অক্ষয় কুমার। বর্তমানে বলিউডের রাজা তিনি। বছরে একাধিক ছবিতে অভিনয় করেন। কোনটি হিট, কোনোটি বা সুপারহিট। আজ যিনি বলিউডের রাজত্ব করছেন, তাঁর শুরুটা এত সাবলীল ছিল না। নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলে। ফলে পরিবারের সকলেই আশা করেছিলেন সংসারে হাল ধরবেন অক্ষয় ভাটিয়া। তবে একটা সময়ের পর পরিবারের সকলেই আশা ছেড়ে দিয়েছিলেন। তখন অক্ষয় কুমার ভেবেও দেখেননি তিনি অভিনয় জগতে আসবেন। এত নাম কামাবেন, এত অর্থ উপার্জন করবেন। সবটাই ছিল তাঁর ভাগ্যে। যা তিনি নিজেও জানতেন না। তাই কেরিয়ারের শুরুটা ঝড়ের মুখে পড়তে হয়েছিল তাঁকে বারবার। কখনো মার্শাল। আটের শিক্ষক। আবার কখনো গয়নার দোকানে কাজ এইভাবে কর্মজীবন শুরু হয়েছিল অক্ষয় কুমারের। আজ তিনি কয়েক হাজার কোটি টাকার মালিক। তবে বলিউডের অন্যতম স্তম্ভ অক্ষয় কুমারের ক্যারিয়ার শুরুর কাহিনী আপনার চোখও ভিজিয়ে দিতে পারে।
একটি সাক্ষাৎকারে অক্ষয় কুমার জানিয়েছিলেন, তিনি বেশ কিছু বাচ্চাকে মার্শাল আর্টের ট্রেনিং দিতেন। তাদের মধ্যে একজনের অভিভাবক অক্ষয় কুমারকে একটি বিজ্ঞাপনে কাজ করার প্রস্তাব দিয়েছিলেন। অক্ষয় কুমার তখন বিষয়টি ভালোভাবে বোঝেন নি। কাজ করতে গিয়েছিলেন টাকার জন্য। গিয়ে দেখলেন কটা ছবি তুলে তিনি খাবারও পেলেন, ৫০০০ টাকাও পেলেন। কিন্তু কোন পরিশ্রম করতে হলো না। তখন তিনি স্থির করেন এবার থেকে মডেলিং করবেন। সেই শুরু।
মডেলিং থেকে ধীরে ধীরে অভিনেতা হওয়ার ইচ্ছা মনের মধ্যে জাগ্রত হয়। কিন্তু প্রযোজকদের অফিসে গিয়ে কাজ চাইতে গেলে ভালো পোর্টফোলিও বানানো প্রয়োজন। যদিও নানা ধরনের পোশাক পড়ে ছবি তুলতে গেলে অনেক টাকা প্রয়োজন। তখন অক্ষয় কুমারের কাছে এত টাকা ছিল না। বাইরে কোথাও সমুদ্র সৈকতে ছবি তুলবেন, সেই মত একটা বাড়ির দরজার সামনে দাঁড়িয়ে ছবি তুলতে গেলে ভেতর থেকে বেরিয়ে আসে নিরাপত্তা রক্ষী। অনুমতি ছাড়া কেন এসব করা হচ্ছে? প্রশ্ন করেন তিনি। শুধু তাই নয়, সেখান থেকে তাড়িয়ে দেওয়া হয় অক্ষয় ও তাঁর চিত্র গ্রাহককে। সেই দিন সেই মুহূর্তে অক্ষয় কুমার ঠিক করে ফেলেছিলেন, এই বাড়িটি তিনি কিনবেন। বর্তমানে মুম্বাইয়ের সমুদ্র সৈকতের সেই বাড়িতেই থাকেন অক্ষয় কুমার। নিজের পরিশ্রমে প্রমাণ করে দিয়েছেন, তিনি চাইলেই পারেন। পেরেওছেন।
একটি সাক্ষাৎকারে অক্ষয় কুমার জানিয়েছিলেন, তিনি বেশ কিছু বাচ্চাকে মার্শাল আর্টের ট্রেনিং দিতেন। তাদের মধ্যে একজনের অভিভাবক অক্ষয় কুমারকে একটি বিজ্ঞাপনে কাজ করার প্রস্তাব দিয়েছিলেন। অক্ষয় কুমার তখন বিষয়টি ভালোভাবে বোঝেন নি। কাজ করতে গিয়েছিলেন টাকার জন্য। গিয়ে দেখলেন কটা ছবি তুলে তিনি খাবারও পেলেন, ৫০০০ টাকাও পেলেন। কিন্তু কোন পরিশ্রম করতে হলো না। তখন তিনি স্থির করেন এবার থেকে মডেলিং করবেন। সেই শুরু।
মডেলিং থেকে ধীরে ধীরে অভিনেতা হওয়ার ইচ্ছা মনের মধ্যে জাগ্রত হয়। কিন্তু প্রযোজকদের অফিসে গিয়ে কাজ চাইতে গেলে ভালো পোর্টফোলিও বানানো প্রয়োজন। যদিও নানা ধরনের পোশাক পড়ে ছবি তুলতে গেলে অনেক টাকা প্রয়োজন। তখন অক্ষয় কুমারের কাছে এত টাকা ছিল না। বাইরে কোথাও সমুদ্র সৈকতে ছবি তুলবেন, সেই মত একটা বাড়ির দরজার সামনে দাঁড়িয়ে ছবি তুলতে গেলে ভেতর থেকে বেরিয়ে আসে নিরাপত্তা রক্ষী। অনুমতি ছাড়া কেন এসব করা হচ্ছে? প্রশ্ন করেন তিনি। শুধু তাই নয়, সেখান থেকে তাড়িয়ে দেওয়া হয় অক্ষয় ও তাঁর চিত্র গ্রাহককে। সেই দিন সেই মুহূর্তে অক্ষয় কুমার ঠিক করে ফেলেছিলেন, এই বাড়িটি তিনি কিনবেন। বর্তমানে মুম্বাইয়ের সমুদ্র সৈকতের সেই বাড়িতেই থাকেন অক্ষয় কুমার। নিজের পরিশ্রমে প্রমাণ করে দিয়েছেন, তিনি চাইলেই পারেন। পেরেওছেন।
No comments:
please do not enter any spam link in the comment box