Laboni Sarkar and Kaushik Banerjee married life: প্রথম বিয়ে ছিল দুর্বিষহ! বিবাহিত জীবনে চরম অশান্তিতে ভুগেছেন কৌশিক-লাবণী
বাংলা সিনেমা জগতের স্বনামধন্য অভিনেতা অভিনেত্রী হলেন কৌশিক ব্যানার্জি এবং লাবনী সরকার। একসময় সিনেমাতে চুটিয়ে অভিনয় করেছেন দুজনে। এখন অবশ্য সিনেমার থেকে সিরিয়ালে বেশি দেখা যাচ্ছে তাঁদের। বেশ কয়েক বছর আগে দুজনে বিয়ে করেন। এখন তাঁরা টলিউডের সুখী দম্পতিদের মধ্যে অন্যতম। কিন্তু এই সুখ এক দিনে আসেনি। পিছনে লুকিয়ে আছে যন্ত্রণাময় অতীত।
কৌশিক এবং লাবনী প্রত্যেকের এটা দুটি বিয়ে। দুই তারকার প্রথম বিয়ে চূড়ান্ত অসফল হয়েছিল। অভিনেতা কৌশিক ব্যানার্জির প্রথম স্ত্রী প্রয়াত গায়ক শ্যামল মিত্রের কন্যা মনোবীণা মিত্র। মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে মনোবীণা এখন মানসিক হাসপাতালে ভর্তি। তাঁদের একমাত্র ছেলে সুস্নাত ব্যানার্জি। তিনি অবশ্য বাবার কাছেই থাকেন।
স্ত্রী হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার পর থেকে ছেলেকে নিজের কাছে রেখে মানুষ করেছেন কৌশিক ব্যানার্জি। তাঁর ছেলে লাবনীকেই মা হিসেবে চেনেন। লাবনী সরকারও এটা দ্বিতীয় বিয়ে। প্রথম স্বামীর নাম গৌতম সরকার। কিন্তু প্রথম বিবাহিত জীবন সুখের হয়নি। একদিকে সাংসারিক অশান্তি, অন্যদিকে বাবার মৃত্যু। ক্রমশ হতাশার অন্ধকারে তলিয়ে যাচ্ছিলেন লাবনী সরকার। ঠিক তখনই কৌশিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে একটি যাত্রাপালায় অভিনয় করতে গিয়ে দুজনের আলাপ হয়। কৌশিক এবং লাবনী দুজনেই আগের সম্পর্ক থেকে বেরিয়ে আসতে চাইছিলেন। দাম্পত্য জীবনে অতিষ্ঠ দুই মানুষ একে অপরের সান্নিধ্য পেলেন, বন্ধুত্ব হল গভীর, তখন তারা বিয়ের সিদ্ধান্ত নিলেন। কৌশিকের ছেলেকে লাবনী নিজের সন্তানের মতই ভালোবাসা দিয়েছেন। কৌশিকের কথায়, তাঁর ছেলে দশ বছর বয়স থেকেই লাবনীকে মা হিসেবে চেনে। তাই নিজের প্রকৃত মায়ের কথা মনে পড়ে না তাঁর।
অন্যদিকে লাবনীর কথায়, কৌশিকের মত মানুষ পৃথিবীতে পাওয়া দুর্লভ। শুধু লাবনী একা নন, কৌশিক যে একজন অসামান্য মানুষ তা বাংলা ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির অনেকেই মানেন। ভিলেন হিসেবে তাকে অপছন্দ করেন সাধারণ মানুষ। তিনি হলেন বাংলা সিনেমার ‘প্রাণ’ (বলিউডের দাপুটে ভিলেন)। বলিউডের প্রাণ এবং বাংলার কৌশিকের মধ্যে মিল এই যে তারা দুঁদে খলনায়ক পর্দায়, তবে বাস্তবে তাদের থেকে ভালো মানুষ আর হয় না।
কৌশিক এবং লাবনী প্রত্যেকের এটা দুটি বিয়ে। দুই তারকার প্রথম বিয়ে চূড়ান্ত অসফল হয়েছিল। অভিনেতা কৌশিক ব্যানার্জির প্রথম স্ত্রী প্রয়াত গায়ক শ্যামল মিত্রের কন্যা মনোবীণা মিত্র। মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে মনোবীণা এখন মানসিক হাসপাতালে ভর্তি। তাঁদের একমাত্র ছেলে সুস্নাত ব্যানার্জি। তিনি অবশ্য বাবার কাছেই থাকেন।
স্ত্রী হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার পর থেকে ছেলেকে নিজের কাছে রেখে মানুষ করেছেন কৌশিক ব্যানার্জি। তাঁর ছেলে লাবনীকেই মা হিসেবে চেনেন। লাবনী সরকারও এটা দ্বিতীয় বিয়ে। প্রথম স্বামীর নাম গৌতম সরকার। কিন্তু প্রথম বিবাহিত জীবন সুখের হয়নি। একদিকে সাংসারিক অশান্তি, অন্যদিকে বাবার মৃত্যু। ক্রমশ হতাশার অন্ধকারে তলিয়ে যাচ্ছিলেন লাবনী সরকার। ঠিক তখনই কৌশিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে একটি যাত্রাপালায় অভিনয় করতে গিয়ে দুজনের আলাপ হয়। কৌশিক এবং লাবনী দুজনেই আগের সম্পর্ক থেকে বেরিয়ে আসতে চাইছিলেন। দাম্পত্য জীবনে অতিষ্ঠ দুই মানুষ একে অপরের সান্নিধ্য পেলেন, বন্ধুত্ব হল গভীর, তখন তারা বিয়ের সিদ্ধান্ত নিলেন। কৌশিকের ছেলেকে লাবনী নিজের সন্তানের মতই ভালোবাসা দিয়েছেন। কৌশিকের কথায়, তাঁর ছেলে দশ বছর বয়স থেকেই লাবনীকে মা হিসেবে চেনে। তাই নিজের প্রকৃত মায়ের কথা মনে পড়ে না তাঁর।
নতুন জীবনে সুখে দাম্পত্য জীবন অতিবাহিত করছেন কৌশিক- লাবনী
তবে দ্বিতীয় বিয়েতে কিন্তু ভীষণ সুখী হয়েছেন দুজনেই। সিঙ্গেল বাবা হিসেবে ছেলের দায়িত্ব নিলেও মায়ের অভাব যে থেকে যাচ্ছে তা বেশ টের পাচ্ছিলেন কৌশিক। তার কথায়, “শুটিংয়ের ফাঁকে বাড়িতে এসে দেখে যেতাম ছেলে খেয়েছে কি না। আমি বিশ্বাস করি, মায়ের অভাব বাবা কোনওদিন পূরণ করতে পারেন না। সেটা মা-ই পারেন।”অন্যদিকে লাবনীর কথায়, কৌশিকের মত মানুষ পৃথিবীতে পাওয়া দুর্লভ। শুধু লাবনী একা নন, কৌশিক যে একজন অসামান্য মানুষ তা বাংলা ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির অনেকেই মানেন। ভিলেন হিসেবে তাকে অপছন্দ করেন সাধারণ মানুষ। তিনি হলেন বাংলা সিনেমার ‘প্রাণ’ (বলিউডের দাপুটে ভিলেন)। বলিউডের প্রাণ এবং বাংলার কৌশিকের মধ্যে মিল এই যে তারা দুঁদে খলনায়ক পর্দায়, তবে বাস্তবে তাদের থেকে ভালো মানুষ আর হয় না।
No comments:
please do not enter any spam link in the comment box