মীর আফসার আলি। এই নামের সঙ্গে বাঙ্গালিরা তেমন পরিচিত নাও হতে পারেন। তবে রেডিও জকি মীর বা মিরাক্কেলের মীর। এই নামগুলির সঙ্গে প্রত্যেকের পরিচয় আছে। একজন সফল রেডিও জকি হিসেবে তাঁর খ্যাতি ছড়িয়ে পড়েছে বাংলার বাইরেও। এখন অবশ্য রেডিওকে বিদায় জানিয়েছেন। কিন্তু অডিওকে বিদায় জানাননি। দু’বছর আগে রেডিও মিরচি ছেড়েছেন। এখন ইউটিউব চ্যানেল খুলেছেন। সেখানে প্রতি সপ্তাহে বাংলা সাহিত্যের কালজয়ী সৃষ্টিগুলি তুলে ধরেন। যা লক্ষ লক্ষ মানুষ শোনেন। মীরকে তো সবাই চেনেন। কিন্তু তাঁর পরিবার সম্পর্কে কতটুকু ধারণা আছে আপনাদের ? সম্প্রতি বিবাহ বার্ষিকী উপলক্ষে নিজের স্ত্রীর ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেছেন মীর। তাঁর স্ত্রী আসলে কে জানেন ?
মীরের স্ত্রীর নাম সোমা ভট্টাচার্য। পেশায় তিনি একজন চিকিৎসক। ২৭ বছর হয়ে গিয়েছে তাঁদের বিয়ের। তার আগে বেশ কয়েক বছর প্রেম পর্ব চলে। সেই কাহিনীও সিনেমার গল্পের থেকে কম কিছু নয়। আসলে সোমা ছিলেন মীরের কণ্ঠের খুব ভক্ত। মীর তখন আকাশবাণীতে অনুষ্ঠান করতেন। সোমা ছিলেন নীল রতন সরকার মেডিক্যাল কলেজের ছাত্রী। মীরের ভক্ত সোমা একদিন রেডিওতে ফ্যান লেটার পাঠিয়েছিলেন। সেটা রেডিওতে পড়ে শোনান মীর। তারপর সোমাকে শিশু চলচ্চিত্র উৎসবের একটি টিকিট দেওয়া হয়েছিল। সেখানেই সামনাসামনি আলাপ হয় দু’জনের। প্রথমে বন্ধুত্ব। তারপর প্রেম। বেশ কয়েক বছর প্রেম করার পর বিয়ের সিদ্ধান্ত নেন দু’জনে। মীর ও সোমার বিয়ে হয়েছিল খুব সাধারণভাবে। কয়েকজন বন্ধুর উপস্থিতিতে রেজিস্ট্রি বিয়ে করেন। মেনুতে ছিল সিঙ্গারা, চানাচুর, মিষ্টি ও কোল্ড ড্রিঙ্কস। এরপর হিন্দু মতেও বিয়ে হয়। আসলে তখন দু’জনের আর্থিক পরিস্থিতি ভালো ছিল না। ভালোবাসাকে বিয়ের মাধ্যমে মান্যতা দিলেও থাকার বাসা ছিল না। বাধ্য হয়ে কলকাতায় বাড়ি ভাড়া নেন। সেই থেকে পথ চলা শুরু।
মীরের স্ত্রীর নাম সোমা ভট্টাচার্য। পেশায় তিনি একজন চিকিৎসক। ২৭ বছর হয়ে গিয়েছে তাঁদের বিয়ের। তার আগে বেশ কয়েক বছর প্রেম পর্ব চলে। সেই কাহিনীও সিনেমার গল্পের থেকে কম কিছু নয়। আসলে সোমা ছিলেন মীরের কণ্ঠের খুব ভক্ত। মীর তখন আকাশবাণীতে অনুষ্ঠান করতেন। সোমা ছিলেন নীল রতন সরকার মেডিক্যাল কলেজের ছাত্রী। মীরের ভক্ত সোমা একদিন রেডিওতে ফ্যান লেটার পাঠিয়েছিলেন। সেটা রেডিওতে পড়ে শোনান মীর। তারপর সোমাকে শিশু চলচ্চিত্র উৎসবের একটি টিকিট দেওয়া হয়েছিল। সেখানেই সামনাসামনি আলাপ হয় দু’জনের। প্রথমে বন্ধুত্ব। তারপর প্রেম। বেশ কয়েক বছর প্রেম করার পর বিয়ের সিদ্ধান্ত নেন দু’জনে। মীর ও সোমার বিয়ে হয়েছিল খুব সাধারণভাবে। কয়েকজন বন্ধুর উপস্থিতিতে রেজিস্ট্রি বিয়ে করেন। মেনুতে ছিল সিঙ্গারা, চানাচুর, মিষ্টি ও কোল্ড ড্রিঙ্কস। এরপর হিন্দু মতেও বিয়ে হয়। আসলে তখন দু’জনের আর্থিক পরিস্থিতি ভালো ছিল না। ভালোবাসাকে বিয়ের মাধ্যমে মান্যতা দিলেও থাকার বাসা ছিল না। বাধ্য হয়ে কলকাতায় বাড়ি ভাড়া নেন। সেই থেকে পথ চলা শুরু।
দু’জন থেকে তিন জন হয়েছেন। তাঁদের একমাত্র মেয়ের নাম মুস্কান। স্ত্রী ও মেয়েকে নিয়ে ভালো মন্দ মিশিয়ে ২৭ বছর কাটিয়ে দিলেন মীর। রেডিওর ‘ম্যাজিক ম্যান’। যদিও রেডিওর সঙ্গে সম্পর্ক দুই বছর আগেই ঘুচে গিয়েছে। এখন ইউটিউবে ‘গপ্পো মীরের ঠেক’-এ প্রতি সপ্তাহে আসর বসছে। কাজের পাশাপাশি বাড়িকেও সমান সময় দেন মীর। স্ত্রীকে নিয়ে বিবাহ বার্ষিকী ফ্রান্সে গিয়ে পালন করলেন। সেই ছবি শেয়ার করে মীর লিখেছেন, “শুভ বিবাহ বার্ষিকী ডাক্তার। ২৭ বছর, তারপর আর কে গোনে...”। সেই পোস্টের নীচে শুভেচ্ছা বার্তা জানিয়েছেন মীরের অসংখ্য অনুরাগী।
No comments:
please do not enter any spam link in the comment box