হিন্দি সিনেমার বিখ্যাত ভিলেন কারা ? অনেক নাম উঠে আসবে। কিন্তু সেরা কয়েকজনের মধ্যে প্রাণ অন্যতম। প্রায় চার দশক ধরে সিনেমা জগতের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন তিনি। একটা সময় পর্দায় প্রাণকে দেখলে তেলে- বেগুনে জ্বলে উঠতেন দর্শকরা। বর্তমানে সিনেমা জগতে স্টারকিডদের রমরমা। তেমনি প্রাণের ছেলে সিনেমা জগতে সাফল্য পেতে চেয়েছিলেন। কিন্তু, ভাগ্য তাঁর সঙ্গ দেয়নি। ছেলেকে নিয়ে অনেক স্বপ্ন ছিল প্রাণের। জানেন কি প্রাণের ছেলে আসলে কে?
হিন্দি সিনেমার ভয়ঙ্কর ভিলেন হিসেবে একসময় পরিচিত ছিলেন প্রাণ। আবার অনেক ক্যারেকটার রোল করেছেন। তাঁর তিন ছেলেমেয়ে সুনীল সিকান্দ, অরবিন্দ সিকান্দ এবং পিঙ্কি সিকান্দও বাবার পথে চলতে চেয়েছিলেন। কিন্তু কেউ সেই উচ্চতায় পৌঁছাতে পারেননি। তবে তাঁরা আজ নিজ নিজ ক্ষেত্রে সফল। কাজ করে চলেছেন। অবশ্য লাইমলাইট থেকে তাঁরা অনেক দূরে। প্রাণের বড় ছেলে সুনীল সিকান্দ প্রথম জীবনে বেশ কিছু বলিউড মুভিতে সহকারী পরিচালক হিসেবে কাজ করেছিলেন। ধরমবীর, পরবারিশ, সুহাগ, ফারিস্তে ইত্যাদি বেশ কিছু ছবিতে ক্যামেরার পিছনে কাজ করেন। ১৯৯১ সালে ‘লক্ষ্মণরেখা’ নামের একটি ছবি পরিচালনা করেছিলেন। এই সিনেমায় অভিনয় করেন নাসিরুদ্দিন শাহ, জ্যাকি শ্রফ, সংগীতা বিজলানিরা। কিন্তু ছবিটি সুপারফ্লপ হয়। প্রথম ছবিতে ব্যর্থ হওয়ার পর সিনেমা পরিচালনা ছেড়ে দেন সুনীল। বিজ্ঞাপন পরিচালনার কাজে মন দেন। সিনেমাতে সফল না হলেও বিজ্ঞাপন জগতে তিনি নাম করেন। তবে বাবার মতো সফল অভিনেতা হওয়ার স্বপ্ন অধরা থেকে গিয়েছে।
সুনীল কিন্তু পরবর্তী দিনে ভারতের সেরা বিজ্ঞাপন চলচ্চিত্র নির্মাতাদের মধ্যে গণ্য হয়েছেন। তিনি আলিয়া ভাট, শ্রদ্ধা কাপুরদের জন্য বিজ্ঞাপনের পরিচালক হয়েছেন। বিভিন্ন জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক বিজ্ঞাপনে কাজ করেছেন তিনি। ২০০২ সালে একটি মিউজিক ভিডিও পরিচালনা করেছিলেন সুনীল। এরপর তিনি একটি বিনোদনমূলক চ্যানেলের প্রোমো প্রধান এবং সম্পাদক হিসেবে কাজ করেন। প্রাণ তাঁর ছেলের সাফল্য নিজের চোখে দেখে যেতে পেরেছেন। ২০১৩ সালে তাঁর মৃত্যু হয়। তখন তাঁর বয়স ৯৩ বছর। ২০২০ সালে তিন ছেলেমেয়ে মিলে বাবার শততম জন্মদিন পালন করেন। এমনিতে ক্যামেরার পিছনে দেখা গেলেও প্রাণের তিন ছেলেমেয়ে সেদিন এক হয়ে সবার সামনে আসেন।
হিন্দি সিনেমার ভয়ঙ্কর ভিলেন হিসেবে একসময় পরিচিত ছিলেন প্রাণ। আবার অনেক ক্যারেকটার রোল করেছেন। তাঁর তিন ছেলেমেয়ে সুনীল সিকান্দ, অরবিন্দ সিকান্দ এবং পিঙ্কি সিকান্দও বাবার পথে চলতে চেয়েছিলেন। কিন্তু কেউ সেই উচ্চতায় পৌঁছাতে পারেননি। তবে তাঁরা আজ নিজ নিজ ক্ষেত্রে সফল। কাজ করে চলেছেন। অবশ্য লাইমলাইট থেকে তাঁরা অনেক দূরে। প্রাণের বড় ছেলে সুনীল সিকান্দ প্রথম জীবনে বেশ কিছু বলিউড মুভিতে সহকারী পরিচালক হিসেবে কাজ করেছিলেন। ধরমবীর, পরবারিশ, সুহাগ, ফারিস্তে ইত্যাদি বেশ কিছু ছবিতে ক্যামেরার পিছনে কাজ করেন। ১৯৯১ সালে ‘লক্ষ্মণরেখা’ নামের একটি ছবি পরিচালনা করেছিলেন। এই সিনেমায় অভিনয় করেন নাসিরুদ্দিন শাহ, জ্যাকি শ্রফ, সংগীতা বিজলানিরা। কিন্তু ছবিটি সুপারফ্লপ হয়। প্রথম ছবিতে ব্যর্থ হওয়ার পর সিনেমা পরিচালনা ছেড়ে দেন সুনীল। বিজ্ঞাপন পরিচালনার কাজে মন দেন। সিনেমাতে সফল না হলেও বিজ্ঞাপন জগতে তিনি নাম করেন। তবে বাবার মতো সফল অভিনেতা হওয়ার স্বপ্ন অধরা থেকে গিয়েছে।
সুনীল কিন্তু পরবর্তী দিনে ভারতের সেরা বিজ্ঞাপন চলচ্চিত্র নির্মাতাদের মধ্যে গণ্য হয়েছেন। তিনি আলিয়া ভাট, শ্রদ্ধা কাপুরদের জন্য বিজ্ঞাপনের পরিচালক হয়েছেন। বিভিন্ন জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক বিজ্ঞাপনে কাজ করেছেন তিনি। ২০০২ সালে একটি মিউজিক ভিডিও পরিচালনা করেছিলেন সুনীল। এরপর তিনি একটি বিনোদনমূলক চ্যানেলের প্রোমো প্রধান এবং সম্পাদক হিসেবে কাজ করেন। প্রাণ তাঁর ছেলের সাফল্য নিজের চোখে দেখে যেতে পেরেছেন। ২০১৩ সালে তাঁর মৃত্যু হয়। তখন তাঁর বয়স ৯৩ বছর। ২০২০ সালে তিন ছেলেমেয়ে মিলে বাবার শততম জন্মদিন পালন করেন। এমনিতে ক্যামেরার পিছনে দেখা গেলেও প্রাণের তিন ছেলেমেয়ে সেদিন এক হয়ে সবার সামনে আসেন।
No comments:
please do not enter any spam link in the comment box