গত ২৬ মার্চ উত্তরপ্রদেশের বারাণসীর হোটেলে পাওয়া গিয়েছিল ভোজপুরী অভিনেত্রী আকাঙ্খা দুবের (Akanksha Dubey) ঝুলন্ত দেহ। পুলিশ প্রথমে আত্মহত্যা বলে দাবি করে। কিন্তু সদ্য পাওয়া একটি তথ্যপ্রমাণ রহস্য আরও বাড়ালো। একটি ছবির শ্যুটিংয়ে বারাণসী গিয়েছিলেন আকাঙ্খা দুবে। আত্মহত্যায় প্ররোচনা দেওয়ার অভিযোগে আকাঙ্খার প্রেমিক সমর সিং ও তাঁর ভাইকে আগেই গ্রেপ্তার করেছিল পুলিশ। কিন্তু এখন তদন্তে নয়া মোড় আসায় রহস্য আরও বেড়ে গেল। জানা গিয়েছে, অভিনেত্রীর অন্তর্বাস থেকে মিলেছে বীর্য। অভিনেত্রীর মা আগেই অভিযোগ করেছিলেন, তাঁর মেয়েকে মেরে ফেলা হয়েছে। আর তার জন্য দায়ী ভোজপুরী নায়ক সমর সিং ও তাঁর ভাই। তিনি আরও অভিযোগ করেন, সমর ও তাঁর ভাই মিলে আকাঙ্খাকে মারধর করতেন। শুধু তাই নয়, টাকার জন্য চাপ দিতেন।
খুব অল্প বয়সেই সাফল্যের মুখ দেখে ছিলেন আকাঙ্খা। পরপর একাধিক ছবি হিট হয়। গতবে ২০১৭ সাল থেকে তিনি অবসাদে চলে গিয়েছিলেন। আবার সেই অবসাদ কাটিয়ে কাজে ফেরেন। কিছু দিনের মধ্যেই ফের সাফল্যের মুখ দেখেন। কেরিয়ারের শীর্ষে কেন তিনি আত্মহত্যা করবেন ? প্রশ্ন তুলছেন তাঁর সহকর্মীরা। ইন্ডাস্ট্রির অনেকেই আকাঙ্খার অকাল মৃত্যু মানতে পারছেন না। সদ্য ‘মিট্টি’ নামে একটি ছবির শ্যুটিং শেষ করেছিলেন। হাতে আরও বেশ কিছু ছবি ছিল। ২৬ বছরের আকাঙ্খা ইতিমধ্যেই ভোজপুরী ইন্ডাস্ট্রির নামী অভিনেত্রী হয়ে উঠেছিলেন। তাঁর অন্যতম হিট ছবি ছিল, ‘বীরো কা বীর’, ‘কসম প্যায়াদা করনেওয়ালে কি ২’।
উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথকে চিঠি লিখেছেন আকাঙ্খার মা। তিনি চিঠিতে দাবি করেছেন, তাঁর মেয়ে আত্মহত্যা করেননি। তাঁকে খুন করা হয়েছে। তবে আকাঙ্খার মৃত্যুর জট ছাড়াতে গিয়ে মুশকিলে পড়েছে বারাণসীর পুলিশ। কারণ শেষ ১৭ মিনিটের সিসিটিভি ফুটেজ রহস্য আরও জটিল করেছে। মৃত্যুর আগে ইন্সটাগ্রামে লাইভে এসে কান্নায় ভেঙে পড়তে দেখা গিয়েছিল অভিনেত্রীকে।
কেন অকাল মৃত্যু ?
পুলিশ জানিয়েছে, সংগ্রহীত বীর্য (sperm) কার তা জানার চেষ্টা চলছে। ইতিমধ্যেই সমর সিং, সঞ্জয় সিং, সন্দীপ সিং ও অরুণ পাণ্ডের ডিএনএ’র নমুনা নেওয়া হয়েছে। ল্যাবে টেস্টের জন্য পাঠানো হয়েছে (male fertility test)। আকাঙ্খার দেহের ময়না তদন্তেও রহস্যের সন্ধান পাওয়া গিয়েছে। তাঁর পেটে অজানা বাদামি রংয়ের তরল পাওয়া গিয়েছে। যার পরিমাণ ছিল ২০ মিলিমিটারের মতো। তবে কোনও মাদক মেলেনি। হাতের কব্জিতে চোট ছিল। পুলিশ আরও জানিয়েছে, মৃত্যুর কয়েক ঘণ্টা আগে সন্দীপ সিং হোটেলের ঘরে এসেছিলেন। তিনি বেরিয়ে যাওয়ার ১৫ মিনিটের মধ্যেই আকাঙ্খার মৃত্যু হয়। হোটেলের কর্মীরা দরজা ভেঙে ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার করে।খুব অল্প বয়সেই সাফল্যের মুখ দেখে ছিলেন আকাঙ্খা। পরপর একাধিক ছবি হিট হয়। গতবে ২০১৭ সাল থেকে তিনি অবসাদে চলে গিয়েছিলেন। আবার সেই অবসাদ কাটিয়ে কাজে ফেরেন। কিছু দিনের মধ্যেই ফের সাফল্যের মুখ দেখেন। কেরিয়ারের শীর্ষে কেন তিনি আত্মহত্যা করবেন ? প্রশ্ন তুলছেন তাঁর সহকর্মীরা। ইন্ডাস্ট্রির অনেকেই আকাঙ্খার অকাল মৃত্যু মানতে পারছেন না। সদ্য ‘মিট্টি’ নামে একটি ছবির শ্যুটিং শেষ করেছিলেন। হাতে আরও বেশ কিছু ছবি ছিল। ২৬ বছরের আকাঙ্খা ইতিমধ্যেই ভোজপুরী ইন্ডাস্ট্রির নামী অভিনেত্রী হয়ে উঠেছিলেন। তাঁর অন্যতম হিট ছবি ছিল, ‘বীরো কা বীর’, ‘কসম প্যায়াদা করনেওয়ালে কি ২’।
উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথকে চিঠি লিখেছেন আকাঙ্খার মা। তিনি চিঠিতে দাবি করেছেন, তাঁর মেয়ে আত্মহত্যা করেননি। তাঁকে খুন করা হয়েছে। তবে আকাঙ্খার মৃত্যুর জট ছাড়াতে গিয়ে মুশকিলে পড়েছে বারাণসীর পুলিশ। কারণ শেষ ১৭ মিনিটের সিসিটিভি ফুটেজ রহস্য আরও জটিল করেছে। মৃত্যুর আগে ইন্সটাগ্রামে লাইভে এসে কান্নায় ভেঙে পড়তে দেখা গিয়েছিল অভিনেত্রীকে।
No comments:
please do not enter any spam link in the comment box