Bollywood most flop star: বলিউডের সবথেকে বড় ফ্লপ স্টার, একটাও হিট সিনেমা নেই, তবুও সম্পত্তি ৩৩৩ কোটি টাকা, বলুন তো কে?
পুরোটাই সিনেমা পরিবার। বাবা থেকে দাদা, কেউ বলিউডের সুপারস্টার, কেউ বা সফল চিত্রনাট্যকার অভিনেতা তথা প্রযোজক। যে পরিবার ইন্ডাস্ট্রিতে নতুন নতুন অভিনেতা অভিনেত্রী দিয়েছে, সেই পরিবারের ছেলে হয়েও নায়ক হয়ে উঠতে পারেননি এই অভিনেতা। দীর্ঘ ২২ বছরের অভিনয় জীবনে একটাও হিট সিনেমা নেই তাঁর। কথা বলছি, সালমান খানের ছোট ভাই সোহেল খান সম্পর্কে।
শোলে, দিওয়ার ইত্যাদি সিনেমার লেখক সেলিম খানের ছোট ছেলে সোহেল খান। ১৯৯৭ সালে 'আউজার' নামক একটি সিনেমার মাধ্যমে পরিচালক হিসেবে বলিউডে আত্মপ্রকাশ করেছিলেন তিনি। সোহেল খান পরিচালিত এই ছবিতে প্রধান ভূমিকায় অভিনয় করেন সালমান খান এবং সঞ্জয় কাপুর। পরিচালক হিসেবে কাজ শুরু করলেও পরবর্তীকালে তিনি অভিনেতা হয়েছিলেন। ২০০২ সালে 'মেনে দিল তুজকো দিয়া' একটি সিনেমার মাধ্যমে হিন্দি ছবির জগতে আত্মপ্রকাশ করেন সোহেল খান। বক্স অফিসে এই সিনেমা তো মুখ থুবড়ে পড়ে। এরপর পরপর পাঁচটি ছবিতে নায়ক হিসেবে কাজ করলেও একটিও ভালো ব্যবসা করতে পারেনি। সোহেল খান সফল প্রথম সিনেমার মুখ দেখেন ২০০৫ সালে। ওই বছর মুক্তি পায়, ম্যানে পেয়ার কিউ কিয়া। এই সিনেমাটি ভালো ব্যবসা করেছিল অবশ্য তার পুরো কৃতিত্ব ছিল সালমান খানের। এছাড়া এই ছবিতে অভিনয় করেছিলেন ক্যাটরিনা কাইফ এবং সুস্মিতা সেন। এই সিনেমার সাফল্যের ঠিক পরেই সোহেল খানের আরো তিনটি ছবি ব্যর্থ হয়।
সোহেল খানের এখনো পর্যন্ত প্রায় ২০ টি সিনেমা ফ্লপ হয়েছে যার মধ্যে অন্যতম হলো ‘ম্যায় আর মিসেস খান্না’, ‘গড তুসি গ্রেট হো’, ‘ফাইট ক্লাব’, ‘ডু নট ডিস্টার্ব’, ‘সালাম ই ইসক’। এই মুহূর্তে সোহেল আর কোন সিনেমায় অভিনয় করছেন না বরং তিনি একজন পরিচালক এবং প্রযোজক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে চান বলিউডে।সোহেলের প্রোডাকশন হাউসের সর্বশেষ মুক্তিপ্রাপ্ত সিনেমা ছিল ‘রাধে’, যে সিনেমায় অভিনয় করতে দেখা গেছে সালমান খানকে। এছাড়াও অভিনেতার প্রযোজনা সংস্থার আরো দুটি সিনেমা ‘স্পাইডার’ এবং ‘বিজয় কান্তস্বামী’, মুক্তি পেতে চলেছে আগামী বছরগুলিতে। তবে ব্যর্থ অভিনেতা হয়েও সোহেল বর্তমানে ৩৩৩ কোটি টাকার মালিক, যা অনেক সফল অভিনেতাও হতে পারেন না।
শোলে, দিওয়ার ইত্যাদি সিনেমার লেখক সেলিম খানের ছোট ছেলে সোহেল খান। ১৯৯৭ সালে 'আউজার' নামক একটি সিনেমার মাধ্যমে পরিচালক হিসেবে বলিউডে আত্মপ্রকাশ করেছিলেন তিনি। সোহেল খান পরিচালিত এই ছবিতে প্রধান ভূমিকায় অভিনয় করেন সালমান খান এবং সঞ্জয় কাপুর। পরিচালক হিসেবে কাজ শুরু করলেও পরবর্তীকালে তিনি অভিনেতা হয়েছিলেন। ২০০২ সালে 'মেনে দিল তুজকো দিয়া' একটি সিনেমার মাধ্যমে হিন্দি ছবির জগতে আত্মপ্রকাশ করেন সোহেল খান। বক্স অফিসে এই সিনেমা তো মুখ থুবড়ে পড়ে। এরপর পরপর পাঁচটি ছবিতে নায়ক হিসেবে কাজ করলেও একটিও ভালো ব্যবসা করতে পারেনি। সোহেল খান সফল প্রথম সিনেমার মুখ দেখেন ২০০৫ সালে। ওই বছর মুক্তি পায়, ম্যানে পেয়ার কিউ কিয়া। এই সিনেমাটি ভালো ব্যবসা করেছিল অবশ্য তার পুরো কৃতিত্ব ছিল সালমান খানের। এছাড়া এই ছবিতে অভিনয় করেছিলেন ক্যাটরিনা কাইফ এবং সুস্মিতা সেন। এই সিনেমার সাফল্যের ঠিক পরেই সোহেল খানের আরো তিনটি ছবি ব্যর্থ হয়।
সোহেল খানের এখনো পর্যন্ত প্রায় ২০ টি সিনেমা ফ্লপ হয়েছে যার মধ্যে অন্যতম হলো ‘ম্যায় আর মিসেস খান্না’, ‘গড তুসি গ্রেট হো’, ‘ফাইট ক্লাব’, ‘ডু নট ডিস্টার্ব’, ‘সালাম ই ইসক’। এই মুহূর্তে সোহেল আর কোন সিনেমায় অভিনয় করছেন না বরং তিনি একজন পরিচালক এবং প্রযোজক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে চান বলিউডে।সোহেলের প্রোডাকশন হাউসের সর্বশেষ মুক্তিপ্রাপ্ত সিনেমা ছিল ‘রাধে’, যে সিনেমায় অভিনয় করতে দেখা গেছে সালমান খানকে। এছাড়াও অভিনেতার প্রযোজনা সংস্থার আরো দুটি সিনেমা ‘স্পাইডার’ এবং ‘বিজয় কান্তস্বামী’, মুক্তি পেতে চলেছে আগামী বছরগুলিতে। তবে ব্যর্থ অভিনেতা হয়েও সোহেল বর্তমানে ৩৩৩ কোটি টাকার মালিক, যা অনেক সফল অভিনেতাও হতে পারেন না।
No comments:
please do not enter any spam link in the comment box