সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের রিয়েলিটি শো দাদাগিরি (Dadagiri) মঞ্চে সাধারণ মানুষের জীবন যুদ্ধের গল্প যেমন শোনা যায় তেমনি অনেক সময় পরিচিত তারকাদের জীবনের অজানা গল্প জানতে পারা যায়। সৌরভের শোতে সাম্প্রতিক এপিসোডে অতিথি হিসেবে হাজির হয়েছিলেন জি বাংলার 'মন দিতে চাই' সিরিয়ালের নায়ক ঋত্বিক মুখোপাধ্যায়। সঙ্গী ছিলেন সিরিয়ালের নায়িকা অরুনিমা।
জি বাংলার 'এই পথ যদি না শেষ হয়' ধারাবাহিকের হাত ধরে ঋত্বিকের অভিনয় সফর শুরু। ক্যারিয়ারে প্রথম ব্রেক দিয়েছিল জি বাংলা। নিজের কথা বলতে গিয়ে দাদার সামনেই আবেগ ঘন হয়ে পড়েন ঋত্বিক। তিনি জানিয়েছেন, মাকে ঘিরে তাঁর গোটা জগত। মায়ের আত্মত্যাগের গল্প শোনালেন নায়ক। ঋত্বিকের লড়াই এর গল্প শুনে অনুপ্রাণিত সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ও। ঋত্বিক জানান, ক্লাস ফোরে পড়বার সময় তাঁর বাবা-মা আলাদা হয়ে যান। এরপর ঋত্বিককে নিয়ে শুরু হয় মায়ের স্ট্রাগল। ২৮ বছর বয়স থেকে ঠিকঠাকভাবে পয়সা রোজগার শুরু করেছেন ঋত্বিক। এর আগে সংসারের ভার ছিল মায়ের উপরে। থিয়েটারের নেশায় এক বছর কাজ করে চাকরি ছাড়েন। এরপর জমানো টাকাকে সম্বল করে থিয়েটারে কাজ করতে থাকেন।
এরপর কিছুটা আবেগঘন হয়ে অভিনেতা বলেন, লকডাউনে আমি পাড়ার মোড়ে সবজিও বিক্রি করেছি। তারপর জি বাংলার নজরে পড়ে যাই। ওরা আমাকে প্রথম সুযোগ দিয়েছিল। মায়ের কষ্টের কথা বলতে গিয়ে ঋত্বিক জানান, মা যেগুলি পাননি... দেখেছি মা কোনদিন ৬০-৭০ টাকার বেশি জুতো কেনেনি। দামি লিপস্টিক ছিল না। কোন ভালো গ্রুমিং কিট ব্যবহার করেননি। আমার মা যা যা পায়নি, সেই স্বাচ্ছন্দ্যগুলো আমি মাকে এখন দিতে চাই।
ঋত্বিকের কথা মন দিয়ে শুনছিলেন সৌরভ। শেষে বলেন, তোমার স্বপ্ন পুরো নিশ্চয়ই হবে। যার মন এত সুন্দর তাঁর স্বপ্ন তো সফল হবেই। ঋত্বিকের পরিচিতি উর্মির ‘টুকাই বাবু’ হিসেবে। নায়কের দ্বিতীয় মেগা ধারাবাহিক সেভাবে এখনো সাড়া ফেলতে পারেনি। তবে সিরিয়ালের সেটে ঋত্বিকের লাভ লাইভ নিয়ে চর্চা শুরু হয়েছে। শুরুতে অনস্ক্রিন শালিকা শ্রীতমার সঙ্গে ঋত্বিকের প্রেমের গুঞ্জন শোনা গিয়েছিল। পরে তা বদলে যায়। আজকাল নায়িকা অরুণিমার সঙ্গে ঋত্বিকের সম্পর্ক রয়েছে এমন গুঞ্জন টলি পাড়া জুড়ে।
জি বাংলার 'এই পথ যদি না শেষ হয়' ধারাবাহিকের হাত ধরে ঋত্বিকের অভিনয় সফর শুরু। ক্যারিয়ারে প্রথম ব্রেক দিয়েছিল জি বাংলা। নিজের কথা বলতে গিয়ে দাদার সামনেই আবেগ ঘন হয়ে পড়েন ঋত্বিক। তিনি জানিয়েছেন, মাকে ঘিরে তাঁর গোটা জগত। মায়ের আত্মত্যাগের গল্প শোনালেন নায়ক। ঋত্বিকের লড়াই এর গল্প শুনে অনুপ্রাণিত সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ও। ঋত্বিক জানান, ক্লাস ফোরে পড়বার সময় তাঁর বাবা-মা আলাদা হয়ে যান। এরপর ঋত্বিককে নিয়ে শুরু হয় মায়ের স্ট্রাগল। ২৮ বছর বয়স থেকে ঠিকঠাকভাবে পয়সা রোজগার শুরু করেছেন ঋত্বিক। এর আগে সংসারের ভার ছিল মায়ের উপরে। থিয়েটারের নেশায় এক বছর কাজ করে চাকরি ছাড়েন। এরপর জমানো টাকাকে সম্বল করে থিয়েটারে কাজ করতে থাকেন।
এরপর কিছুটা আবেগঘন হয়ে অভিনেতা বলেন, লকডাউনে আমি পাড়ার মোড়ে সবজিও বিক্রি করেছি। তারপর জি বাংলার নজরে পড়ে যাই। ওরা আমাকে প্রথম সুযোগ দিয়েছিল। মায়ের কষ্টের কথা বলতে গিয়ে ঋত্বিক জানান, মা যেগুলি পাননি... দেখেছি মা কোনদিন ৬০-৭০ টাকার বেশি জুতো কেনেনি। দামি লিপস্টিক ছিল না। কোন ভালো গ্রুমিং কিট ব্যবহার করেননি। আমার মা যা যা পায়নি, সেই স্বাচ্ছন্দ্যগুলো আমি মাকে এখন দিতে চাই।
ঋত্বিকের কথা মন দিয়ে শুনছিলেন সৌরভ। শেষে বলেন, তোমার স্বপ্ন পুরো নিশ্চয়ই হবে। যার মন এত সুন্দর তাঁর স্বপ্ন তো সফল হবেই। ঋত্বিকের পরিচিতি উর্মির ‘টুকাই বাবু’ হিসেবে। নায়কের দ্বিতীয় মেগা ধারাবাহিক সেভাবে এখনো সাড়া ফেলতে পারেনি। তবে সিরিয়ালের সেটে ঋত্বিকের লাভ লাইভ নিয়ে চর্চা শুরু হয়েছে। শুরুতে অনস্ক্রিন শালিকা শ্রীতমার সঙ্গে ঋত্বিকের প্রেমের গুঞ্জন শোনা গিয়েছিল। পরে তা বদলে যায়। আজকাল নায়িকা অরুণিমার সঙ্গে ঋত্বিকের সম্পর্ক রয়েছে এমন গুঞ্জন টলি পাড়া জুড়ে।
No comments:
please do not enter any spam link in the comment box