Haimanti Shukla life story: কাকে ভালোবেসে সারা জীবন অবিবাহিত রয়ে গেলেন হৈমন্তী শুক্লা ? জানুন আসল কারণ
আমার বলার কিছু ছিল না, চেয়ে চেয়ে দেখলাম তুমি চলে গেলে...।
স্বর্ণ যুগের এই গান আজও সমাদৃত। একটা সময় রেডিও থেকে রেকর্ড প্লে। সর্বত্র শোনা যেত এই গান। তারপর ক্যাসেট বা সিডির যুগেও গানগুলির কদর বিন্দুমাত্র কমেনি। এখন তো গান ডাউনলোড করে শোনার যুগ। গানের সেই স্বর্ণময় এখন অস্তামিত। সঙ্গীতের এক অন্ধকারময় সময়। দিন পাল্টালেও শিল্পী হিসেবে হৈমন্তী শুক্লার প্রভা বিন্দুমাত্র কমেনি। তাঁর গাওয়া গানগুলি এখনও মানুষের মনে বাজে। যার গান বর্তমান প্রজন্মকেও মুগ্ধ করে। এইরকম একজন শিল্পী আজীবন বিয়ে না করেই থেকে গেলেন। তাঁর কপালে সব সময় লাল রঙের বড় টিপ দেখা যায়। কিন্তু সিঁথিতে নেই সিঁদুর। কেন আজীবন অবিবাহিত থাকার সিদ্ধান্ত নিলেন হৈমন্তী শুক্লা ?
১৯৫৭ সালে গানের জগতে কেরিয়ার গড়তে আসেন হৈমন্তী শুক্লা। তিনি শাস্ত্রীয় সঙ্গীত শিল্পী পণ্ডিত হরিহর শুক্লার মেয়ে। খুব কম বয়সে শিল্পী হিসেবে নিজের আলাদা পরিচয় গড়ে তুলতে পেরেছিলেন হৈমন্তী শুক্লা। রেডিওর পাশাপাশি রেকর্ডে প্রচুর গান গেয়েছেন। একাধিক ছবিতে প্লেব্যাক করেছেন। গান ছাড়া এই শিল্পীর জীবনে আর কিছু ছিল না। ১৯৭১ সালে ভারতীয় উচ্চাঙ্গ সংগীতের উপর বৃত্তি পান হৈমন্তী শুক্লা। ১৯৭৫-এ পান তানসেন পুরস্কার। ১৯৮১ সালে সুর শৃঙ্গার পুরস্কার পেয়েছেন। সারা জীবনে অসংখ্য বাংলা, ওড়িয়া, ভোজপুরি, গুজরাটি, অসমীয়া ভাষায় গান গেয়েছেন।
স্বর্ণ যুগের এই গান আজও সমাদৃত। একটা সময় রেডিও থেকে রেকর্ড প্লে। সর্বত্র শোনা যেত এই গান। তারপর ক্যাসেট বা সিডির যুগেও গানগুলির কদর বিন্দুমাত্র কমেনি। এখন তো গান ডাউনলোড করে শোনার যুগ। গানের সেই স্বর্ণময় এখন অস্তামিত। সঙ্গীতের এক অন্ধকারময় সময়। দিন পাল্টালেও শিল্পী হিসেবে হৈমন্তী শুক্লার প্রভা বিন্দুমাত্র কমেনি। তাঁর গাওয়া গানগুলি এখনও মানুষের মনে বাজে। যার গান বর্তমান প্রজন্মকেও মুগ্ধ করে। এইরকম একজন শিল্পী আজীবন বিয়ে না করেই থেকে গেলেন। তাঁর কপালে সব সময় লাল রঙের বড় টিপ দেখা যায়। কিন্তু সিঁথিতে নেই সিঁদুর। কেন আজীবন অবিবাহিত থাকার সিদ্ধান্ত নিলেন হৈমন্তী শুক্লা ?
১৯৫৭ সালে গানের জগতে কেরিয়ার গড়তে আসেন হৈমন্তী শুক্লা। তিনি শাস্ত্রীয় সঙ্গীত শিল্পী পণ্ডিত হরিহর শুক্লার মেয়ে। খুব কম বয়সে শিল্পী হিসেবে নিজের আলাদা পরিচয় গড়ে তুলতে পেরেছিলেন হৈমন্তী শুক্লা। রেডিওর পাশাপাশি রেকর্ডে প্রচুর গান গেয়েছেন। একাধিক ছবিতে প্লেব্যাক করেছেন। গান ছাড়া এই শিল্পীর জীবনে আর কিছু ছিল না। ১৯৭১ সালে ভারতীয় উচ্চাঙ্গ সংগীতের উপর বৃত্তি পান হৈমন্তী শুক্লা। ১৯৭৫-এ পান তানসেন পুরস্কার। ১৯৮১ সালে সুর শৃঙ্গার পুরস্কার পেয়েছেন। সারা জীবনে অসংখ্য বাংলা, ওড়িয়া, ভোজপুরি, গুজরাটি, অসমীয়া ভাষায় গান গেয়েছেন।
কিছুদিন আগে দিদি নম্বর ওয়ানে অংশ নিয়েছিলেন তিনি। সেখানে রচনা বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁকে সরাসরি প্রশ্ন করেন, কেন বিয়ে করলেন না ? উত্তরে হৈমন্তী শুক্লা জানান, গান ছাড়া আর কিছু তাঁর কোনওদিন ভালো লাগেনি। গান তাঁর জীবনের প্রথম এবং শেষ প্রেম। আর সেই গান তাঁর সঙ্গে আষ্টেপৃষ্টে জড়িয়ে আছে। রচনা এরপরও প্রশ্ন করেন, “গান নিয়ে এত ব্যস্ত থাকলেন যে সংসার করা হল না” ? জবাবে গায়িকা জানান, “ওইটার কথা কোনওদিন মাথাতেই আসেনি। কেন সংসার করলাম না ? কেন স্বামী বা সন্তান হল না ? এসব নিয়ে ভাববার অবকাশ পাইনি। আর তাছাড়া আমার কত ছেলে পুলে। কত লোক আমায় মা বলে ডাকে”। রচনা এরপর প্রশ্ন করেন জীবনে কোনওদিন প্রেম আসেনি? উত্তরে তিনি বলেন, “হয়তো কেউ ভালো বেসেছে। আমি বুঝতে পারিনি। লোকে আমায় প্রশ্ন করেন, এত প্রেমের গান কার কথা ভেবে গায় ? আমি বলি, মাইক্রোফোন আমার প্রেমিক হয়ে যায়। তার কথা ভেবেই গান গাই”।
No comments:
please do not enter any spam link in the comment box