সিনেমা হোক বা সিরিয়াল। সব মাধ্যমে সমান সাবলীল অভিনেত্রী অপরাজিতা আঢ্য (Aparajita Auddy) । প্রায় ৩০ বছর ধরে টালিগঞ্জ পাড়ায় যাতায়াত। সব ধরনের চরিত্র করে নিজেকে একজন ভারসেটাইল অভিনেত্রী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। তবে তাঁর জীবন সিনেমার থেকে কিছু কম নয়। খুব কম বয়সে তিনি বাবাকে হারান। মায়ের কড়া শাসনের মধ্যে বড় হয়েছেন। মা চেয়েছিলেন, মেয়ে অন্য পেশায় নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করুক। কিন্তু মেয়ে অভিনয় জগতে পা রাখেন। প্রথম সুযোগ দিয়েছিলেন পরিচালক স্বপন সাহা। ১৯৯৭ সালে ‘মনের মানুষ’ আর ১৯৯৮ সালে ‘শিমূল পারুল’। তবে নায়িকা হিসেবে তিনি প্রতিষ্ঠিত হতে পারেননি। কিন্তু অভিনেত্রী হতে পেরেছেন। কিছুদিন আগে ‘লক্ষ্মী কাকিমা সুপারস্টার’ ধারাবাহিকে তাঁর অভিনয় বেশ নজর কেড়েছিল। সিনেমা জগতে আসার সিদ্ধান্ত মেনে নিতে পারেননি মা। তবে সবথেকে বেশি আঘাত পেয়েছিলেন অপরাজিতার অল্প বয়সে বিয়ের সিদ্ধান্ত।
কিছু দিন আগেই পৃথিবী থেকে বিদায় নিয়েছেন মা। তাই মাতৃ দিবসে একটি খোলা চিঠি লিখলেন স্বর্গবাসী মায়ের উদ্দেশ্যে। চিঠিতে অনেক অজানা কাহিনী তিনি প্রকাশ করেছেন। সামাজিক মাধ্যমে লেখা চিঠিতে অপরাজিতা জানিয়েছেন, জন্মদাত্রী মা ও শাশুড়ি মায়ের সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক কেমন ছিল ? তিনি লিখেছেন, আমার জন্মদাত্রী মা যদি দেবকী হন, তাহলে শাশুড়ি মা যশোদা। একজন জন্ম দিয়েছেন। আর একজন লড়তে শিখেয়েছেন, ভেঙেছেন আবার নতুন করে গড়ে তুলেছেন। মা মনে করতেন, আমার সব সিদ্ধান্ত ভুল। আমি যা করি সব ভুল। কিন্তু শাশুড়ি মা বলেন, যা করেছিস বেশ করেছিস। জন্মদাত্রী মা তাঁকে নিয়ে অসুখী ছিলেন।
মাতৃ দিবসে দুই মাকে প্রণাম ও শ্রদ্ধা জানিয়েছেন অভিনেত্রী। তবে প্রথমে ভুল করে নারী দিবস লিখেছিলেন। নেটিজেনরা সেই ভুল ধরিয়ে দিতেই নিজেকে শুধরে নিয়েছেন অপরাজিতা আঢ্য। কেন মা তাঁকে নিয়ে সুখী ছিলেন না ? প্রশ্ন করেছেন সকলে। উত্তরে অভিনেত্রী জানান, ১৯৯৭ সালে অভিনয় জীবনে আসার পর মাত্র ২০ বছর বয়সে বিয়ে করেছিলেন। সিনেমা করতে গিয়ে সহকারী পরিচালক অতূন হাজার সঙ্গে আলাপ হয়। চট জলদি বিয়ে মেনে নেননি মা। তাই ২৬ বছর অপরাজিতার সঙ্গে কথা বলেননি তিনি। মা বিশ্বাস করতেন, মেয়ের সিদ্ধান্ত ভুল ছিল। কোন দিন সুখী হতে পারেননি মা।
কিছু দিন আগেই পৃথিবী থেকে বিদায় নিয়েছেন মা। তাই মাতৃ দিবসে একটি খোলা চিঠি লিখলেন স্বর্গবাসী মায়ের উদ্দেশ্যে। চিঠিতে অনেক অজানা কাহিনী তিনি প্রকাশ করেছেন। সামাজিক মাধ্যমে লেখা চিঠিতে অপরাজিতা জানিয়েছেন, জন্মদাত্রী মা ও শাশুড়ি মায়ের সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক কেমন ছিল ? তিনি লিখেছেন, আমার জন্মদাত্রী মা যদি দেবকী হন, তাহলে শাশুড়ি মা যশোদা। একজন জন্ম দিয়েছেন। আর একজন লড়তে শিখেয়েছেন, ভেঙেছেন আবার নতুন করে গড়ে তুলেছেন। মা মনে করতেন, আমার সব সিদ্ধান্ত ভুল। আমি যা করি সব ভুল। কিন্তু শাশুড়ি মা বলেন, যা করেছিস বেশ করেছিস। জন্মদাত্রী মা তাঁকে নিয়ে অসুখী ছিলেন।
মাতৃ দিবসে দুই মাকে প্রণাম ও শ্রদ্ধা জানিয়েছেন অভিনেত্রী। তবে প্রথমে ভুল করে নারী দিবস লিখেছিলেন। নেটিজেনরা সেই ভুল ধরিয়ে দিতেই নিজেকে শুধরে নিয়েছেন অপরাজিতা আঢ্য। কেন মা তাঁকে নিয়ে সুখী ছিলেন না ? প্রশ্ন করেছেন সকলে। উত্তরে অভিনেত্রী জানান, ১৯৯৭ সালে অভিনয় জীবনে আসার পর মাত্র ২০ বছর বয়সে বিয়ে করেছিলেন। সিনেমা করতে গিয়ে সহকারী পরিচালক অতূন হাজার সঙ্গে আলাপ হয়। চট জলদি বিয়ে মেনে নেননি মা। তাই ২৬ বছর অপরাজিতার সঙ্গে কথা বলেননি তিনি। মা বিশ্বাস করতেন, মেয়ের সিদ্ধান্ত ভুল ছিল। কোন দিন সুখী হতে পারেননি মা।
Aparajita Auddy filmography
· ২০০১- শুভ মহরৎ
· ২০০৩- কে আপন কে পর
· ২০০৪- মহুল্বনির সেরেঞ্চ
· ২০০৯- ম্যাডলি বাঙালি
· ২০১৩- গয়নার বাক্স
· ২০১৪- ওপেন টি বায়োস্কোপ
· ২০১৫- বেলাশেষে
· ২০১৬- প্রাক্তন
· ২০১৭- মেরি পেয়ারি বিন্দু
· ২০১৭- প্রজাপতি বিস্কুট
· ২০১৮- মাটি
· ২০২১- চিনি
· ২০২২- একান্নবর্তী
No comments:
please do not enter any spam link in the comment box