Prosenjit Chatterjee bodyguard: বুম্বাদাকে রক্ষা করতে সদা প্রস্তুত, প্রসেনজিতের বডিগার্ডের মাইনে শুনলে চমকে উঠবেন
সালমান খান হোক বা শাহরুখ খান, প্রত্যেক তারকা নিজেদের বিপদ থেকে রক্ষা করার জন্য দেহরক্ষী রাখেন। তারকাদের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করার দায়িত্ব থাকে তাঁদের কাঁধে। স্বাভাবিকভাবেই সেই সব দেহরক্ষীরা ছায়া সঙ্গীর মতো লেগে থাকে তারকাদের পিছনে। আর এভাবেই কাজ করতে করতে কখন যে সেই মানুষটির কাছের মানুষ হয়ে ওঠেন তা নিজেরাই বুঝতে পারেন না। আজ আপনাদের জানাবো প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়ের দেহরক্ষী রাম সিং এর কথা।
এই মুহূর্তে বাংলা সিনেমা ইন্ডাস্ট্রির 'জ্যেষ্ঠ পুত্র' বুম্বাদা অর্থাৎ প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়। গত কয়েক দশক ধরে বাংলা ছবিতে রাজত্ব করছে তিনি। সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে নিজেকে পাল্টেছেন। এখন অবশ্য বাংলার পাশাপাশি হিন্দিতেও সমান ভাবে কাজ করছেন তিনি। ইদানিংকালে বেশ কয়েকটি ওয়েব সিরিজ অভিনয় করতে দেখা গিয়েছে। তবে এই প্রতিবেদন প্রসেনজিৎ সম্পর্কে নয়, তাঁর দেহরক্ষী রাম সিং এর সম্বন্ধে।
গত ১৫ বছর ধরে প্রসেনজিতের ছায়া সঙ্গীর মতো ঘুরছেন রাম সিং। প্রায় ৬ ফুট ২ ইঞ্চি উচ্চতা, ১১৫ কেজি রামকে দেখে এমনিতেই হাড় হিম হয়ে যায় অন্যদের। শুরুর দিকে প্রথম দু বছর দেবের সঙ্গে কাজ করেছিলেন। তারপর বুম্বাদার সঙ্গেই থাকছেন। এখন বর্তমানে প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়ের পরিবারের একজন সদস্য হয়ে উঠেছেন তিনি। মাত্র 12 বছর বয়সে বাবার সঙ্গে কলকাতায় এসেছিলেন বিহার থেকে। পড়াশোনা শেষ হওয়ার আগেই বাউন্সার হিসেবে কাজ শুরু করে দেন। সহজেই কাজ পেয়ে যেতেন তিনি। একবার শাহরুখ খানের একটি ইভেন্টে কাজ পেয়েছিলেন। তবে কিং খানকে তিনি দেখতে পাননি। দেড়শ টাকা পারিশ্রমিক নিয়ে সেদিন বাড়ি ফিরেছিলেন। জীবনে প্রথম উপার্জিত ১০০ টাকা মায়ের হাতে তুলে দিয়েছিলেন।
এরপর বিভিন্ন ইভেন্টে কাজ করার সুবাদে দেবের সঙ্গে পরিচিত হয়ে রামের। বছর দুই সেখানে কাজ করার পর প্রসেনজিতের টিমে যোগ দেন। তারপর পনেরো বছর কাটিয়ে দিলেন বুম্বাদার দেহরক্ষী হিসেবে। বুম্বাদাকে তিনি 'স্যারজি' বলে ডাকেন। টলিপাড়ায় তিনি পরিচিত রাম নামে। কয়েকদিন আগে প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে পুরীর জগন্নাথ মন্দিরও গিয়েছিলেন। অনেকেই জানেন না ইতিমধ্যে অভিনয় করে ফেলেছেন রাম। কৌশিক গঙ্গোপাধ্যায়ের জ্যেষ্ঠ পুত্র ছবিতে রাজু নামের একটি চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন তিনি। সেখানেও তাঁকে দেহরক্ষী হিসেবে দেখা গিয়েছিল। একাধিক অভিনেতা অভিনেত্রী তাঁর অভিনয়ের প্রশংসা করেছিলেন। বিভিন্ন প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, মাস গেলে সাড়ে ৬ লাখ টাকা আয় করেন রাম সিং।
এই মুহূর্তে বাংলা সিনেমা ইন্ডাস্ট্রির 'জ্যেষ্ঠ পুত্র' বুম্বাদা অর্থাৎ প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়। গত কয়েক দশক ধরে বাংলা ছবিতে রাজত্ব করছে তিনি। সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে নিজেকে পাল্টেছেন। এখন অবশ্য বাংলার পাশাপাশি হিন্দিতেও সমান ভাবে কাজ করছেন তিনি। ইদানিংকালে বেশ কয়েকটি ওয়েব সিরিজ অভিনয় করতে দেখা গিয়েছে। তবে এই প্রতিবেদন প্রসেনজিৎ সম্পর্কে নয়, তাঁর দেহরক্ষী রাম সিং এর সম্বন্ধে।
গত ১৫ বছর ধরে প্রসেনজিতের ছায়া সঙ্গীর মতো ঘুরছেন রাম সিং। প্রায় ৬ ফুট ২ ইঞ্চি উচ্চতা, ১১৫ কেজি রামকে দেখে এমনিতেই হাড় হিম হয়ে যায় অন্যদের। শুরুর দিকে প্রথম দু বছর দেবের সঙ্গে কাজ করেছিলেন। তারপর বুম্বাদার সঙ্গেই থাকছেন। এখন বর্তমানে প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়ের পরিবারের একজন সদস্য হয়ে উঠেছেন তিনি। মাত্র 12 বছর বয়সে বাবার সঙ্গে কলকাতায় এসেছিলেন বিহার থেকে। পড়াশোনা শেষ হওয়ার আগেই বাউন্সার হিসেবে কাজ শুরু করে দেন। সহজেই কাজ পেয়ে যেতেন তিনি। একবার শাহরুখ খানের একটি ইভেন্টে কাজ পেয়েছিলেন। তবে কিং খানকে তিনি দেখতে পাননি। দেড়শ টাকা পারিশ্রমিক নিয়ে সেদিন বাড়ি ফিরেছিলেন। জীবনে প্রথম উপার্জিত ১০০ টাকা মায়ের হাতে তুলে দিয়েছিলেন।
এরপর বিভিন্ন ইভেন্টে কাজ করার সুবাদে দেবের সঙ্গে পরিচিত হয়ে রামের। বছর দুই সেখানে কাজ করার পর প্রসেনজিতের টিমে যোগ দেন। তারপর পনেরো বছর কাটিয়ে দিলেন বুম্বাদার দেহরক্ষী হিসেবে। বুম্বাদাকে তিনি 'স্যারজি' বলে ডাকেন। টলিপাড়ায় তিনি পরিচিত রাম নামে। কয়েকদিন আগে প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে পুরীর জগন্নাথ মন্দিরও গিয়েছিলেন। অনেকেই জানেন না ইতিমধ্যে অভিনয় করে ফেলেছেন রাম। কৌশিক গঙ্গোপাধ্যায়ের জ্যেষ্ঠ পুত্র ছবিতে রাজু নামের একটি চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন তিনি। সেখানেও তাঁকে দেহরক্ষী হিসেবে দেখা গিয়েছিল। একাধিক অভিনেতা অভিনেত্রী তাঁর অভিনয়ের প্রশংসা করেছিলেন। বিভিন্ন প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, মাস গেলে সাড়ে ৬ লাখ টাকা আয় করেন রাম সিং।
No comments:
please do not enter any spam link in the comment box