Durnibar saha marriage reply: দ্বিতীয়বার বিয়ে করে আশীর্বাদ নয়, পাল্টা জুটেছে কটাক্ষ, গালিগালাজ দিয়ে জবাব দিলেন গায়ক
বিয়ে হল পবিত্র বস্তু। সব মানুষের এই বিষয়ের মধ্যে দিয়ে যাওয়া উচিত। কারণ সংসার ধর্ম বড় ধর্ম। অনেকের নানা কারণে প্রথম বিয়ে টেকে না। ভেঙে যায় সংসার। জীবনকে নষ্ট হতে না দিয়ে দ্বিতীয়বার ঘর বাঁধেন। সেটা অন্যায় কিছু নয়। কিন্তু গায়ক দুর্নিবার সাহা গান গেয়ে যত না পরিচিতি পেয়েছেন, তার থেকে অনেক বেশি খ্যতি পেলেন ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে। ভালোবাসার সংসার এক বছরের মধ্যে ভেঙে ফের বিয়ে করলেন তিনি। আর এই নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় বয়ে গেল কটাক্ষের বন্যা। কারও বিয়ে নিয়ে এত ট্রোলিং হতে ইদানিং কালে বোধহয় কেউ দেখেনি। পরিস্থিতি এমনই দাঁড়ায় ফেসবুকে শুভেচ্ছা জানিয়ে পরে ক্ষমা চাইতে হয় পরিচালক কৌশিক গঙ্গোপাধ্যায়কে। বাসর রাত কাটিয়ে আসরে এবার দুর্নিবার সাহা। ফেসবুকে তিনি রীতিমতো নোংরা ভাষা ব্যবহার করে কটাক্ষকারীদের জবাব দিয়েছেন। তবুও সমালোচনা থামেনি।
প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়ের সহকারী মোহরের সঙ্গে সম্পর্কের শুরুর কয়েক মাসের মধ্যেই বিয়ে করলেন দুর্নিবার। প্রথম স্ত্রী মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায়কে ছেড়ে দেওয়া ও পরক্রিয়া নিয়ে কম কথা হয়নি। কিন্তু সে সবে কান দেননি। ৯ মার্চ বিয়ের পরও সমালোচনা থামেনি। ফেসবুকে তার জবাবে তিনি ন বিবাহিতা স্ত্রীর সঙ্গে ঘনিষ্ঠ মুহূর্তের ছবি দিয়ে লিখেছেন, “যখন আমরা আমাদের সম্পর্ককে আলোর রোশনাইয়ে সাজাব, তখন কিছু মানুষ বোকা বোকা মন্তব্য করবে”। ইংরেজিতে লেখা এই পোস্টে আরও কিছু অশ্লীল শব্দ প্রয়োগ করেছেন তিনি। ছবিতে দেখা যাচ্ছে, স্ত্রী মোহর তাঁর বাহুলগ্না। তাঁর গালে আদরের চিহ্ন এঁকে দিচ্ছেন তিনি। এই পোস্টের নীচে অনেকে যেমন শুভেচ্ছা জানিয়েছেন, তেমনই আবার ধিক্কারও জুটেছে।
এখন প্রশ্ন, যে পাবলিককে নিয়ে চলতে হয়, যাদের কৃপায় এত কিছু, তাদের উদ্দেশ্যে অশ্লীল শব্দ প্রয়োগ ভালো হল তো ? দুদিন আগে দুর্নিবার আর মোহরের বিয়েতে শুভেচ্ছা জানিয়ে ট্রোল হয়েছিলেন কৌশিক গঙ্গোপাধ্যায়। তাঁদের বিয়েতে নিমন্ত্রিত ছিলেন তিনি। কিন্তু যেতে পারেননি। তাই সামাজিক মাধ্যমে শুভেচ্ছা জানান। সেই পোস্টের নীচে দুর্নিবার লেখেন, আশীর্বাদ করো। এরপরই আগুনে ঘি পড়ে। নানা ধরণের কটাক্ষ আসতে শুরু করে। কেউ লেখেন, এরা বহুবিবাহে বিশ্বাসী । আবার কেউ লিখেছেন, তৃতীয় বিয়ের অগ্রীম শুভেচ্ছা। শেষে কৌশিক গঙ্গোপাধ্যায় লেখেন, “আমি দুর্নিবারকে চিনি না। মোহরকে ব্যক্তিগতভাবে চিনি। তিনি আমাকে নিমন্ত্রণ করেছিলেন। যেতে পারেনি। সেই জন্য সৌজন্য বশত শুভেচ্ছা। কিন্তু কিছু মন্তব্য দেখে আমি অবাক। আপনাদের রাগ সম্পর্কে আমি অবগত নই। তবে, কাউকে আঘাত দিয়ে থাকলে আমি দুঃখিত”।
এক বছর প্রেম চলার পর বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হলেন দুর্নিবার -মোহর। তার আগে ২০২১ সালে পেশায় শিক্ষিকা মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায়কে বিয়ে করেছিলেন তিনি। সেটাও ছিল প্রেমের বিয়ে। কিন্তু পরক্রিয়া সম্পর্কের জেরে এক বছরের মধ্যে সেই বিয়ে ভেঙে যায়। প্রাক্তন স্বামীর দ্বিতীয় বিয়ের আগে মীনাক্ষী ফেসবুক পোস্টে লেখেন, জীবনে রণবীর কাপুরকে বিদায় জানিয়ে রণবীর সিংকে আসার সুযোগ দিতে হয়। আপনারা যা ভাবছেন তাই। এরপর নানা ধরণের জল্পনা তৈরি হতে থাকে। তাহলে হলে কী মীনাক্ষীর জীবনে নতুন কেউ আসছেন ? যদিও এখনও ফেসবুক থেকে নিজের বিয়ে বা হানিবুকের ছবি মুছে দেননি মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায়।
Durnibar saha marriage reply: কি লিখলেন দুর্নিবার
প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়ের সহকারী মোহরের সঙ্গে সম্পর্কের শুরুর কয়েক মাসের মধ্যেই বিয়ে করলেন দুর্নিবার। প্রথম স্ত্রী মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায়কে ছেড়ে দেওয়া ও পরক্রিয়া নিয়ে কম কথা হয়নি। কিন্তু সে সবে কান দেননি। ৯ মার্চ বিয়ের পরও সমালোচনা থামেনি। ফেসবুকে তার জবাবে তিনি ন বিবাহিতা স্ত্রীর সঙ্গে ঘনিষ্ঠ মুহূর্তের ছবি দিয়ে লিখেছেন, “যখন আমরা আমাদের সম্পর্ককে আলোর রোশনাইয়ে সাজাব, তখন কিছু মানুষ বোকা বোকা মন্তব্য করবে”। ইংরেজিতে লেখা এই পোস্টে আরও কিছু অশ্লীল শব্দ প্রয়োগ করেছেন তিনি। ছবিতে দেখা যাচ্ছে, স্ত্রী মোহর তাঁর বাহুলগ্না। তাঁর গালে আদরের চিহ্ন এঁকে দিচ্ছেন তিনি। এই পোস্টের নীচে অনেকে যেমন শুভেচ্ছা জানিয়েছেন, তেমনই আবার ধিক্কারও জুটেছে।
এখন প্রশ্ন, যে পাবলিককে নিয়ে চলতে হয়, যাদের কৃপায় এত কিছু, তাদের উদ্দেশ্যে অশ্লীল শব্দ প্রয়োগ ভালো হল তো ? দুদিন আগে দুর্নিবার আর মোহরের বিয়েতে শুভেচ্ছা জানিয়ে ট্রোল হয়েছিলেন কৌশিক গঙ্গোপাধ্যায়। তাঁদের বিয়েতে নিমন্ত্রিত ছিলেন তিনি। কিন্তু যেতে পারেননি। তাই সামাজিক মাধ্যমে শুভেচ্ছা জানান। সেই পোস্টের নীচে দুর্নিবার লেখেন, আশীর্বাদ করো। এরপরই আগুনে ঘি পড়ে। নানা ধরণের কটাক্ষ আসতে শুরু করে। কেউ লেখেন, এরা বহুবিবাহে বিশ্বাসী । আবার কেউ লিখেছেন, তৃতীয় বিয়ের অগ্রীম শুভেচ্ছা। শেষে কৌশিক গঙ্গোপাধ্যায় লেখেন, “আমি দুর্নিবারকে চিনি না। মোহরকে ব্যক্তিগতভাবে চিনি। তিনি আমাকে নিমন্ত্রণ করেছিলেন। যেতে পারেনি। সেই জন্য সৌজন্য বশত শুভেচ্ছা। কিন্তু কিছু মন্তব্য দেখে আমি অবাক। আপনাদের রাগ সম্পর্কে আমি অবগত নই। তবে, কাউকে আঘাত দিয়ে থাকলে আমি দুঃখিত”।
এক বছর প্রেম চলার পর বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হলেন দুর্নিবার -মোহর। তার আগে ২০২১ সালে পেশায় শিক্ষিকা মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায়কে বিয়ে করেছিলেন তিনি। সেটাও ছিল প্রেমের বিয়ে। কিন্তু পরক্রিয়া সম্পর্কের জেরে এক বছরের মধ্যে সেই বিয়ে ভেঙে যায়। প্রাক্তন স্বামীর দ্বিতীয় বিয়ের আগে মীনাক্ষী ফেসবুক পোস্টে লেখেন, জীবনে রণবীর কাপুরকে বিদায় জানিয়ে রণবীর সিংকে আসার সুযোগ দিতে হয়। আপনারা যা ভাবছেন তাই। এরপর নানা ধরণের জল্পনা তৈরি হতে থাকে। তাহলে হলে কী মীনাক্ষীর জীবনে নতুন কেউ আসছেন ? যদিও এখনও ফেসবুক থেকে নিজের বিয়ে বা হানিবুকের ছবি মুছে দেননি মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায়।
No comments:
please do not enter any spam link in the comment box