ট তিনি ভোগ করেছেন সেটাই সিনেমাতে তুলে ধরে ছিলেন রেনুকা সাহানে।
রেনুকার বাবা বিজয় সাহানে ছিলেন ভারতীয় নৌবাহিনীর উচ্চতম আধিকারিক। মা শান্তা গোখেল একজন লেখিকা। ১৯৬৫ সালে মহারাষ্ট্রে জন্ম হয় রেনুকার। সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজ থেকে সাইকোলজি নিয়ে পাস করার পর মুম্বাই বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্লিনিক্যাল সাইকোলজি নিয়ে পড়াশোনা করেন। খুব ছোট বেলায় বাবা-মায়ের মধ্যে বিচ্ছেদ হয়ে যায়। এই বিচ্ছেদ ছোট রেনুকাকে মানসিকভাবে বিধ্বস্ত করেছিল। স্কুল এবং বাড়িতে সব ক্ষেত্রে অপমানিত হতে হতে তাঁকে। ২০০১ সালে আশুতোষ রানা কে বিয়ে করেন। অনেকেই হয়তো জানেন না রেনুকা একজন ডিভোর্সি। আশুতোষ এর আগে বিজয় কিঙ্করকে বিয়ে করেছিলেন তিনি। কিন্তু সেই বিয়ে বেশিদিন স্থায়ী হয়নি।
বিচ্ছেদের কারণ ছিল, বিজয় চেয়েছিলেন রেনুকার শুধুমাত্র মারাঠি ছবিতে অভিনয় করুক। এই প্রস্তাব রেনুকা মেনে নিতে পারেননি। যার যেটা সংসার ভেঙে যায়। বিচ্ছেদের কয়েক বছরের মধ্যে রেনুকা এবং আশুতোষ এর মধ্যে সম্পর্ক গড়ে ওঠে। প্রথম দেখা হয়েছিল হংসল মেহতার একটি ছবির শুটিং ফ্লোরে। রেনুকাকে দেখামাত্রই আশুতোষ রানা তাঁর প্রেমে পড়ে যান। রেনুকার ফোন নম্বর জোগাড় করে তাঁকে ফোন করেন। প্রায় তিন বছর ফোনের মধ্যে কথাবার্তা চলে। এরপর একদিন বিয়ের প্রস্তাব দেন রেনুকাকে। সেই প্রস্তাবে রাজি হয়ে যান অভিনেত্রী।
প্রথম বিয়ে ভেঙে যাওয়ার পর রেনুকা ঠিক করেছিলেন তিনি আর কখনো বিয়ে করবেন না। কিন্তু ৩৫ বছর বয়সে আশুতোষ রানাকে ভালবেসে বিয়ে করেন। যদিও বিয়ের আগে রেনুকাকে নিয়ে যথেষ্ট সন্দেহ ছিল আশুতোষ রানার পরিবারের মধ্যে। কারণ রেনুকা একজন শহুরে মেয়ে, আর আশুতোষ গ্রামের একান্নবর্তী পরিবারের ছেলে। তাই আশুতোষ এর সঙ্গে রেনুকা কতটা মানিয়ে নিতে পারবেন সে নিয়ে দুই পরিবারের মধ্যে চিন্তা ছিল। যদিও সেই চিন্তা ভুল প্রমাণিত করে রেনুকা এবং আশুতোষ রানা সুখে সংসার করছেন। তাঁদের দুই পুত্রের নাম শৌরযমান এবং সত্যেন্দ্র।
No comments:
please do not enter any spam link in the comment box