Mukesh Ambani and Nita Ambani became parents: গর্ভধারণে ব্যর্থ ছিলেন নীতা, কীভাবে সন্তানের মুখ দেখেছিলেন মুকেশ আম্বানি
প্রত্যেক বিবাহিত নারী চান মা হতে। সন্তানের মুখে ‘মা’ ডাক নারীকে পূর্ণ করে তোলে। কিন্তু সবার ভাগ্য সমান হয় না। প্রত্যেকের কপালে মা হওয়ার সৌভাগ্য থাকে না। ধনী হোক বা গরিব। বিধাতার নিয়ম খণ্ডাতে কেউ পারে না। যেমন পারেননি দেশের সবথেকে ধনী মহিলা নীতা আম্বানি (Nita Ambani) । সুশিক্ষিতা, সুন্দরী, রুচিশীল নীতা ভাগ্যক্রমে হয়েছিলেন আম্বানি পরিবারের পুত্রবধূ। কিন্তু মা হওয়ার সৌভাগ্য তাঁর হয়নি। এখন তাঁর মেয়ে-জামাই, ছেলে-বউমা-নাতি নিয়ে ভরা সংসার। কীভাবে সেটা সম্ভব হল ? কেমন করে মা-বাবা হলেন আম্বানি দম্পতি ? আজকের প্রতিবেদনে সেই গল্প।
১৯৮৫ সালে বিয়ে হয় মুকেশ ও নীতার (Mukesh Ambani and Nita Ambani) । বিয়ের এক বছরের মধ্যে নানা ধরণের সমস্যা দেখা দেওয়ায় চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন তাঁরা। তখনই জানতে পারেন, জীবনে কোনদিন বাবা-মা ডাক শুনতে পারবেন না তাঁরা। চিকিৎসকের কথায় আম্বানি দম্পতির মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ে। মুকেশ আম্বানির পরিবার বিনা ওয়ারিশ ছাড়া শেষ হয়ে যাবে ? এখন সারোগেট মাদার খুব সাধারণ ব্যাপার হয়ে গিয়েছে। ৩৫ বছর আগে বেশির ভাগ মানুষের এ সম্পর্কে ধারণা ছিল না। মানসিক ভাবে দুজনে খুব ভেঙে পড়েছিলেন।
এখন আম্বানি দম্পতির তিনটি সন্তান। আকাশ, অনন্ত আর ইশা। কীভাবে মা-বাবা হলেন তাঁরা ? দুর্দিনে বন্ধুর মতো পাশে পেয়েছিলেন প্রযুক্তি। IVF ব্যবস্থা তখন জনপ্রিয় ছিল না। এদেশে চালু ছিল কিনা সন্দেহ। চিকিৎসকের পরামর্শে আমেরিকা গিয়ে IVF -এর মাধ্যমে সন্তানের জন্ম দিতে পেরেছিলেন। এক বা দুটো নয়। তিনটি সন্তানের মা-বাবা হয়ে ছিলেন নীতা ও মুকেশ আম্বানি। এই প্রযুক্তি তাঁদের কাছে ভগবানের সমান। এইভাবে বিয়ের সাত বছর পর মা-বাবা হয়েছিলেন তাঁরা। কড়া ওষুধ আর চিকিৎসার মধ্যে থেকে নীতা দুই জমজ সন্তানের জন্ম দিয়েছিলেন। আকাশ এবং ইশা। তাঁদের জন্মানোর কয়েক বছর পর নীতা ছোটছেলে অনন্তের জন্ম দিয়েছিলেন।
বাচ্চাদের খুব ভালোবাসেন নীতা আম্বানি। বিয়ের আগে তিনি একটি স্কুলে শিক্ষিকা ছিলেন। বাচ্চাদের পড়াতেন। বিয়ের পর চাকরি ছেড়ে আম্বানিদের ব্যবসা দেখাশোনা শুরু করেন। আম্বানি স্কুল ও অন্যান্য বেশ কিছু ব্যবসা তিনি সামলাতেন। মা হওয়ার পর সব ছেড়ে দেন। ছেলে-মেয়েদের পাঁচ বছর বয়স পর্যন্ত তিনি অফিসে যাননি। সন্তানদের মানুষ করতে ঘরে ছিলেন। পরে ফের ব্যবসায় যোগ দিয়েছিলেন। আজ তিনি বিশ্বের অন্যতম প্রভাবশালী মহিলা।
১৯৮৫ সালে বিয়ে হয় মুকেশ ও নীতার (Mukesh Ambani and Nita Ambani) । বিয়ের এক বছরের মধ্যে নানা ধরণের সমস্যা দেখা দেওয়ায় চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন তাঁরা। তখনই জানতে পারেন, জীবনে কোনদিন বাবা-মা ডাক শুনতে পারবেন না তাঁরা। চিকিৎসকের কথায় আম্বানি দম্পতির মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ে। মুকেশ আম্বানির পরিবার বিনা ওয়ারিশ ছাড়া শেষ হয়ে যাবে ? এখন সারোগেট মাদার খুব সাধারণ ব্যাপার হয়ে গিয়েছে। ৩৫ বছর আগে বেশির ভাগ মানুষের এ সম্পর্কে ধারণা ছিল না। মানসিক ভাবে দুজনে খুব ভেঙে পড়েছিলেন।
এখন আম্বানি দম্পতির তিনটি সন্তান। আকাশ, অনন্ত আর ইশা। কীভাবে মা-বাবা হলেন তাঁরা ? দুর্দিনে বন্ধুর মতো পাশে পেয়েছিলেন প্রযুক্তি। IVF ব্যবস্থা তখন জনপ্রিয় ছিল না। এদেশে চালু ছিল কিনা সন্দেহ। চিকিৎসকের পরামর্শে আমেরিকা গিয়ে IVF -এর মাধ্যমে সন্তানের জন্ম দিতে পেরেছিলেন। এক বা দুটো নয়। তিনটি সন্তানের মা-বাবা হয়ে ছিলেন নীতা ও মুকেশ আম্বানি। এই প্রযুক্তি তাঁদের কাছে ভগবানের সমান। এইভাবে বিয়ের সাত বছর পর মা-বাবা হয়েছিলেন তাঁরা। কড়া ওষুধ আর চিকিৎসার মধ্যে থেকে নীতা দুই জমজ সন্তানের জন্ম দিয়েছিলেন। আকাশ এবং ইশা। তাঁদের জন্মানোর কয়েক বছর পর নীতা ছোটছেলে অনন্তের জন্ম দিয়েছিলেন।
বাচ্চাদের খুব ভালোবাসেন নীতা আম্বানি। বিয়ের আগে তিনি একটি স্কুলে শিক্ষিকা ছিলেন। বাচ্চাদের পড়াতেন। বিয়ের পর চাকরি ছেড়ে আম্বানিদের ব্যবসা দেখাশোনা শুরু করেন। আম্বানি স্কুল ও অন্যান্য বেশ কিছু ব্যবসা তিনি সামলাতেন। মা হওয়ার পর সব ছেড়ে দেন। ছেলে-মেয়েদের পাঁচ বছর বয়স পর্যন্ত তিনি অফিসে যাননি। সন্তানদের মানুষ করতে ঘরে ছিলেন। পরে ফের ব্যবসায় যোগ দিয়েছিলেন। আজ তিনি বিশ্বের অন্যতম প্রভাবশালী মহিলা।
No comments:
please do not enter any spam link in the comment box