ফেসবুকে লাইভে এসে আত্মহত্যার চেষ্টা করছিলেন অভিনেতা তীর্থানন্দ। বন্ধুদের তৎপরতায় বেঁচে গেল প্রাণ। ঘটনাটি ঘটেছে মুম্বাইয়ে। তীর্থানন্দ ইন্ডাস্ট্রিতে জুনিয়র নানা পাটেকর নামে পরিচিত। কিছুদিন ধরে দ্য কপিল শর্মা শো’তে অভিনয় করছিলেন। এর আগে nana patekar movies তে নানা পাটেকরের বডি ডাবল হিসেবে কাজ করেছেন। ইন্ডাস্ট্রিতে তিনি পরিচিত নাম। কিন্তু কেন হঠাৎ নিজেকে শেষ করে দিচ্ছিলেন তীর্থানন্দ ? নেপথ্যে কী কারণ ? জানা গিয়েছে, মহিলা ঘটিত কারণে আত্মহত্যার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন তিনি। ফেসবুক লাইভে ফিনাইল খাচ্ছিলেন। বন্ধুরা সেই লাইভ দেখে কাছের থানায় ফোন করে। পুলিশ দ্রুত পৌঁছে যায়। দ্রজা ভেঙে তাঁকে উদ্ধার করে। তারপর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে এযাত্রায় প্রাণে রক্ষা পেলেন তীর্থানন্দ।
জ্ঞান ফেরার পর পুলিশের কাছে তীর্থানন্দ জানিয়েছেন, কয়েক মাস আগে এক মহিলার সঙ্গে তাঁর পরিচয় হয়। ওই মহিলার দুটি মেয়ে আছে। তাঁরা লিভ-ইনে থাকার সিদ্ধান্ত নেন। কিছুদিন পর ওই মহিলার আসল পরিচয় প্রকাশ হয়। তিনি একজন যৌনকর্মী। এরপর তীর্থানন্দ সম্পর্ক ভাঙতে চেয়েছিলেন। কিন্তু মহিলা রাজি হননি। উল্টে তাঁকে হুমকি দিতে থাকে। মানসিক অত্যাচারের অভিযোগ তুলে থানায় মামলা দায়ের করেছেন ওই মহিলা। মামলার ভয়ে পালিয়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছিলেন তীর্থানন্দ। বাধ্য হয়েছেন ফুটপাতে শুয়ে থাকতে। শেষে মানসিক অবসাদ থেকে আত্মহত্যার সিদ্ধান্ত নেন।
তীর্থানন্দ ইন্ডাস্ট্রিতে বেশ পরিচিত নাম। সোশ্যাল মিডিয়ার প্রোফাইলে তিনি জুনিয়র নানা পাটেকর নাম দিয়েছেন। একাধিক সিনেমাতে তিনি নানা পাটেকরের বডি ডাবল হিসেবে কাজ করেছেন। কিছুদিন আগে অভিষেক বচ্চনের সঙ্গে একটি ছবিতে অভিনয় করেন। ওয়াঘলে কি দুনিয়া সিরিয়ালের দুটি পর্বে তাঁকে দেখা গিয়েছে। মার্চ মাস থেকে তাঁর হাতে কোন কাজ ছিল না। একপ্রকার বাড়িতেই বসে ছিলেন। মদ খাওয়া ইদানিং খুব বেড়ে গিয়েছিল। এর আগেও আত্মহত্যার চেষ্টা করেছিলেন তীর্থানন্দ। ২০২১ সালের ২৩ ডিসেম্বর বিষ খেয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছিলেন। প্রতিবেশীরা বিষয়টি বুঝতে পেরে তাঁকে সঙ্গে সঙ্গে হাসপাতালে নিয়ে যায়। ফলে প্রাণ রক্ষা পায়। লকডাউনের কারণে দীর্ঘদিন কাজ না পেয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছিলেন তিনি।
কেন করছিলেন আত্মহত্যা ?
পুলিশ জানিয়েছে, ‘কল পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আমরা পৌঁছে যায় মীরা রোডের শান্তি নগরের বি৫১ বিল্ডিংয়ের ৭০৩ নম্বর ফ্ল্যাটে। দরজা ভাঙতে হয়। সেখানে ঢুকে দেখি মেঝেতে অজ্ঞান অবস্থায় পড়ে আছেন তীর্থানন্দ। একটি কুকুর তাঁকে পাহারা দিচ্ছিল। সঙ্গে সঙ্গে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। এযাত্রায় রক্ষা পেয়েছেন অভিনেতা’।জ্ঞান ফেরার পর পুলিশের কাছে তীর্থানন্দ জানিয়েছেন, কয়েক মাস আগে এক মহিলার সঙ্গে তাঁর পরিচয় হয়। ওই মহিলার দুটি মেয়ে আছে। তাঁরা লিভ-ইনে থাকার সিদ্ধান্ত নেন। কিছুদিন পর ওই মহিলার আসল পরিচয় প্রকাশ হয়। তিনি একজন যৌনকর্মী। এরপর তীর্থানন্দ সম্পর্ক ভাঙতে চেয়েছিলেন। কিন্তু মহিলা রাজি হননি। উল্টে তাঁকে হুমকি দিতে থাকে। মানসিক অত্যাচারের অভিযোগ তুলে থানায় মামলা দায়ের করেছেন ওই মহিলা। মামলার ভয়ে পালিয়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছিলেন তীর্থানন্দ। বাধ্য হয়েছেন ফুটপাতে শুয়ে থাকতে। শেষে মানসিক অবসাদ থেকে আত্মহত্যার সিদ্ধান্ত নেন।
তীর্থানন্দ ইন্ডাস্ট্রিতে বেশ পরিচিত নাম। সোশ্যাল মিডিয়ার প্রোফাইলে তিনি জুনিয়র নানা পাটেকর নাম দিয়েছেন। একাধিক সিনেমাতে তিনি নানা পাটেকরের বডি ডাবল হিসেবে কাজ করেছেন। কিছুদিন আগে অভিষেক বচ্চনের সঙ্গে একটি ছবিতে অভিনয় করেন। ওয়াঘলে কি দুনিয়া সিরিয়ালের দুটি পর্বে তাঁকে দেখা গিয়েছে। মার্চ মাস থেকে তাঁর হাতে কোন কাজ ছিল না। একপ্রকার বাড়িতেই বসে ছিলেন। মদ খাওয়া ইদানিং খুব বেড়ে গিয়েছিল। এর আগেও আত্মহত্যার চেষ্টা করেছিলেন তীর্থানন্দ। ২০২১ সালের ২৩ ডিসেম্বর বিষ খেয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছিলেন। প্রতিবেশীরা বিষয়টি বুঝতে পেরে তাঁকে সঙ্গে সঙ্গে হাসপাতালে নিয়ে যায়। ফলে প্রাণ রক্ষা পায়। লকডাউনের কারণে দীর্ঘদিন কাজ না পেয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছিলেন তিনি।
No comments:
please do not enter any spam link in the comment box