কালে কালে বেলা অনেক হল। ৭৮ বসন্ত পার করে ফেলেছেন অভিনেতা দীপঙ্কর দে। আপাতত সিনেমা জগত থেকে নিজেকে কিছুটা দূরে রেখেছেন। ব্যক্তিগত জীবনে প্রথম স্ত্রীর থেকে আলাদা হওয়ার পর দোলন রায়ের সঙ্গে সংসার পেতেছেন তিনি। দোলন রায় ২৬ বছরের ছোট। এই অসমবয়সী বিবাহ নিয়ে চর্চা তো কম হয়নি। কিন্তু সে সবকে তোয়াক্কা না করে নিজের জীবন নিয়ে বেজায় ব্যস্ত দীপঙ্কর দে। তাঁর গোটা জীবনটাই বেশ বর্ণময়। ছাত্র জীবনেও তিনি ছিলেন অনেক মেধাবী। এমন মেধাবী ছাত্রকে একবার প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে তাড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল। মানে ট্রান্সফার সার্টিফিকেট ধরিয়ে দেওয়া হয় দীপঙ্কর দের হাতে। কি ঘটেছিল?
অনেক সাক্ষাৎকারে দীপঙ্কর দে বলেছেন, দ্বাদশ শ্রেণী পাশ করার পর প্রেসিডেন্সি কলেজে ভর্তি হয়েছিলেন তিনি। কিন্তু কলেজ জীবনে প্রবেশ করার পর গায়ে হাওয়া লাগিয়ে ঘুরে বেড়াতেন। কলেজ স্ট্রিট চত্বর ছিল তাঁর আড্ডা দেওয়া জায়গা। অল্প কিছুদিনের মধ্যেই একাধিক বান্ধবীও জুটিয়ে ফেলেন সুদর্শন দীপঙ্কর দে। পড়াশোনা থেকে এক প্রকার মন উঠে গিয়েছিল। তারই ফল মিলেছিল পরীক্ষার রেজাল্টে। অংকে ডাহা ফেল করেন তিনি। শুধু তাই নয় ,পাশ করতে পারেননি ইন্ডিয়ান ইকোনমিক্স। এরপরই কলেজ থেকে টিসি দিয়ে দেওয়া হয় ওই অভিনেতাকে । সেখান থেকে গিয়ে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি হয়েছিলেন তিনি। সেখানেই পাঁচ বছর পড়াশোনা করেন। তবে কলেজ জীবনের প্রসঙ্গ উঠলে প্রেসিডেন্সি সম্পর্কে নস্টালজিক হয়ে পড়েন দীপঙ্কর দে।
বহু গুণের অধিকারী এই মানুষটি একটা সময় জ্যোতিষ চর্চা করতেন। জ্যোতিষী হিসেবে বাংলা সিনেমা ইন্ডাস্ট্রিতে বেশ খ্যাতি ছিল তাঁর। ভাগ্য গণনা করা বা হাত দেখে ভবিষ্যৎ বলে দেওয়া এসব খুব সহজেই করতে পারতেন। শোনা যায়, মিঠুন চক্রবর্তীর ছেলে মিমোর জন্ম ছক তিনি বানিয়ে দিয়েছিলেন। দোলন রায় একটি সাক্ষাৎকারে জানিয়েছিলেন, ১৯৯৭ সালে তাঁর সঙ্গে দীপঙ্কর দের আলাপ হওয়ার পর অভিনেতা জ্যোতিষ চর্চা ছেড়ে দিয়েছিলেন। বিজ্ঞানের পথ বেছে নিয়েছিলেন। দীর্ঘদিন লিভ ইন করার পর ২০২০ সালের রেজিস্ট্রি করে বিয়ে হয় দীপঙ্কর দে ও দোলন রায়ের। দোলন রায় তাঁর দ্বিতীয় স্ত্রী। আগের স্ত্রী ছিলেন একজন অ্যাংলো ইন্ডিয়ান। তাঁদের দুটি মেয়ে আছে। কিছুদিন আগে বড় মেয়ে মারা যাওয়ার পর অভিনেতা রীতিমতো ভেঙে পড়েছিলেন। সেই সময় পাশে দাঁড়িয়ে ছিলেন দ্বিতীয় স্ত্রী দোলন রায়।
অনেক সাক্ষাৎকারে দীপঙ্কর দে বলেছেন, দ্বাদশ শ্রেণী পাশ করার পর প্রেসিডেন্সি কলেজে ভর্তি হয়েছিলেন তিনি। কিন্তু কলেজ জীবনে প্রবেশ করার পর গায়ে হাওয়া লাগিয়ে ঘুরে বেড়াতেন। কলেজ স্ট্রিট চত্বর ছিল তাঁর আড্ডা দেওয়া জায়গা। অল্প কিছুদিনের মধ্যেই একাধিক বান্ধবীও জুটিয়ে ফেলেন সুদর্শন দীপঙ্কর দে। পড়াশোনা থেকে এক প্রকার মন উঠে গিয়েছিল। তারই ফল মিলেছিল পরীক্ষার রেজাল্টে। অংকে ডাহা ফেল করেন তিনি। শুধু তাই নয় ,পাশ করতে পারেননি ইন্ডিয়ান ইকোনমিক্স। এরপরই কলেজ থেকে টিসি দিয়ে দেওয়া হয় ওই অভিনেতাকে । সেখান থেকে গিয়ে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি হয়েছিলেন তিনি। সেখানেই পাঁচ বছর পড়াশোনা করেন। তবে কলেজ জীবনের প্রসঙ্গ উঠলে প্রেসিডেন্সি সম্পর্কে নস্টালজিক হয়ে পড়েন দীপঙ্কর দে।
বহু গুণের অধিকারী এই মানুষটি একটা সময় জ্যোতিষ চর্চা করতেন। জ্যোতিষী হিসেবে বাংলা সিনেমা ইন্ডাস্ট্রিতে বেশ খ্যাতি ছিল তাঁর। ভাগ্য গণনা করা বা হাত দেখে ভবিষ্যৎ বলে দেওয়া এসব খুব সহজেই করতে পারতেন। শোনা যায়, মিঠুন চক্রবর্তীর ছেলে মিমোর জন্ম ছক তিনি বানিয়ে দিয়েছিলেন। দোলন রায় একটি সাক্ষাৎকারে জানিয়েছিলেন, ১৯৯৭ সালে তাঁর সঙ্গে দীপঙ্কর দের আলাপ হওয়ার পর অভিনেতা জ্যোতিষ চর্চা ছেড়ে দিয়েছিলেন। বিজ্ঞানের পথ বেছে নিয়েছিলেন। দীর্ঘদিন লিভ ইন করার পর ২০২০ সালের রেজিস্ট্রি করে বিয়ে হয় দীপঙ্কর দে ও দোলন রায়ের। দোলন রায় তাঁর দ্বিতীয় স্ত্রী। আগের স্ত্রী ছিলেন একজন অ্যাংলো ইন্ডিয়ান। তাঁদের দুটি মেয়ে আছে। কিছুদিন আগে বড় মেয়ে মারা যাওয়ার পর অভিনেতা রীতিমতো ভেঙে পড়েছিলেন। সেই সময় পাশে দাঁড়িয়ে ছিলেন দ্বিতীয় স্ত্রী দোলন রায়।
No comments:
please do not enter any spam link in the comment box