ডলি বসু। বাংলা সিরিয়াল-সিনেমা এবং নাটকের একজন দাপুটে অভিনেত্রী। তবে শুধু এইটুকু পরিচয় পর্যাপ্ত নয়। তাঁর অন্যতম পরিচিতি হল তিনি বাংলার অসংবাদী নেতা, মুখ্যমন্ত্রী প্রয়াত জ্যোতি বসুর বউমা। জ্যোতি বসুর ছেলে চন্দন বসুর সঙ্গে বিয়ে হয়েছিল তাঁর। যদিও সেই বিয়ে টেকেনি। এখন আর নিজেকে জ্যোতি বসুর ‘বউমা’ হিসেবে পরিচয় দিতে চান না ডলি বসু। বিচ্ছেদের পর অভিনয়কে পেশা হিসেবে গ্রহণ করেন। নাটক থেকে সিরিয়াল। সব ক্ষেত্রেই অবাধ বিচরণ তাঁর। কিন্তু বিগত কয়েক বছর ধরে আর তাঁকে সিরিয়ালে বা বড় পর্দায় দেখা যাচ্ছে না। কোথায় গেলেন তিনি ? তাহলে কী অভিনয়কে বিদায় জানালেন ? কোথায় কীভাবে দিন কাটছে তাঁর ?
‘রাশি’, ‘গোয়েন্দাগিন্নি’, ‘রাধা’ ইত্যাদি জনপ্রিয় সিরিয়ালে দেখা গিয়েছিল তাঁকে। বিশেষ করে ‘রাশি’ বিপুল জনপ্রিয় হয়েছিল তাঁর ভিলেন চরিত্র। ‘মন্দবাসার গল্প’, ‘অভিযান’, ‘অনুরণন’ ইত্যাদি কিছু ছবিতেও অভিনয় করেছেন। কিন্তু হঠাৎ করে কেন নিরুদ্দেশ হয়ে গেলেন গ্লামার জগত থেকে ? স্বাভাবিকভাবেই এই প্রশ্ন এখন সবার মনে উঠতে শুরু করেছে। মাঝে রটে ছিল, একাকীত্বে ভুগছেন ডলি বসু। যদিও এই খবরের তীব্র বিরোধিতা করেছেন তিনি। কিছুদিন আগেই একটি সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেন। তিনি লিখেছিলেন, সম্প্রতি একটি ভিডিওতে দেখেছেন তিনি নাকি একাকীত্বে ভুগছেন। এই খবর সম্পূর্ণ মিথ্যা। ছোট ছোট ছেলেমেয়েকে নিয়ে নাটকের মাধ্যমে দিব্যি দিন কেটে যাচ্ছে তাঁর। ডলি বসু লিখেছেন, “আমার সম্পর্কে মিথ্যা খবর শুনে আমি হাসব না কাঁদব, বুঝতে পারছিলাম না। আমি মোটেই একাকীত্বে ভুগছি না। আমার একটি ছোট নাটকের দল আছে। সেখানে বাচ্চাদের নিয়ে বিভিন্ন নাটক হয়। এইসব নিয়ে আমার ভালোই সময় কাটছে”। এই পোস্টের নীচে অনেকে লিখেছেন, সমাজের জন্য আপনি যেভাবে কাজ করছেন, তা অতুলনীয়।
‘রাশি’, ‘গোয়েন্দাগিন্নি’, ‘রাধা’ ইত্যাদি জনপ্রিয় সিরিয়ালে দেখা গিয়েছিল তাঁকে। বিশেষ করে ‘রাশি’ বিপুল জনপ্রিয় হয়েছিল তাঁর ভিলেন চরিত্র। ‘মন্দবাসার গল্প’, ‘অভিযান’, ‘অনুরণন’ ইত্যাদি কিছু ছবিতেও অভিনয় করেছেন। কিন্তু হঠাৎ করে কেন নিরুদ্দেশ হয়ে গেলেন গ্লামার জগত থেকে ? স্বাভাবিকভাবেই এই প্রশ্ন এখন সবার মনে উঠতে শুরু করেছে। মাঝে রটে ছিল, একাকীত্বে ভুগছেন ডলি বসু। যদিও এই খবরের তীব্র বিরোধিতা করেছেন তিনি। কিছুদিন আগেই একটি সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেন। তিনি লিখেছিলেন, সম্প্রতি একটি ভিডিওতে দেখেছেন তিনি নাকি একাকীত্বে ভুগছেন। এই খবর সম্পূর্ণ মিথ্যা। ছোট ছোট ছেলেমেয়েকে নিয়ে নাটকের মাধ্যমে দিব্যি দিন কেটে যাচ্ছে তাঁর। ডলি বসু লিখেছেন, “আমার সম্পর্কে মিথ্যা খবর শুনে আমি হাসব না কাঁদব, বুঝতে পারছিলাম না। আমি মোটেই একাকীত্বে ভুগছি না। আমার একটি ছোট নাটকের দল আছে। সেখানে বাচ্চাদের নিয়ে বিভিন্ন নাটক হয়। এইসব নিয়ে আমার ভালোই সময় কাটছে”। এই পোস্টের নীচে অনেকে লিখেছেন, সমাজের জন্য আপনি যেভাবে কাজ করছেন, তা অতুলনীয়।
খুব অল্প বয়সে চন্দন বসুর সঙ্গে বিয়ে হয়েছিল ডলির। তাঁদের দুই মেয়ে আছে। বিয়ে ভেঙে যাওয়ার পর জ্যোতি বসুর পুত্রবধূ এই তকমা মুছে ফেলতে চান তিনি। কিন্তু নামের সঙ্গে পদবি ‘বসু’ এখনও রয়ে গিয়েছে। সিনেমা-সিরিয়াল করলেও ডলি বসুর জীবন মূলত নাটক-থিয়েটার। এর বাইরে অন্যকিছু ভাবতে পারেন না তিনি। ছোট ছোট ছেলে মেয়েদের নিয়ে নাটক মঞ্চস্থ করে সময় কেটে যাচ্ছে তাঁর।
No comments:
please do not enter any spam link in the comment box