Ashish Vidyarthi wife: পুরুষদের বিশেষ কিছু চাহিদা থাকে, বিয়ে ভাঙা নিয়ে বিস্ফোরক আশিস বিদ্যার্থীর প্রথম স্ত্রী
Ashish Vidyarthi first wife: স্বামী অন্য নারীর সঙ্গে মালা বদল করেছেন। কিন্তু এখনও সোশ্যাল মিডিয়ার পাতা থেকে নিজের নামে পাশে ‘বিদ্যার্থী’ পদবী মুছে ফেলেননি। কিছুদিন আগে দেওয়া ছবিতেও জ্বলজ্বল করছেন আশিস বিদ্যার্থীর উপস্থিতি। তাই সবার মনে প্রশ্ন কবে বিচ্ছেদ হল ? ২২ বছরের দাম্পত্যে কবে ইতি ঘটল ? এত প্রশ্ন ? তবে শকুন্তলা বড়ুয়ার মেয়ে রাজশী কিন্তু নীরব। শুক্রবার একটি সংবাদমাধ্যমে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ‘বিচ্ছেদ ঘটা করে ঘোষণা করার প্রয়োজন বোধ করিনি’। তবে কোন কিছু ভাঙার একটা শব্দ আছে, এখন সেই শব্দ খান খান করে দিচ্ছে রাজশীর জীবন। ২২ বছর এক সঙ্গে থাকার পর যখন সঙ্গী অন্য কারও হাত ধরে চলে যায়, তখন তা মেনে নেওয়া কঠিন। তবে রাজশী বড়ুয়া জানিয়েছেন, এটাই জীবন। মানিয়ে নিতে হয়। রূপালি বড়ুয়ার সঙ্গে দ্বিতীয়বার প্রাক্তন স্বামী গাঁটছড়া বাঁধার পর সোশ্যাল সাইটে ইঙ্গিত পূর্ণ মন্তব্য করেছিলেন রাজশী। তবে সাক্ষাৎকারে নীরবতা ভাঙলেন।
কেন ডিভোর্স গোপন রেখেছিলেন ? এর উত্তরে শকুন্তলা বড়ুয়ার কন্যা বলেন, সবাইকে জানানোর প্রয়োজন বোধ হয়নি। আমরা এখন ভালো বন্ধু। রিলেশন ভেঙে গেলেও বন্ধুত্ব থেকে যাবে। আশিসের সঙ্গে কাটানো ২২ টা বছর জীবনের সেরা মুহূর্ত ছিল। আমি নিশ্চিত আশিসকে প্রশ্ন করলে একই উত্তর পাবেন। প্রাক্তন স্বামীর প্রশংসা করে তিনি বলেন, আশিস খুব ভালো জীবনসঙ্গী। আমরা একসঙ্গে অনেক দেশ ঘুরেছি। সুন্দর সময় কাটিয়েছি। তবে দুটি পৃথক মানুষের চয়েস অনেক ক্ষেত্রে আলাদা হয়। আমাদের কোনও দিন ঝগড়া হয়নি। আমাদের একটি সুন্দর সন্তান আছে। আর কী চাই ?
আশিস-রাজশীর ছেলের নাম আর্থ। তিনি এখন মার্কিন মুলুকের টেক্সাসে কর্মরত। বাবা-মায়ের বিচ্ছেদ আর্থ সহজ ভাবেই নিয়েছেন বলে জানান রাজশী। তাঁর বড় হয়ে ওঠার পিছনে বাবা আশিস বিদ্যার্থীর অবদান অনস্বীকার্য। রাজশী জানান, আর্থের জীবনে ফ্রেন্ড এবং গাইড আশিস। প্রাক্তন স্বামীর দ্বিতীয় বিয়ের খবর নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে মুচমুচে খবরের ছড়াছড়ি। এটা ‘অনুশ্চিত’ বলে মনে করেন রাজশী। তিনি বলেছেন, “আমার ছেলে বড় হয়ে বিদেশ চলে গেল। আমি শিল্পী হিসেবে যা চেয়েছি, করেছি। কেউ বাধা দেয়নি। কোথাও গিয়ে হয়তো নিজের কথা বোঝাতে পারিনি। আবার হয়ত এটাই হওয়ার ছিল। কবে যে সম্পর্কের সুতো কেটে গেল তা বুঝতে পারিনি। আর তা ছাড়া পুরুষদের কিছু শরীর বৃত্তীয় চাহিদা থাকে, তার জন্য তো তাঁকে ফাঁসিতে ঝোলানো যায় না”।
তাঁর আরও সংযোজন, “প্রায় শুনি বিয়েতে সবাই মানিয়ে নিয়ে চলে। কেউ মানসিকভাবে, কেউ শারীরিকভাবে। বন্ধ দরজার পিছনে ঠিক কী হয়, কেউ বলতে পারবে না। তবে আমি মানিয়ে নিয়ে চলতে পারব না। এইভাবে বাঁচতে পারব না। দুজনের ইচ্ছা-অনিচ্ছা যখন আলাদা তখন মানিয়ে নিয়ে চলা যায় না। নিজের ইচ্ছাগুলি মেরে ফেলে সম্পর্কের খাতিরে টিকে থাকা যায় না”।
কেন ডিভোর্স গোপন রেখেছিলেন ? এর উত্তরে শকুন্তলা বড়ুয়ার কন্যা বলেন, সবাইকে জানানোর প্রয়োজন বোধ হয়নি। আমরা এখন ভালো বন্ধু। রিলেশন ভেঙে গেলেও বন্ধুত্ব থেকে যাবে। আশিসের সঙ্গে কাটানো ২২ টা বছর জীবনের সেরা মুহূর্ত ছিল। আমি নিশ্চিত আশিসকে প্রশ্ন করলে একই উত্তর পাবেন। প্রাক্তন স্বামীর প্রশংসা করে তিনি বলেন, আশিস খুব ভালো জীবনসঙ্গী। আমরা একসঙ্গে অনেক দেশ ঘুরেছি। সুন্দর সময় কাটিয়েছি। তবে দুটি পৃথক মানুষের চয়েস অনেক ক্ষেত্রে আলাদা হয়। আমাদের কোনও দিন ঝগড়া হয়নি। আমাদের একটি সুন্দর সন্তান আছে। আর কী চাই ?
আশিস-রাজশীর ছেলের নাম আর্থ। তিনি এখন মার্কিন মুলুকের টেক্সাসে কর্মরত। বাবা-মায়ের বিচ্ছেদ আর্থ সহজ ভাবেই নিয়েছেন বলে জানান রাজশী। তাঁর বড় হয়ে ওঠার পিছনে বাবা আশিস বিদ্যার্থীর অবদান অনস্বীকার্য। রাজশী জানান, আর্থের জীবনে ফ্রেন্ড এবং গাইড আশিস। প্রাক্তন স্বামীর দ্বিতীয় বিয়ের খবর নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে মুচমুচে খবরের ছড়াছড়ি। এটা ‘অনুশ্চিত’ বলে মনে করেন রাজশী। তিনি বলেছেন, “আমার ছেলে বড় হয়ে বিদেশ চলে গেল। আমি শিল্পী হিসেবে যা চেয়েছি, করেছি। কেউ বাধা দেয়নি। কোথাও গিয়ে হয়তো নিজের কথা বোঝাতে পারিনি। আবার হয়ত এটাই হওয়ার ছিল। কবে যে সম্পর্কের সুতো কেটে গেল তা বুঝতে পারিনি। আর তা ছাড়া পুরুষদের কিছু শরীর বৃত্তীয় চাহিদা থাকে, তার জন্য তো তাঁকে ফাঁসিতে ঝোলানো যায় না”।
তাঁর আরও সংযোজন, “প্রায় শুনি বিয়েতে সবাই মানিয়ে নিয়ে চলে। কেউ মানসিকভাবে, কেউ শারীরিকভাবে। বন্ধ দরজার পিছনে ঠিক কী হয়, কেউ বলতে পারবে না। তবে আমি মানিয়ে নিয়ে চলতে পারব না। এইভাবে বাঁচতে পারব না। দুজনের ইচ্ছা-অনিচ্ছা যখন আলাদা তখন মানিয়ে নিয়ে চলা যায় না। নিজের ইচ্ছাগুলি মেরে ফেলে সম্পর্কের খাতিরে টিকে থাকা যায় না”।
No comments:
please do not enter any spam link in the comment box