Bangla cinema superstar Uttam Kumar and aparna sen: উত্তম কুমারের শেষ ইচ্ছে পূরণ করতে পারেননি, আজও আফসোস করেন অপর্ণা সেন
মৃত্যুর আগে শেষ একটি ইচ্ছা তাঁর নায়িকা অপর্ণা সেনের কাছে রেখেছিলেন উত্তম কুমার (Uttam Kumar) । কিন্তু তখন সেই ইচ্ছাপূরণ করতে পারেননি অপর্ণা সেন (aparna sen) । এখন তাঁর মনে আপসোস, ‘যদি সেদিন মহানায়কের কথা শুনতাম’। আসলে অপর্ণা সেন বুঝতে পারেননি, উত্তম কুমার এত তাড়াতাড়ি চলে যাবেন। তাহলে হয়তো তাঁকে ফেরাতেন না। আজ ইতিহাসটা অন্যরকম হতে পারত। বাংলা সিনেমার ইতিহাস অন্যভাবে লেখা হত হয়ত। সময় যখন একবার পেরিয়ে যায়, তখন আর ফেরে না। মানুষ চলে যায়, শুধু রয়ে যায় আক্ষেপ। ঠিক যেমনটা উত্তম কুমারের স্মৃতির সঙ্গে জড়িয়ে আছে অপর্ণা সেনের আক্ষেপ। ঠিক কী ঘটেছিল ? কী ইচ্ছা ছিল উত্তম কুমারের ? জানব আজকের প্রতিবেদনে।
উত্তম কুমার ও অপর্ণা সেন (aparna sen) । বাংলা সিনেমার এক সময়ের জনপ্রিয় জুটি। একসঙ্গে ১৪ টি ছবিতে অভিনয় করেছেন। যার সব ক’টি সুপারহিট। আর্ট ফিল্মের পাশাপাশি বাণিজ্যিক ছবিতেও অপর্ণা সেন হিট ছিলেন। ১৯৬১ সালে নায়িকা হিসেবে সত্যজিৎ রায়ের ‘তিন কন্যা’ দিয়ে যাত্রা শুরু। এর চার বছর পর মৃণাল সেনের ‘আকাশ কুসুম’ ছবিতে কাজ। এর পর শুধুই এগিয়ে চলা। অপর্ণা দাশগুপ্ত ধীরে ধীরে হয়ে গেলেন বাংলা সিনেমার নায়িকা অপর্ণা সেন। উত্তম কুমারের সঙ্গে ‘জয় জয়ন্তী’ থেকে ‘মেম সাহেব’। একের পর হিট সিনেমা। ৮০ দশক থেকে নিজেই সিনেমা পরিচালনা শুরু করেন। অভিনেত্রীর পাশাপাশি সফল পরিচালক হিসেবেও তিনি প্রতিষ্ঠিত। ‘৩৬, চৌরঙ্গী লেন’, ‘পারমিতার একদিন’ থেকে ‘ঘরে বাইরে আজ’। সিনেমা পরিচালনায় তিনি দেশের সফল ডিরেক্টরদের মধ্যে অন্যতম।
উত্তম কুমারের সঙ্গে একাধিক সিনেমা করেছেন মূলত নায়িকা হিসেবে। হিট জুটি আর একবার রিপিট হোক চেয়েছিলেন মহানায়ক। ‘ওগো বধূ সুন্দরী’তে (Ogo Bhadhu Sundari)। উত্তম কুমার চেয়েছিলেন সুমিত্রা মুখোপাধ্যায় যে চরিত্রটি করেছেন, সেটি অপর্ণা সেন করুন। কিন্তু তিনি সেকেন্ড লিড করতে চাননি। তাই ফিরিয়ে দিয়েছিলেন মহানায়ককে। তখন অফার যায় সুমিত্রা মুখোপাধ্যায়ের কাছে। তিনি সফলতার সঙ্গে অভিনয় করেছিলেন। ‘ওগো বধূ সুন্দরী’তে সুমিত্রার অভিনয় স্মরণীয় হয়ে আছে। সিরিয়াস চরিত্রের পাশাপাশি অপর্ণা সেন কমিডিও ভালো করতেন। ‘বসন্ত বিলাপ’ তার অন্যতম উদাহরণ। উত্তম কুমারের সঙ্গে একটিও কমেডি সিনেমা করেননি। তাই মহানায়ক চেয়েছিলেন, ওগো বধূ সুন্দরীতে সেটা হোক। কিন্তু তা আর হয়নি। এই সিনেমা করতে গিয়ে মারা যান তিনি। তারপর থেকেই অপর্ণা সেনের মনে আক্ষেপ রয়ে গিয়েছে, কেন সেদিন উত্তম কুমারকে ফিরিয়েছিলেন ? আজ তাহলে মহানায়কের শেষ নায়িকা হতে পারতেন তিনি।
উত্তম কুমার ও অপর্ণা সেন (aparna sen) । বাংলা সিনেমার এক সময়ের জনপ্রিয় জুটি। একসঙ্গে ১৪ টি ছবিতে অভিনয় করেছেন। যার সব ক’টি সুপারহিট। আর্ট ফিল্মের পাশাপাশি বাণিজ্যিক ছবিতেও অপর্ণা সেন হিট ছিলেন। ১৯৬১ সালে নায়িকা হিসেবে সত্যজিৎ রায়ের ‘তিন কন্যা’ দিয়ে যাত্রা শুরু। এর চার বছর পর মৃণাল সেনের ‘আকাশ কুসুম’ ছবিতে কাজ। এর পর শুধুই এগিয়ে চলা। অপর্ণা দাশগুপ্ত ধীরে ধীরে হয়ে গেলেন বাংলা সিনেমার নায়িকা অপর্ণা সেন। উত্তম কুমারের সঙ্গে ‘জয় জয়ন্তী’ থেকে ‘মেম সাহেব’। একের পর হিট সিনেমা। ৮০ দশক থেকে নিজেই সিনেমা পরিচালনা শুরু করেন। অভিনেত্রীর পাশাপাশি সফল পরিচালক হিসেবেও তিনি প্রতিষ্ঠিত। ‘৩৬, চৌরঙ্গী লেন’, ‘পারমিতার একদিন’ থেকে ‘ঘরে বাইরে আজ’। সিনেমা পরিচালনায় তিনি দেশের সফল ডিরেক্টরদের মধ্যে অন্যতম।
উত্তম কুমারের সঙ্গে একাধিক সিনেমা করেছেন মূলত নায়িকা হিসেবে। হিট জুটি আর একবার রিপিট হোক চেয়েছিলেন মহানায়ক। ‘ওগো বধূ সুন্দরী’তে (Ogo Bhadhu Sundari)। উত্তম কুমার চেয়েছিলেন সুমিত্রা মুখোপাধ্যায় যে চরিত্রটি করেছেন, সেটি অপর্ণা সেন করুন। কিন্তু তিনি সেকেন্ড লিড করতে চাননি। তাই ফিরিয়ে দিয়েছিলেন মহানায়ককে। তখন অফার যায় সুমিত্রা মুখোপাধ্যায়ের কাছে। তিনি সফলতার সঙ্গে অভিনয় করেছিলেন। ‘ওগো বধূ সুন্দরী’তে সুমিত্রার অভিনয় স্মরণীয় হয়ে আছে। সিরিয়াস চরিত্রের পাশাপাশি অপর্ণা সেন কমিডিও ভালো করতেন। ‘বসন্ত বিলাপ’ তার অন্যতম উদাহরণ। উত্তম কুমারের সঙ্গে একটিও কমেডি সিনেমা করেননি। তাই মহানায়ক চেয়েছিলেন, ওগো বধূ সুন্দরীতে সেটা হোক। কিন্তু তা আর হয়নি। এই সিনেমা করতে গিয়ে মারা যান তিনি। তারপর থেকেই অপর্ণা সেনের মনে আক্ষেপ রয়ে গিয়েছে, কেন সেদিন উত্তম কুমারকে ফিরিয়েছিলেন ? আজ তাহলে মহানায়কের শেষ নায়িকা হতে পারতেন তিনি।
No comments:
please do not enter any spam link in the comment box