Jyoti Basu`s Grand Son-In-Law: জ্যোতি বসুর নাতনিকে বিয়ে! বলিউডের এই কুখ্যাত ভিলেন আসলে বাংলার জামাই
হিন্দি সিনেমা (bollywood) জগতে এমন অনেক অভিনেতা আছেন যাদের গৃহিণী একজন বাঙালি। তেমনই একজন অভিনেতা শরদ কাপুর (sharad kapoor)। যিনি বলিউডে হিরো হিসেবে নিজের ক্যারিয়ার গড়ে তুলতে পারেননি। তবে ভিলেন হিসেবে তিনি বিরাট সফল। তাঁর আরেকটি পরিচয় তিনি বাংলার প্রাক্তন সিপিএম নেতা তথা প্রয়াত মুখ্যমন্ত্রী জ্যোতি বসুর নাত জামাই। বিয়ে করেছেন জ্যোতি বসুর নাতনি কোয়েল বসুকে।
অবাঙালি হলেও এই বাংলার সঙ্গে শরদ কাপুরের জন্মের টান। ১৯৭৬ সালে ১৩ই ফেব্রুয়ারি কলকাতায় জন্মগ্রহণ করেন তিনি। ছোট থেকেই অভিনেতা হওয়ার স্বপ্ন দেখতেন। যদিও পরিবারের কেউ সিনেমা লাইনের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন না। অভিনেতা হওয়ার জন্য পরিবারের সম্মতি আদায় করেছিলেন তিনি। নব্বইয়ের দশকে মুম্বাইয়ে পাড়ি দিয়েছিলেন অভিনেতা হওয়ার স্বপ্ন নিয়ে। তবে প্রথম ছয় মাস তাঁকে রাস্তায় রাস্তায় ঘুরতে হয়েছে। এইভাবে লড়াই করতে করতে একটা সময় হাল ছেড়ে দিয়েছিলেন। কলকাতায় ফিরে আসার কথা ভাবতে শুরু করেন। তখনই তাঁর কাছে 'স্বাভিমান' সিরিয়ালে কাজ করার সুযোগ আসে। এর পরই ভাগ্যের চাকা ঘুরে যায়। নজরে পড়েন পরিচালক মহেশ ভাটের।
শরদ কাপুরের অভিনয় জীবন শুরু হয় ১৯৯৬ সালে। তিনি মহেশ ভাটের দস্তক ছবিতে নায়কের চরিত্রে অভিনয় করার সুযোগ পান। নায়িকা ছিলেন সুস্মিতা সেন। এরপর তিনি আরো বেশ কিছু ছবিতে অভিনয় করেছিলেন। কিন্তু সেই সাফল্য কিছুতেই হাতে আসছিল না। এরপর ভিলেন হিসেবে কয়েকটি ছবিতে আত্মপ্রকাশ করেন। জোশ, চাহাত, তামান্না, হাতিয়ার, চোট, লাল সেলাম, জিন্দা দিল সহ প্রায় ৪৩ টি সিনেমাতে অভিনয় করেছেন। বাংলায় অচেনা অতিথি, কালো চিতা সহ বেশ কিছু ছবিতে তাঁকে দেখা গিয়েছিল। কিন্তু অভিনেতা হিসেবে বিরাট সফল তিনি হতে পারেননি। ২০০৮ সালে খবরের শিরোনাম দখল করে নেন শরদ কাপুর এবং কোয়েল বসু। বাংলার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী জ্যোতি বসুর নাতনী কোয়েল এবং শরদ ওই বছরই বিয়ে করেন। তাদের মধ্যে নাকি দীর্ঘদিনের প্রেম ছিল। ওই সময় তাদের বিয়ের খবর হয়ে ওঠে টক অফ দ্য টাউন।একের পর এক ছবি করেও যখন বলিউডে সেভাবে সাফল্য ধরা দিচ্ছিল না তখন শেষমেষ অভিনয় ছেড়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন শরদ। তিনি একটি রেস্তোরাঁর ব্যবসা শুরু করেন। এর থেকে তিনি বেশ ভালই আয় করেন এখন। এখন তিনি একজন সফল ব্যবসায়ী হিসেবে নিজের নতুন পরিচয় করেছেন। মুম্বাইয়ের পাশাপাশি বেঙ্গালুরুতেও তার রেস্তোরাঁ রয়েছে।
অবাঙালি হলেও এই বাংলার সঙ্গে শরদ কাপুরের জন্মের টান। ১৯৭৬ সালে ১৩ই ফেব্রুয়ারি কলকাতায় জন্মগ্রহণ করেন তিনি। ছোট থেকেই অভিনেতা হওয়ার স্বপ্ন দেখতেন। যদিও পরিবারের কেউ সিনেমা লাইনের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন না। অভিনেতা হওয়ার জন্য পরিবারের সম্মতি আদায় করেছিলেন তিনি। নব্বইয়ের দশকে মুম্বাইয়ে পাড়ি দিয়েছিলেন অভিনেতা হওয়ার স্বপ্ন নিয়ে। তবে প্রথম ছয় মাস তাঁকে রাস্তায় রাস্তায় ঘুরতে হয়েছে। এইভাবে লড়াই করতে করতে একটা সময় হাল ছেড়ে দিয়েছিলেন। কলকাতায় ফিরে আসার কথা ভাবতে শুরু করেন। তখনই তাঁর কাছে 'স্বাভিমান' সিরিয়ালে কাজ করার সুযোগ আসে। এর পরই ভাগ্যের চাকা ঘুরে যায়। নজরে পড়েন পরিচালক মহেশ ভাটের।
শরদ কাপুরের অভিনয় জীবন শুরু হয় ১৯৯৬ সালে। তিনি মহেশ ভাটের দস্তক ছবিতে নায়কের চরিত্রে অভিনয় করার সুযোগ পান। নায়িকা ছিলেন সুস্মিতা সেন। এরপর তিনি আরো বেশ কিছু ছবিতে অভিনয় করেছিলেন। কিন্তু সেই সাফল্য কিছুতেই হাতে আসছিল না। এরপর ভিলেন হিসেবে কয়েকটি ছবিতে আত্মপ্রকাশ করেন। জোশ, চাহাত, তামান্না, হাতিয়ার, চোট, লাল সেলাম, জিন্দা দিল সহ প্রায় ৪৩ টি সিনেমাতে অভিনয় করেছেন। বাংলায় অচেনা অতিথি, কালো চিতা সহ বেশ কিছু ছবিতে তাঁকে দেখা গিয়েছিল। কিন্তু অভিনেতা হিসেবে বিরাট সফল তিনি হতে পারেননি। ২০০৮ সালে খবরের শিরোনাম দখল করে নেন শরদ কাপুর এবং কোয়েল বসু। বাংলার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী জ্যোতি বসুর নাতনী কোয়েল এবং শরদ ওই বছরই বিয়ে করেন। তাদের মধ্যে নাকি দীর্ঘদিনের প্রেম ছিল। ওই সময় তাদের বিয়ের খবর হয়ে ওঠে টক অফ দ্য টাউন।একের পর এক ছবি করেও যখন বলিউডে সেভাবে সাফল্য ধরা দিচ্ছিল না তখন শেষমেষ অভিনয় ছেড়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন শরদ। তিনি একটি রেস্তোরাঁর ব্যবসা শুরু করেন। এর থেকে তিনি বেশ ভালই আয় করেন এখন। এখন তিনি একজন সফল ব্যবসায়ী হিসেবে নিজের নতুন পরিচয় করেছেন। মুম্বাইয়ের পাশাপাশি বেঙ্গালুরুতেও তার রেস্তোরাঁ রয়েছে।
No comments:
please do not enter any spam link in the comment box